★★উত্তর বাড্ডা পূর্বাচল রোডে, ১২৭৫ বর্গফুটের, জমির শেয়ারের মালিকানা সহ সেমি রেডি ফ্ল্যাট বিক্রয়★★
✅প্রজেক্টের নামঃ ক্রিস্টাল প্যালেস
📌লোকেশনঃ উত্তর বাড্ডা পূর্বাচল, ২৫ নম্বর রোড, উত্তর বাড্ডা, ৩৮ নং ওয়ার্ড, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন।
📍মোট জমির পরিমাণ:- ১২.৪৫ কাঠা
📍মোট শেয়ার সংখ্যা:- ৪৮ টি।
📍জি+৮।
📍প্রতি ফ্লোরে ৬ টি করে ইউনিট।
📌ফ্ল্যাট বিবরন:- ৩ বেড, ৩ বাথ, ২ বারান্দা, আলাদা ড্রইং ও ডাইনিং এবং কিচেন।
📌ফ্ল্যাট সাইজঃ ১২৭৫ স্কয়ারফিট (কমন স্পেস ছাড়া)
📌ফ্ল্যাট এর অবস্থানঃ 3-B (৩য় ফ্লোরে) (সামনের দিক)
✅রেজিস্ট্রেশন ও কনস্ট্রাকশন খরচ সহ + (ট্রান্সফার ফি + ওয়েস্ট ওয়াটার + সিকিউরিটি চার্জ + ইউটিলিটি +অন্যান্য) শেয়ারের মূল্য ৩০ লক্ষ টাকা মাত্র।
✅বাকি সম্ভাব্য নির্মাণ খরচ ৯-১০ লক্ষ টাকা কিস্তিতে পরিশোধ এর ব্যবস্থা রয়েছে। (এর মধ্যে রয়েছে লিফট ২টি, সাব স্টেশন, গাঁথুনি, টাইলস, স্যানিটারি ফিটিংস ইত্যাদি।)
✅সর্বমোট নির্মাণ খরচ ৩৯-৪০ লক্ষ টাকা।
🚗কার পার্কিংঃ- ৪.৫ লক্ষ টাকা।
🏍️মোটরবাইক পার্কিংঃ- ১.৫ লক্ষ টাকা।
✅হ্যান্ড ওভারঃ এ বছরেই (ডিসেম্বর ২০২২)
📲শুধুমাত্র আগ্রহী ক্রেতাগণ, বিস্তারিত জানতে ইনবক্সে নক করবেন অথবা ফোন করবেন। ধন্যবাদ।
পিয়াস কান্তি সাহা
মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ
গোল্ডমার্ক প্রপার্টিজ
মোবাইল-০১৭০৩৮০৫১৩৭
জমির বিস্তারিত ও মালিকের নম্বর নিচে দেওয়া হলো । এছাড়া আরো জায়গার সর্ম্পকে জানতে, নিজের লিংক এ ক্লিক করুন।
140,000 টাকা শতাংশের জমির ভিডিও
• ২৩ শতক জমি বিক্রয় হবে, হযরতপুর, কেরানীগঞ্জ...
কম টাকায় ঢাকা মহাম্মদপুরে নতুন ফ্লাট কিনুন ভিডিও
• 1100 Sqt flat for sell 53 lac ।#Mohammadpu...
কম টাকায় ফ্যাক্টরী করার জন্য জমি দেখুন
• 32 শতক জমি কিনুন , কেরানীগঞ্জ এ রাস্তার পা...
জমি সক্রান্ত কিছূ নানান তথ্য
জমির কাগজঃ
সিএস, এসএ, আরএস পর্চা, নকশা, নামজারী/খারিজ, খাজনা, ডিসিয়ার, ভায়া দলিল, মূল দলিলসহ যাবতীয় কাগজপত্র সঠিক ও নির্বেজাল, জমি এখনি রেজিস্ট্রী করার উপযোগী।
জমি কেনার আগে শতর্কতাঃ
সাধারনভাবে বাংলাদেশে জমি বিক্রির আগে দীর্ঘ মেয়াদী বায়নানামা করা হয়ে থাকে। জমির বায়না রেজিষ্ট্রি করলে নানা ধরনের ঝামেলামুক্ত থাকতে পারেন। সরকারী ষ্ট্যাম্পে বায়না করার যে নিয়ম প্রচারিত আছে তা না করে রেজিষ্ট্রিমূলে বায়না করা নিরাপদ।
কাগজপত্র পরীক্ষাঃ
ক্রেতা যার কাছ থেকে জমি কিনবেন তার থেকে ওই জমি-সংক্রান- সব কাগজপত্র চেয়ে নেবেন। জমির সব খতিয়ানসহ (সিএস, এসএ, আরএস খতিয়ান) জমিটি যতবার বেচাকেনা হয়েছে, তার দলিলসমূহ চেয়ে নেবেন। এগুলো পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখবেন, বর্তমানে জমির মালিক কে।
নামজারিঃ
জমির যিনি মালিক, তার নামে নামজারি (মিউটেশন) আছে কি না তা নিশ্চিত হতে হবে। যে এলাকায় জমি কিনছেন ওই এলাকার স্থানীয় সহকারী ভূমি কমিশনার অফিসে গিয়ে খোঁজ নিলে নিশ্চিত হওয়া যাবে জমির বর্তমান মালিক কে। যদি দেখা যায় সব কাগজ ঠিক আছে -নামজারি না হয়ে থাকলে কেনার আগে বিক্রেতাকে বলুন তার নামে নামজারি করিয়ে নিতে।
খাজনাঃ
