Скачать или смотреть শামুক ও ঝিনুক দিয়ে বিশ্ব মানের জিনিস পত্র তৈরি হয় তা আমাদের বাংলাদেশের কক্সবাজারে। দামেও অনেক কম।

কক্সবাজারে সমুদ্র সৈকতে সুগন্ধা পয়েটে সাজিয়ে রাখা হয়েছে শামুক ঝিনুকের বাহারী পন্য। এসব শামুক ঝিনুকের তৈরি শাথার খোপা , কানের দুল , হাতর বালা, গলার সেট, আংটি, চুরি , মেইকা ঝাড়বাতি, ঢুলা ঝড়বাতি, ব্যাগ, দড়জার জানালার নেট সহ আরো অনেক রকমের বাহারি পন্য। সৈকতের সুগন্ধা পয়েট, কলাতলি , লাবণী পয়েন্ট সহ আশে পাশের পয়েট সহ প্রায় ৫০০ শতাধিক দোকান রয়েছে এখানে। এখন সৈকতে বিপুল সংখক পযাটক।এসব দোকানে বিক্রিও বেরে গেছে বিপুল অংকের। সারা রাত বিক্রি হয় এসব দোকানে।
শামুকের তৈরি মাথার খোপা , কানের দুল, ও হাতের বালা এবং গলার সেট সহ বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ২০০ টাকা ঝিনুকের তৈরি গলার মালা বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ২৫০ টাকা। ঝিনুকের মেইকা ঝাড়বাতি ৫০০ থেকে ৮০০ শত টাকা। ঝিনুকের ল্যাম্প ৩০০ থেকে ৯০০ টাকা। ডুলা ঝাড়বাতি ২০০ থেকে ৭০০ টাকা। ঝড়না ঝাড়বাতি ২০০ থেকে ৭০০ টাকা। ল্যাম্প সেট ৭০০ থেকে ১২০০ টাকা। শামুকের বালা ১০০ থেকে ২০০৯ টাকা। শামুকের ব্যাগ ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা। এছাড়া কালো শামুক ও সংঙ্খ শামুক দিয়ে তৈরি ঘড় , ফুল, ক্লিপ , মালা, লাল কাটা , কালো কাটা, ব্যাংক কাটা চামুচ কাটা, ঝলকাটা সহ বিভিন্ন জিনিস বিক্রি হচ্ছে৩০ থেকে ৫০০ টাকায়্
ব্যবসায়ীরা জানান কক্সবাজারে সৈকতে টেকনাফ শাহপরির দ্বীপ, সেন্ট মাটিন, মহেশ খালি, সোনাদিয়া , কুতুব দিয়া য় জোয়ারে ভেসে আশে বিপুল পরিমান মরা শামুক ও ঝিনুক। এস্থানীয় লোকেরা এসব সংগ্রহ করে ব্যাসায়দের নিকট বিক্রি করে থাকেন। পরে বাহারছেড়া কলাতলী , ঘোনাপাড়া , সৈকত পাহাড় সহ বিভিন্ন এলাকায় ঘড়ে ঘড়ে শামুক ও ঝিনুক দিয়ে তৈরি হয় রকমারী বাহারী পন্য। আগে সৈকতে ১২০ প্রকারের শামুক ও ঝিনুক পাওয়া যেতো কিন্তু এখন ৩০ প্রকারের শামুক ও ঝিনুক পাওয়অ যায়।