Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть পর্ব-১১ রমজান অনুশোচনা বা তওবা করার মাস। ডাঃ জাকির নায়েক। A Date with Dr. Zakir.

  • Muslim Ummah
  • 2023-03-24
  • 580
পর্ব-১১ রমজান অনুশোচনা বা তওবা করার মাস। ডাঃ জাকির নায়েক। A Date with Dr. Zakir.
A date with Dr. ZakirZakir Naik banglaDr. Zakir Naik banglaZakir Naikzakir naikZakirzakirQuestion & Answer Dr. Zakir NaikRamadan A date with dr. ZakirRamadanRamadan 2023জাকির নায়েক নতুনডাঃ জাকির নায়েকজাকির নায়েক ২০২৩রমজান মাসের প্রস্তুতিরমজান মাসের বিশেষ অনুষ্ঠানজাকির নায়েকের সাথে একটি দিনরমজানরমজান সম্পর্কে চমৎকার আলোচনাতওবাঅনুশোচনা বা তওবা করার মাস রমজানরমজান ক্ষমা লাভের মাসতওবার মাসক্ষমার মাসপ্রশ্নোত্তর পর্ব ডাঃ জাকির নায়েক
  • ok logo

Скачать পর্ব-১১ রমজান অনুশোচনা বা তওবা করার মাস। ডাঃ জাকির নায়েক। A Date with Dr. Zakir. бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно পর্ব-১১ রমজান অনুশোচনা বা তওবা করার মাস। ডাঃ জাকির নায়েক। A Date with Dr. Zakir. или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку পর্ব-১১ রমজান অনুশোচনা বা তওবা করার মাস। ডাঃ জাকির নায়েক। A Date with Dr. Zakir. бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео পর্ব-১১ রমজান অনুশোচনা বা তওবা করার মাস। ডাঃ জাকির নায়েক। A Date with Dr. Zakir.

সূচনা : হাজারো কল্যাণ ও মুক্তির সওগাত নিয়ে বছর ঘুরে আবারও আমাদের নিকটে চলে এসেছে মাহে রামাযান। হে আল্লাহ আমাদেরকে সুস্থভাবে রামাযানের কল্যাণ লাভের তাওফীক্ব দাও’। প্রকৃতপক্ষে রামাযান মাস পাওয়া একজন মুমিনের জন্য আল্লাহর পক্ষ হতে বিশেষ দয়া ও নেয়ামত। আলোচ্য প্রবন্ধে রামাযানে একজন মুমিনের কী কর্মসূচি হওয়া উচিত, সে বিষয়ে সংক্ষিপ্ত পরিসরে কিছু আলোকপাত করা হলো।

(১) দিনে ছিয়াম পালন করা : রামাযানের প্রথম ও প্রধান কর্মসূচি হলো ছিয়াম পালন করা। প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ ও মুক্বীম মুসলিম নর-নারীকে ফরয ছিয়াম রাখতেই হবে। মহান আল্লাহ বলেন,﴿يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا كُتِبَ عَلَيْكُمُ الصِّيَامُ كَمَا كُتِبَ عَلَى الَّذِينَ مِنْ قَبْلِكُمْ لَعَلَّكُمْ تَتَّقُونَ﴾ ‘হে মুমিনগণ! তোমাদের উপর ছিয়াম ফরয করা হয়েছে, যেভাবে ফরয করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর, যাতে তোমরা তাক্বওয়া অবলম্বন কর’ (আল-বাক্বারা, ২/১৮৩)। আবূ হুরায়রা (রাঃ)বলেন, রাসূলুল্লাহ, (সাঃ) বলেছেন,مَنْ صَامَ رَمَضَانَ إِيمَانًا وَاحْتِسَابًا غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ ‘যে ব্যক্তি ঈমানসহ ছওয়াবের আশায় রামাযানে ছিয়াম পালন করবে, তার অতীতের সমস্ত গুনাহ মাফ করা হবে’।[1]