মালিক হালনাগাদ খাজনা (ভূমিকর) পরিশোধ করেছেন কি না, নাকি অন্য কেউ পরিশোধ করেন, তা-ও স্থানীয় তহশিল অফিসে গিয়ে খোঁজ নিতে হবে।
সাব-রিজিস্ট্রি অফিসে তল্লাশিঃ
ক্রেতা স্থানীয় সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়ে তল্লাশি দিয়ে দেখবেন প্রস্তাবিত জমি হেবা, দান, বায়না, পাওয়ার, বন্টন, বিক্রি বা এওয়াজমূলে কোনোভাবে হস্তান্তর করা হয়েছে কি না। জেলা সাব রেজিস্টারের অফিস থেকে ১২ বছরের তল্লাশী সহ নির্দায় সার্টিফিকেট (এন.ই.সি.) দেখে নিতে হবে। এ সনদে সর্বশেষ মালিকের নাম থাকে।
পরিত্যক্ত কি না তা পরীক্ষা করতে হবেঃ
ক্রেতা যে জমি কিনবেন তা খাস, গ্যাজেটভুক্ত, পরিত্যক্ত, দখলীয় বা শক্রসম্পত্তি কি না, তা জানতে হবে। সঙ্গে এ ও জানতে হবে সরকার কোনো কারণে এ জমিটি অধিগ্রহণ করেছে কি না। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসন (ভূমি) অফিসে খোঁজ নিলে এগুলো জানা যাবে।
বন্ধক ক্ষমতা অর্পন করা আছে কি নাঃ
জমি বিক্রি ও রক্ষণাবেক্ষনের জন্য কাউকে ক্ষমতা অর্পণ করা অর্থাৎ আমমোক্তারনামা (পাওয়ার অফ অ্যাটর্নি) আছে কি না, তা দেখতে হবে। এমনকি জমি বন্ধক রেখে কোনো ব্যাংক বা অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ঋণ নেওয়া আছে কি না সে সম্পর্কে খোজ খবর নিতে হবে।
সরেজমিনে জমি দেখাঃ
সরেজমিনে গিয়ে ক্রেতাকে জমি দেখতে হবে। জমির কাগজপত্র, দাগ নম্বর ও চৌহদ্দি (চারদিকের অবস্থান) মিলিয়ে দেখতে হবে যে জমি বিক্রি করবে, সেটিই প্রস্তাবিত জমি কি না। জমির চারদিকের সীমানার মালিকদের সঙ্গে প্রয়োজনে কথা বলে নিশ্চিত হতে পারেন আপনাকে যে জমি দেখানো হয়েছে তার প্রকৃত মালিক কে। বিক্রির জন্য প্রস্তাবিত জমি বর্তমানে কার দখলে আছে, ক্রয় করলে কোনো কারণে ভোগদখলে বাধাগ্রস্ত হবে কি না বা রাস্তা ও পথ অধিকারে কোনো বাধা-নিষেধ আছে কি না, তা ও ক্রেতাকে সরেজমিনে যাচাই করতে হবে।
মামলা মোকদ্দমাঃ
প্রস্তাবিত জমি নিয়ে কোনো মামলা-মোকদ্দমা রয়েছে কি না, তা-ও ক্রেতাকে খুজে দেখতে হবে। কারণ মামলা মোকদ্দমা থাকলে জমি কেনা হলে তা হবে অন্যান্য- ঝুঁকিপূর্ণ। পত্রিকায় আইনগত বিজ্ঞপ্তি দিয়ে কয়েকদিন সময় দিয়ে জমি ক্রয় করা উচিত। এতে জমির মালিকানা কেউ দাবি করলে কেনার আগেই তা করতে পারে। ফলে অবাঞ্ছিত ঘটনা এড়ানো সম্ভব হতে পারে।
খতিয়ান রক্ষনাবেক্ষনঃ
জেলা প্রশাসকের রেকর্ডর"যে নতুন প্রাপ্ত খতিয়ান রক্ষনাবেক্ষন করা হয়। জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে, খতিয়ানের জন্য কালেক্টরের কাছে আবেদন করবেন। এর আলোকে রেকর্ড রুমের ভারপাপ্ত কর্মকর্তা সহিমুহুরি নকল সরবরাহ করবেন।
সবকিছু ঠিকঠাক পাওয়া গেলে জমি ক্রয় করা যেতে পারে। তবে উপরের পরীক্ষা-নিরীক্ষা কাজ ক্রেতা নিজে সম্পন্ন করতে না পারলে অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সঙ্গে নিয়ে তা করা যেতে পারে। ক্রেতা অভিজ্ঞ কোনো দলিল লিখক বা সার্ভেয়ার এর পরামর্শ ও মতামত নিয়ে জমি রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন করতে পারেন।
জমির বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন:- 01913878011
Информация по комментариям в разработке