Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть মাযহাব নাকি নতুন ধর্ম ! ইমাম বুখারি মাযহাব মেনে বিদআত করেছে? জবাব দিলেন আরিফ বিন হাবিব majhab

  • Muslim Connect
  • 2025-09-11
  • 188
মাযহাব নাকি নতুন ধর্ম ! ইমাম বুখারি মাযহাব মেনে বিদআত করেছে? জবাব দিলেন আরিফ বিন হাবিব majhab
মাযহাব৪ মাযহাবমাযহাব কিমাযহাব কেনমাযহাব মানা কি ফরজমাযহাব মানামাযহাব কেন মানতে হবেহানাফী মাযহাবমাযহাব মানা কিমাযহাব কি ও কেনমালিকি মাযহাবমাযহাব মানে কি?মাযহাব কাকে বলেহাম্বলী মাযহাবমাযহাব সম্পর্কেমাযহাব মাযহাব কিমাযহাব কেন মানবোমাযহাব কাদের জন্যমাযহাবের ইতিহাসমাযহাব মানা যাবে কিকোন মাযহাব মানবোমাযহাবের উৎপত্তিমাযহাব মানা কি জরুরীবর্তমান যগের মাযহাবমাযহাবের গুরুত্ব।চার মাযহাব মানা কি ফরজ
  • ok logo

Скачать মাযহাব নাকি নতুন ধর্ম ! ইমাম বুখারি মাযহাব মেনে বিদআত করেছে? জবাব দিলেন আরিফ বিন হাবিব majhab бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно মাযহাব নাকি নতুন ধর্ম ! ইমাম বুখারি মাযহাব মেনে বিদআত করেছে? জবাব দিলেন আরিফ বিন হাবিব majhab или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку মাযহাব নাকি নতুন ধর্ম ! ইমাম বুখারি মাযহাব মেনে বিদআত করেছে? জবাব দিলেন আরিফ বিন হাবিব majhab бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео মাযহাব নাকি নতুন ধর্ম ! ইমাম বুখারি মাযহাব মেনে বিদআত করেছে? জবাব দিলেন আরিফ বিন হাবিব majhab

মাযহাব মানার অর্থ হচ্ছে প্রকৃত পক্ষে কুরআন ও হাদীস মানা। মাযহাব নব্য কোন আবিষ্কৃত বিষয় নয়। বরং রাসূল (সা.) ও সাহাবায়ে কেরামের যুগেও তাকলীদ তথা মাযহাব ছিল। প্রত্যেক সাহাবায়ে কেরামই ছিলেন এক একজন মুজতাহিদ। রাসুলুল্লাহ (সা.)এর যুগে সাহাবায়ে কেরাম মাসলা-মাসাইলসহ যে কোন সমস্যার সম্মুখীন হলে রাসূল (সা.)এর কাছে যেতেন এবং সে ব্যাপারে রাসূলকে জিজ্ঞাসা করতেন। রাসূল (সা.) নিজেই হাদীসের মাধ্যমে সব কিছুর সমাধান দিতেন।

পৃথিবীতে যত মাযহাব আছে, সব ক’টি মাযহাবই সৃষ্টি হয়েছে কুরআন-সুন্নাহ থেকে। প্রসিদ্ধ মাযহাব চারটি। চারটি থেকে যে কোন একটি পুরোপুরিভাবেই মানতে হবে। চারটি মাযহাবের মধ্যে চারটিই বিশুদ্ধ। যে কোন একটি মানলেই মাযহাব মানা হয়ে যাবে। মাযহাব মানার মাঝেই রয়েছে সফলতা। না মানার মধ্যে রয়েছে পথভ্রষ্টতা।

মাযহাব পরিচিতিঃ মাযহাব শব্দের আভিধানিক অর্থ হচ্ছে পথ, মত, ধর্ম, বিশ্বাস ইত্যাদি। মাযহাব, ইজতিহাদ, তাকলীদ শব্দগুলো আমাদের সমাজে বহুল পরিচিত। বিশেষ করে মাযহাব শব্দটিই সর্বাধিক পরিচিত ও প্রসিদ্ধ। ইজতিহাদ শব্দটি আরবী। অর্থ হল চেষ্টা করা, উদ্দিষ্ট লক্ষ্য অর্জনের জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করা।

পরিভাষায় ইজতেহাদ বলা হয়, যে সকল হুকুম-আহকাম কুরআন ও হাদীসের মধ্যে অস্পষ্ট রয়েছে। মুজতাহিদ স্বীয় মেধা ও গবেষণার মাধ্যমে সেগুলো আহরণ করবেন। আর সে আহরণকারীকে বলা হয় মুজতাহিদ বা গবেষক। আর মুজতাহিদদের মত ও পথকেই বলা হয় মাযহাব। মুজতাহিদ গবেষণার মাধ্যমে যা অর্জন করেছেন এবং সে অনুযায়ী আমল করেছেন, তাঁর সেই আমল অনুসরণ করার নামই হল মাযহাব। মাযহাব অনুসরণ কারার নাম হল তাকলীদ। আর যিনি অনুসরণ করেন তিনি হলেন মুকাল্লিদ। নিম্নে তাক্বলীদ সর্ম্পকে আলোকপাত করা হলো-