(২) রাতে ক্বিয়াম করা তথা তারাবীহ পড়া : রামাযান মাসে রাতে তারাবীহ পড়ার মাধ্যমে আমরা বহু নেকীর অধিকারী হতে পারি। আবূ হুরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, مَنْ قَامَهُ إِيمَانًا وَاحْتِسَابًا غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ ‘যে ব্যক্তি ঈমানসহ ছওয়াবের আশায় রামাযানে তারাবীহ পড়বে, তার অতীতের সমস্ত গুনাহ মাফ করা হবে’।[2]

(৩) দান-ছাদাক্বা করা : রামাযান মাসে বেশি বেশি দান-ছাদাক্বা করা উচিত। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) রামাযান মাসে বেশি বেশি দান করতেন। হাদীছে এসেছে, ইবনু আব্বাস (রাঃ) বলেন,أَجْوَدَ النَّاسِ بِالْخَيْرِ وَكَانَ أَجْوَدُ مَا يَكُونُ فِي رَمَضَانَ حِينَ يَلْقَاهُ جِبْرِيلُ ‘নবী করীম, (সাঃ) ধনসম্পদ ব্যয় করার ব্যাপারে সকলের চেয়ে দানশীল ছিলেন। আর রামাযানে জিবরীল (আঃ) যখন তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতেন, তখন তিনি আরও অধিক দান করতেন’।[3]

(৪) কুরআন পড়া : রামাযান কুরআনের মাস। আল্লাহ বলেন,﴿شَهْرُ رَمَضَانَ الَّذِي أُنْزِلَ فِيهِ الْقُرْآنُ هُدًى لِلنَّاسِ وَبَيِّنَاتٍ مِنَ الْهُدَى وَالْفُرْقَانِ﴾ ‘রামাযান মাস, যে মাসে বিশ্বমানবের জন্য পথ-প্রদর্শন এবং সুপথের উজ্জ্বল নিদর্শন এবং হক্ব ও বাতিলের প্রভেদকারী কুরআন অবতীর্ণ হয়েছে’ (আল-বাক্বারা, ২/১৮৪)। তাই আসুন! কুরআনের মাসে বেশি বেশি কুরআন পড়ি। ইবনু উমার (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ(সাঃ) বলেছেন,الصِّيَامُ وَالْقُرْاٰنُ يَشْفَعَانِ لِلْعَبْدِ، يَقُوْلُ الصِّيَامُ : أَيْ رَبِّ! إِنِّىْ مَنَعْتُهُ الطَّعَامَ وَالشَّهَوَاتِ بِالنَّهَارِ، فَشَفِّعْنِىْ فِيهِ، وَيَقُولُ الْقُرْاٰنُ : مَنَعْتُهُ النُّوْمَ بِاللَّيْلِ فَشَفِّعْنِىْ فِيهِ، فَيُشَفَّعَانِ ‘ছিয়াম এবং কুরআন বান্দার জন্য শাফাআত করবে। ছিয়াম বলবে, হে রব! আমি তাকে দিনে খাবার গ্রহণ করতে ও প্রবৃত্তির তাড়না মিটাতে বাধা দিয়েছি। অতএব, তার ব্যাপারে এখন আমার শাফাআত কবুল করো। কুরআন বলবে, হে রব! আমি তাকে রাতে ঘুম থেকে বিরত রেখেছি। অতএব, তার ব্যাপারে এখন আমার সুপারিশ গ্রহণ করো। অতঃপর উভয়ের সুপারিশই কবুল করা হবে’।[4]

(৫) আল্লাহর কাছে বেশি বেশি ক্ষমা প্রার্থনা করা : রামাযান ক্ষমার মাস। তাই রামাযান মাসে একজন মুমিনের অন্যতম কর্মসূচি হবে আল্লাহর কাছে বেশি বেশি ক্ষমা প্রার্থনা করার মাধ্যমে পাপমুক্ত হওয়া। আবূ হুরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,رَغِمَ أَنْفُ رَجُلٍ دَخَلَ عَلَيْهِ رَمَضَانُ ثُمَّ انْسَلَخَ قَبْلَ أَنْ يُغْفَرَ لَهُ ‘ভূলুষ্ঠিত হোক তার নাক, যার নিকট রামাযান মাস এলো অথচ তার গুনাহ মাফ হয়ে যাওয়ার পূর্বেই তা পার হয়ে গেল’।[5]

