কোন রত্নের পরিবর্তে কোন উপরত্ন ব্যবহার করা যায়,Substitute of Gemstone,Gemstone in Astrology,রত্নপাথর

Описание к видео কোন রত্নের পরিবর্তে কোন উপরত্ন ব্যবহার করা যায়,Substitute of Gemstone,Gemstone in Astrology,রত্নপাথর

কোন পাথরের আংটির গুণাগুণ কি কি, কোন পাথরে কি কাজ করে,কোন গ্রহের জন্য কোন পাথর ধারণ করা যায়,কোন গ্রহের প্রতিকারে কোন রত্ন, ধাতু,মূল ব্যবহার করা উচিৎ, কোন গ্রহের কি প্রতিকার কোন রত্ন ও কোন ধাতু ধারণ করা উচিৎ,Zodiac Sign in Gemstone, Horoscope Analyses Gemstone Use Benefits, Astrological Benefits Gemstone Uses,
#নীলা : নীলা সবচেয়ে দুষ্প্রাপ্য রত্ন । এর সুন্দর নীল রঙের জন্যই এই নামকরণ । ভারত , সিংহল , মায়ানমার , অস্ট্রেলিয়া , জার্মানি , থাইল্যান্ড ও কম্বডিয়ায় নীলা পাওয়া যায় । নীলা পাঁচ ধরনের হয়ে থাকে - ইন্দ্রনীলা , পীতম্বর নীলা , রক্তমুখী নীল , অপরাজিতা নীলা এবং গঙ্গাজলী নীলা । নীলার বিভিন্ন নামও রয়েছে । যেমন - নীলোত্‍পল , মহানীল , সুনীল , নীলম , নীলরত্নক , সৌররত্ন , নীলাঙ্ক্ষা ইত্যাদি । নীলাকে বলা হয় সবচেয়ে মারাত্মাক এবং শক্তিশালী রত্ন । না বুঝে নীলা ব্যবহার করলে তা সুফলের চেয়ে কুফল দেয় বেশি । নীলা ব্যবহার করলে দুঃখ-কষ্ট , দারিদ্র্য , মৃত্যুভয় দূর হয় এবং নানা ভাবে অন্যের স্নেহ-ভালবাসা ও সাহায্য পাওয়া যায় । শত্রুরা মাথা নত করে , বন্ধুরা সহজে আকৃষ্ট হয় । বৈধব্যযোগ দূর হয় , কফ , পিত্ত , বায়ু ও বাতরোগ দূর হয় ।

#চুনি : চুনি বা রুবি খুবই দুর্লভ এবং মূল্যবান একটি পাথর । আরবিতে এই পাথরকে ইয়াকুত বলে । চুনি উজ্জল , লাল ও স্বচ্ছ ধরনের রত্ন । মায়ানমার , থাইল্যান্ড , সিংহল , আফগানিস্তান , ভারতের কাঞ্জিয়া ও হায়দ্রাবাদে চুনি পাওয়া যায় । তবে মায়ানমারের চুনি বেশি মূল্যবান । চুনি চার ধরনের হয়ে থাকে - টকটকে লাল চুনি , গোলাপী লাল চুনি , চকোলেট লাল চুনি ও নীলাভ লাল চুনি । চুনির বেশ কিছু নাম রয়েছে । যেমন - পদ্মরাগ , শরেন্দু , কুরুবিন্দ , লোহিত , সৌগন্ধিক , রত্নসরক , রবিরত্ন , শৃঙ্গারী ইত্যাদি । জ্যোতিষ বিদ্যায় চুনির ক্ষেত্রে এই ধারণা প্রচলিত যে এটা ব্যবহারে সুস্বাস্থ্য , সুখ-সমৃদ্ধি , মনের প্রফুল্লতা , কার্যোদ্দীপনা , ব্যবসায়ে লাভ , চাকরিতে উন্নতি , প্রেমে সাফল্য আসে । এছাড়া রোগ , বিষণ্নতা , ক্লান্তি , মনের হীনতা , দেরিতে বিয়ে ও প্রেমে বঞ্চনা দূর হয় ।