তাকলীদ পরিচিতিঃ তাক্বলীদের আভিধানিক অর্থ হল ইত্তেবা বা অনুসরণ। পারিভাষিক অর্থ হল, যিনি কুরআন ও হাদিস গবেষণা করে তা থেকে হুকুম-আহকাম গ্রহণ করতে অক্ষম, তার জন্য এমন ব্যক্তি থেকে হুকুম-আহকাম জেনে নেয়া যে ব্যক্তি এ বিষয়ে অধিক জ্ঞানী তথা পারঙ্গম। আর এ ব্যাপারে অধিক জ্ঞানী হলেন ফুক্বাহায়ে কেরাম তথা মুজতাহিদ। উদ্দেশ্য হল সেই ব্যক্তির কাছ থেকে আল্লাহ ও তদীয় রাসূলের হুকুম জেনে নিয়ে সঠিকভাবে দ্বীনের আনুগত্য করা তথা আমল করা। তবে বিষয়টি আবার এমনও নয় যে, আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের পরিবর্তে ঐ ব্যক্তিকে বিধানদাতা রূপে গ্রহণ করা। অতএব, তাক্বলীদ শিরক নয়, বরং ওয়াজিব একটি বিধান।

তাক্বলীদ হচ্ছে, ধর্মীয় অনুসরণের যোগ্য মুত্তাক্বী খাঁটি কোন বুযুর্গ তথা প্রসিদ্ধ মুজতাহিদগণের কথা ও কাজকে এই অবস্থার ভিত্তিতে গ্রহণ করা যে, তিনি কথা বা কাজ অবশ্যই কুরআন ও হাদিসের আলোকেই বলেছেন। সেই মুজতাহিদদের কথা মেনে নেয়া তথা সে অনুযায়ি আমল করাই হল তাকলীদ। (শরহে হুসামী)।

কুরআন ও হাদীসের দৃষ্টিতে তাকলীদঃ রাসূলের যুগেও তাক্বলীদ ছিল। সাহাবায়ে কেরাম রাসূলের কাছ থেকে তাকলীদ গ্রহণ করেছেন। তাঁরা একে অন্যের তাক্বলীদ করেছেন। সাহাবাদের তাক্বলীদ গ্রহণ করেছেন তাবেয়ীগণ। আর তাবেয়ীগণের তাক্বলীদ গ্রহণ করেছেন তবে-তাবেয়িগণ। বর্তমানেও আমরা তবে-তাবেঈগণের তাক্বলীদ অনুসরণ করছি। পবিত্র কুরআন-কারীমেও তাক্বলীদের কথা এসেছে। আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন, “হে ঈমানদারগণ! তোমরা আল্লাহর আনুগত্য কর এবং আনুগত্য কর রাসূলের এবং তোমাদের মধে যারা উলিল আমর তথা জ্ঞানী”। (সূরা নহল, আয়াত-৪৩)।

এ আয়াতে মহান রাব্বুল আলামীন ও রাসূল (সা.)এর আনুগত্যের সাথে উলিল আমর তথা জ্ঞানীদের আনুগত্য করার কথাও উল্লেখ করেছেন। ‘উলিল আমর’ শব্দটির দ্বারা কুরআন সুন্নাহর ইলমের অধিকারী, ফক্বিহ ও মুজতাহিদ ইমামগণকেই বুঝানো হয়েছে। রইসুল মুফাসিস্রীন হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাযি.)সহ সকল মুফাস্সিরে কেরাম এ মতের স্বপক্ষে রয়েছেন।

মহান আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, যদি তোমরা না জান, তবে যারা জানে, অর্থাৎ- জ্ঞানী তথা মুজতাহিদদের কাছে জিজ্ঞাসা কর। (সুরা নাহল, আয়াত- ৪৩ এবং সূরা আম্বিয়া- ৭)। এ আয়াত দ্বারা জানা গেল যে, শরীয়তের বিধি-বিধান জানে না এরূপ মুর্খ ব্যক্তিদের উপর আলেমগণের অনুসরণ করা ওয়াজিব। আর এই অনুসরণ করাকেই তাক্বলীদ বলে। (তাফসিরে কুরতবী)।

হাদীসে তাকলীদঃ হযরত হুযায়ফা (রাযি.) কর্তৃক বর্ণিত। রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন, জানি না আর কত দিন আমি তোমাদের মাঝে থাকবো; তবে আমার পরে তোমরা হযরত আবু বকর (রাযি.) ও হযরত ওমর (রাযি.) এ দু’জনকে ইত্তেবা (অনুসরণ) করে যাবে। (তিরমিযি ও ইবনে মাজাহ)।

সাহাবী ও তাবেয়ীদের যুগে মাযহাব শব্দটির প্রচলন হলেও তাঁরা মুজতাহিদ সাহাবীদের কাছ তাক্বলীদ করতেন এমন অনেক প্রমাণ রয়েছে। (আহসানুল ফতওয়া- ১/৪১৫ পৃষ্ঠা)।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]