(৬)বেশি বেশি নেক আমল করা : রামাযানে বেশি বেশি নেক আমল করা উচিত। কেননা রামাযানে আমলের ছওয়াব অগণিত। আমরা অনেকেই বলি, রামাযানে একটি সুন্নাত একটি ফরযের সমান আর একটি ফরয ৭০টি ফরযের সমান। আসলে এটি ভুল ধারণা। এই মর্মে হাদীছটি মুনকার/বাতিল।[6] প্রকৃতপক্ষে রামাযান মাসে আমলের ছওয়াব এত বেশি যে, ফেরেশতারা নয়; বরং এর প্রতিদান আল্লাহ নিজেই দেন।[7]

(৭)পাপ কাজ থেকে বিরত থাকা : রামাযান মাসে আমাদের সকল প্রকার পাপ কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে। হাদীছে এসেছে, আবূ হুরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,مَنْ لَمْ يَدَعْ قَوْلَ الزُّورِ وَالْعَمَلَ بِهِ فَلَيْسَ للهِ حَاجَةٌ فِي أَنْ يَدَعَ طَعَامَهُ وَشَرَابَهُ ‘যে ব্যক্তি মিথ্যা কথা ও কাজ থেকে বিরত থাকতে পারল না, তার খাদ্য ও পানীয় ত্যাগ করাতে আল্লাহর কিছু আসে যায় না’।[8]


(৮) বেশি বেশি দু‘আ করা : 
আবূ হুরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ ( সাঃ) বলেছেন,ثَلَاثُ دَعَوَاتٍ مُسْتَجَابَات لَا شَكَّ فِيهِنَّ: دَعْوَةُ الصَّائِمِ، وَدَعْوَةُ الْمُسَافِرِ، وَدَعْوَةُ الْمَظْلُومِ ‘তিন ব্যক্তির দু‘আ কবুল করা হয়— ১. ছওম পালনকারী ব্যক্তির, ২. মুসাফির ব্যক্তির এবং ৩. মাযলূম ব্যক্তির’।[9]




1]. ছহীহ বুখারী, হা/৩৮, ১৮০২, ১৯১০, ২০১৪; ছহীহ মুসলিম, হা/৭৬০; মিশকাত, হা/১৯৫৮।

[2]. ছহীহ বুখারী, হা/২০০৮।

[3]. ছহীহ বুখারী, হা/১৯০২; ছহীহ মুসলিম, হা/২৩০৮; মিশকাত, হা/২০৯৮।

[4]. মুসতাদরাক হাকেম, হা/২০৩৬; শুআবুল ঈমান, হা/১৮৩৯; মিশকাত, হা/১৯৬৩।

[5]. তিরমিযী, হা/৩৫৪৫, হদীছ হাসান ছহীহ; মিশকাত, হা/৯২৭।

[6]. যঈফ আত-তারগীব, হা/৫৮৯; ইবনু খুযায়মা, হা/১৮৮৭; শুআবুল ঈমান, হা/৩৩৩৬, আলবানী p বলেন, হাদীছটি মুনকার বা বাতিল। কারণ এর সনদে আলী ইবনু যায়েদ ইবনু জাদআন একজন দুর্বল রাবী; মিশকাত, হা/১৯৬৫।

[7]. ছহীহ বুখারী, হা/১৯০৪; ছহীহ মুসলিম, হা/১১৫১; নাসাঈ, হা/২২১৭; ইবনু মাজাহ, হা/১৬৩৮; মিশকাত, হা/১৯৫৯।

[8]. ছহীহ বুখারী, হা/১৯০৩; ইবনু মাজাহ, হা/১৬৮৯; আবূ দাঊদ, হা/২৩৬২।


[9]. আবুল ঈমান, হা/৩৩২৩; সিলসিলা ছহীহা, হা/১৭৯৭।


©Al-Itisam Magazine

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]