#পান্না : পান্না সবুজ রঙের একটি রত্ন ।যে পান্না শৈবাল বর্ণ , ময়ূরের পেখমের মতো সবুজ আভাযুক্ত , স্ফটিকের মতো স্বচ্ছ এবং আঁধারে চকচক করে , সেটি হলো শ্রেষ্ঠ পান্না । তবে এমন পান্না খুবই দুষ্প্রাপ্য । রাশিয়ার উরাল পর্বতমালায় , মিশর , ব্রাজিল , পাকিস্তানের সোয়াতে , ভারতের উদয়পুরে ও রাজগড়ে , কলোম্বিয়া , আফ্রিকা , অস্ট্রেলিয়া , সিংহল ও মায়ানমারে পান্না পাওয়া যায় । পান্না বেশ কয়েক ধরনের হয় । যেমন - ঘন সবুজ পান্না , নীলাভ সবুজ পান্না , পীতাভ সবুজ পান্না , হালকা সবুজ পান্না , রক্তাভ পান্না । পান্নারও বিভিন্ন নাম রয়েছে - হিরন্মণি , গরুড় , অশ্ম গর্ভজ , বুধরত্ন , সৌপর্ণ , রোহিনেয় , বায়বল , নীল ইত্যাদি ।
জ্যোতিষ বিদ্যায় বলা হয়ে থাকে পান্না ব্যবহারে ব্যবসায়ে উন্নতি , সংযত ব্যবহার , সংযত বুদ্ধি , উপস্থিত বুদ্ধি হয় । পাশাপাশি এটা স্বাস্থ্যও ভালো রাখে ।
#প্রবাল : প্রবাল নামের সামুদ্রিক কীটের ধ্বংসাবশেষ হলো প্রবাল রত্ন । সমুদ্রের গভীরে স্তরীভূত হওয়া প্রবালকীটের মৃতদেহই হলো প্রবাল রত্ন । প্রশান্ত মহাসাগরে , লোহিত সাগরে , ভারত মহাসাগরে ও ভূমধ্যসাগরে প্রবাল পাওয়া যায় । প্রবাল মূলত চার ধরনের হয় - রক্ত প্রবাল , পলাশ প্রবাল , গৈরিক প্রবাল এবং শ্বেত প্রবাল । প্রবালের নানা নামও রয়েছে । যেমন - মহারক্ত , বল্লী , সিন্ধুসম্ভব , লতাগ্র , বিদ্রম , সুবল্লিজ ইত্যাদি ।
জ্যোতিষীরা বলেন প্রবাল ব্যবহার করলে দেহ ভালো থাকে । ব্রণ , ফোঁড়া , দুর্ঘটনা , রক্তপাত ইত্যাদি থেকে রক্ষা পাওয়া যায় । কফ ও পিত্ত নাশ করে , শ্বাসকষ্ট দূর করে । এছাড়া ভূসম্পদ লাভ , সম্পদ বৃদ্ধিসহ প্রতিদ্বন্দ্বিতার ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
#গোমেদ : গোমেদ বা গারনেট খয়েরী বা বাদামী রঙের স্বচ্ছ ধরনের রত্ন । এই পাথর তুলনামূলক ভাবে সুলভ । মায়ানমার , সিংহল , অস্ট্রেলিয়া , ফ্রান্স , ইটালি , দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ভারতে গোমেদ পাওয়া যায় । সিংহল গোমেদ , ইটালিয়ান গোমেদ এবং ভারতীয় গয়া গোমেদ - এই তিন ধরনের গোমেদই সহজলভ্য । গোমেদের বেশ কয়েকটি নাম রয়েছে - পিঙ্গ স্ফটিক , ষড়াহব , তমোমণি , রাহুরত্ন , স্বভনির ইত্যাদি । গোমেদ ব্যবহার করলে কর্মলাভ , ব্যবসায়ের প্রসার , বিদেশ ভ্রমণ , তীর্থ ভ্রমণ হয় ।
জ্যোতিষীরা বলেন এর ব্যবহারে স্বাস্থ্যের উন্নতি হয় । আকস্মিক বিপদ ও মামলা-মোকাদ্দমা থেকে রক্ষা পাওয়া যায় । এছাড়া বাতরোগ দূর হয় , হজমশক্তি বৃদ্ধি , আমাশয় , উদরাময় রোগ ভালো করে ।
#ক্যাটস আই: ক্যাটস্ আই এক ধরনের অস্বচ্ছ পাথর । দেখতে বিড়ালের চোখের মতো । এ করণেই এই রত্নকে ক্যাটস্ আই বা বৈদুর্য্য মণি বলা হয় । এই পাথর উজ্জ্বল আলোর সামনে রেখে নাড়াচাড়া করলে এর ওপরের অংশে বিড়ালের চোখের মতো একটি উজ্জ্বল আলোর ঝলকানি দেখা যায় । ভেতরের এই রশ্মিটিকে দেখলে মনে হয় তা চলনশীল , এক জায়গায় স্থির থাকে না । ক্যাটস্ আই মায়ানমার , সিংহল , রাশিয়া , ব্রাজিল , আফ্রিকা ও ভারতের বিভিন্ন স্থানে পাওয়া যায় । ক্যাটস্ আই-এর অন্য নামগুলো হলো - বিদুরাজ , প্রাবৃষ্য , কৈতক , অভ্রলৌহ , কেতুরত্ন , বালবারন ইত্যাদি । ক্যাটস্ আই সোনালি , সবুজাভ , ছাই রং ইত্যাদি ধরনের হয়ে থাকে ।
জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে এ রত্ন ব্যবহারে যেকোনো বিষাক্ত জীবের দংশন থেকে রক্ষা পাওয়া যায় । ভূসম্পদ থেকে লাভবান হওয়া যায় ।
বাত , চর্ম ও যৌন রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় । কলেরা , বসন্ত , ধনুষ্টংকার হয় না এবং দেহের কান্তি বা সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়





☎️☎️ +8801683553415 Whatsapp & imo

☎️☎️ +8801754556962 Whatsapp & imo


🎇🎇 FACEBOOK
https://www.facebook.com/profile.php?...

🎇🎇 PAGE
  / jaynul.ahmeed  

Комментарии

Информация по комментариям в разработке