কুরআনের রচয়িতা নবী মুহাম্মদ সাঃ না আল্লাহ ! dr zakir naik
সূধী পাঠাক, সর্বকালীন এক সাধারন প্রশ্ন-কোথা থেকে এসেছে এই পবিত্র কোরআন? হতে পারে তা ঐশী বাণী, বা মানব রচিত সাধারণ ধর্মীয় গ্রন্থ।এই প্রশ্নের দোলাচল প্রায় ১৪ শত বছর ধরেই চলে আসছে। এই প্রশ্নের উত্তরে প্রকট দু’টি ধারা সবসময়েই বিতর্কে জঢ়িয়ে রয়েছে। একদল বলছে এই গ্রন্থে যাকিছু আছে সবই মহান আল্লাহর বাণী, এখানে মানব রচিত একটি কথাও নেই।এই মতে যারা বিশ্বাসী তারা ‘বিশ্বাসী’ নামে খ্যাত। আরেক দল রয়েছে যারা দাবী করে এই গ্রন্থ ঈশরীক নয়, নবী মোহাম্মদ কতৃক রচিত। তাদের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধর্মীয় গোত্র। তারা বিভিন্ন উপায়ে মহান ঈশ্বরকে অস্বীকার করে। এছাড়া আরও একটি দল রয়েছে যারা মহান আল্লাহকে স্বীকার করে ,কিন্তু পবিত্র কোরআনকে মহান আল্লাহর বাণী বলে স্বীকার করেনা ; বলে থাকেন- কোরআন মানব রচিত। তারা বিশ্বাসীদের কাছে ‘অবিশ্বিাসী’ নামে পরিচিত। বিশ্বাসী ও অবিশ্বাসীদের মধ্যে এই বিতর্ক দীর্ঘ দিনের। বিশ্বাসীরা আবেগজড়িত কণ্ঠে বলে থাকেন, পবিত্র কোরআন মহান আল্লার রচনা। এই গ্রন্থের প্রতিটা বাণী তিঁনি ফিরিশতার মাধ্যামে নবী মোহাম্মদ (সাঃ) কাছে পাঠিয়েছেন, আর নবী তা হবহু মানুষের কাছে বর্ণনা করেছেন। অবিশ্বাসীরা এই ধারণাকে নাকচ করে দিয়ে বলছে কোরআন নবী মোহাম্মদ বিভিন্ন জ্ঞানী লোকের সহজোগিতায় রচনা করেছেন। অবিশ্বাসীদের এই কথা পবিত্র কোরআনেও বর্ণিত হয়েছে। আমরা নির্বোধেরা জানিনা কোনটা সঠিক, বিতর্কেরই বা কি সমাধান।
সূধী পাঠক, যে, বিষয় নিয়ে বিতর্ক তাকে আবগে জড়িয়ে আদালতে পেশকরা যায়না, আদালত চায় যুক্তি, চায় প্রমান। অবিশ্বাসীদের দাবীর প্রেক্ষীতে বিশ্বাসীরা নানাভাবে প্রমান করতে চাচ্ছেন যে, পবিত্র কোরআন মহান আল্লাহর বানী। আবার বিশ্বাসীদের মধ্যেও রয়েছে দু’টি দল, একদল বংশানুক্রমে বিশ্বাসী; তাদের অনেকর মধ্যেই রয়েছে দোদুল্যমানতা, ‘কোরআন মহান আল্লাহর বাণী’ কথাটা প্রমাণ সাপেক্ষ হলে তাদের মানতে সুবিদা হত; আরেক দল বিনাপ্রমানেই আবেগ উৎসরিত কণ্ঠে বলছে ‘পবিত্র কোরআন মহান আল্লাহর বাণী’। এ অবস্থায় পবিত্র কোরআনকে ঐশী বাণী রূপে প্রতিষ্ঠিত করে তোলার দু’টি উপায় রয়েছে; তার মধ্যে একটি হল, পবিত্র কোরআনে বর্ণিত বিষয়গুলোকে বৈজ্ঞানীক দৃষ্টিভঙ্গিতে বিচার বিশ্লেষণ করে দেখা, আর দ্বিতীয় উপায় হল, বর্ণিত আয়াতগুলোর মধ্যে লুকিয়ে থাকা অলৌকিক বিণ্যাস। দু’টি বিষয়ই গবেষণাধর্শী। সুখের বিষয় হল মহান আল্লাহর ইচ্ছায় দু,টি বিষয়েই পর্যাপ্ত গবেষণা চলছে, আমরা সেই আলোকে যৎসামান্য আলোচনার চেষ্টা করব।
পবিত্র কোরআনে আধুণীক বিজ্ঞানের অনেক বিষয় নিয়েই আলোকপাত করা হয়েছে; এ সকল বিষয়ে আমরাও বিভিন্ন প্রবদ্ধে কিছু কিছু আলোচনা দেখেছি; এখানেও দু’চারটে উদাহরণ নিয়ে চিন্তাভাবনা করে দেখা যাক। আমরা পবিত্র কোরআনে দেখেছি, মহাবিশ্ব সৃষ্টি নিয়ে মহান আল্লাহ যথেষ্ট আলোকপাত করেছেন, সূরা আজ জারিয়াত এর ৪৭ নং আয়াতে তিঁনি বলছেন,
======================== Needs and Advice ==================== ✔Email:- [email protected] ✔Phone:- +8801706-917791 ☺ ===========FOLLOW US=============☺ SUBSCRIBE►LIKE►COMMENT►SHARE► ►► / peacewazbd ►► / shantitv ►► / peacewazbd ►► / mkhalilurr ►► / khalilurrahma. . ◉ প্রতিদিন নতুন নতুন ভিডিও দেখতে চ্যানেলটি Subscribe করুন !! ▶ ভিডিওটি ভালো লাগলে লাইক দিন, শেয়ার করুন আর অবশ্যই সাবস্ক্রাইব করুন!! ▶ Copyright Disclaimer : Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use. If you like the video, please like, comment and share it with your friends. Don't forget to subscribe. I have two more channels to visit. Hope you see something better. Thanks. @peace waz bd @শান্তি টিভি - shanti tv #peacewazbd #ইসলাম_গ্রহণ #Zakir_Naik
Информация по комментариям в разработке