আমি আমার জমিতে ধানের জমির আগাছা দমন করার জন্য আমি এই ওষুধটা ব্যবহার করে থাকি 100% কাজ হয় সবথেকে বেশি কাজ করে শ্যামা ভাদলা চেচরা হলদে মুথা এই ঘাস গুলো সবথেকে ভালো ভাবে মরে। এই ওষুধ টা ব্যবহার করলে আশা করি আপনাদের জমিতে ধানের আগাছা নিয়ে চিন্তা করা লাগবে না এই ওষুধ টা ব্যবহার করলে ধান অল্প একটু ডাউন হয়ে যায় তবে অল্প একটু সাড়া দিয়ে দিলে এটা আবার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে এতে ধানের খুব একটা সমস্যা হয়না আমি এটা ব্যবহার করে অনেক সুফল পেয়েছি আপনাদের যদি বিশ্বাস না হয় তাহলে একটা ব্যবহার করুন আশা করি আপনারা 100% ফলাফল পাবেন।
ধানের আগাছা কি? বৈশিষ্ট্য, ধরণ, কিভাবে ক্ষতি করে?
একটি বিশেষ পরিস্থিতিতে অবাঞ্ছিত বা অনাকাঙ্ক্ষিত উদ্ভিদকে আগাছা বলা হয়। সাধারণত মানুষের নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে যেমন খামার ক্ষেত্র, বাগান এবং পার্কে জন্মানো অযাচিত উদ্ভিদই হল আগাছা। শ্রেণীবিন্যাসগতভাবে, “আগাছা” শব্দটির কোন বোটানিক্যাল তাৎপর্য নেই, কারণ একই উদ্ভিদ যখন অযাচিতভাবে জন্মে তখন তাকে আগাছা বলা হয়; আবার যখন এটি যাচিতভাবে জন্মানো হয় তখন এটি মূল্যবান ফসল উদ্ভিদ হিসেবে বিবেচিত হয়। অনেক উদ্ভিদ যা মানুষ সাধারণভাবে আগাছা হিসেবে বিবেচনা করে, অনেক সময় তা জমিতে চাষাবাদ করা হয়। তাই, আগাছা শব্দটি যে কোন উদ্ভিদে প্রয়োগ করা যায় যদি তা মূল ফসলের মধ্যে আক্রমণাত্মকভাবে বৃদ্ধি পায় বা পুনরুৎপাদন করে।
আগাছা নিয়ন্ত্রণ না করলে বাংলাদেশে গড় ৩৭.৩৩% ফসল নষ্ট হয়। খাদ্য শস্য ৩৩.১৬%, দানা শস্য ৪১.২৬%, ডাল জাতীয় শস্য ৩১.৮৮%, তেলবীজ ৪০.৮২%, আঁশজাতীয় ফসল ৩৪.২৩% এবং ধান ৪০.২৮% উৎপাদন আগাছার কারণে ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
ধানের আগাছাঃ
ফসলের মধ্যে ধানে সবচেয়ে বেশি আগাছার আক্রমন হয়। তাই ধান ফসলে সঠিক সময়ে সঠিকভাবে আগাছা দমন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ধানের সাধারণ কয়েকটি আগাছা হল- শ্যামা, ক্ষুদে শ্যামা, এরাইল, হলদে মুথা, বড় চেচড়া, ছোট চেচড়া, পানি ডগা, বড় চূচা, জৈনা, ঝিল মরিচ, শুশনি শাক, ইত্যাদি। শ্যামা ঘাসকে বৈশ্বিক ধানের ফলন কমের জন্য প্রধান আগাছা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
আগাছা ধান ফসলের বৃদ্ধি রোধ করতে পারে, সংগৃহীত ফসল দূষিত করতে পারে এবং প্রায়ই দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এরা ধানের বিভিন্ন বালাই যেমন এফিড, ছত্রাক, রট এবং ভাইরাসের হোস্ট হিসেবে কাজ করে। ফলে ফসল উৎপাদনের খরচ বেড়ে যায় এবং ফলন অনেক কমে যায়।
আগাছার বৈশিষ্ট্যঃ
আগাছা সরু বা প্রশস্ত পাতাবিশিষ্ট হয়।
ঘাস জাতীয় আগাছা সাধারণত সরু পাতাবিশিষ্ট হয় যা একবীজপত্রীর অন্তর্ভুক্ত।
প্রশস্ত পাতাবিশিষ্ট আগাছা অত্যন্ত বৈচিত্র্যপূর্ণ যা দ্বিবীজপত্রীভুক্ত।
আগাছা আরোহী জলজ, স্থলজ এবং উভয় শ্রেণির হয়ে থাকে।
প্রায় সকল আগাছা স্বভোজী তবে কিছু পরজীবী ও রয়েছে।
আগাছার প্রকারভেদ/ধরণঃ
আগাছা প্রজাতির প্রায় এক-তৃতীয়াংশ একবীজপত্রী উদ্ভিদ আর বাকি গুলো দ্বিবীজপত্রী। সাধারণ আগাছাসমূহ Poaceae, Cyperaceae, Leguminosae, Asteraceae, Euphorbiaceae, Scrophulariaceae, Amaranthaceae, Solanaceae ও Acanthaceae ইত্যাদি পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। Eichornia, Potamogeton, Pistia ও Monochoria গণের প্রজাতিসমূহ জলজ পরিবেশের সাধারণ আগাছা। আগাছার কয়েকটি সাধারণ ধরণ নিম্নে দেয়া হল;
সেজ – চেঁচড়া, হলদে মুথা, বড় চুচা, জয়না ইত্যাদি।
ঘাস – দূর্বা, ক্ষুদে শ্যামা, বড় শ্যামা ইত্যাদি।
চওড়া পাতা – শুষনি শাক, ঝিল মরিচ, চাঁদ মালা, পানি কচু, পানি লং, পানি ডগা ইত্যাদি।
ভিডিও টি ভালো লেগে থাকলে এবং এর থেকে কোনো উপকার পেলে ভিডিওটিকে লাইক ও শেয়ার করার অনুরোধ রইলো ।আর যদি চ্যানেল এ নতুন এসে থাকেন বা ইতোমধ্যে সাবস্ক্রাইব না করে থাকেন তাহলে প্লিজ চ্যানেল টিকে সাবস্ক্রাইব করে নেবেন।এতে নতুন ভিডিও আপনার ইউটিউব হোম পেজ এ পৌঁছে দিতে সুবিধা হবে ।চ্যানেল টি পরিদর্শন করার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ ।
*আপনার ফসলের যেকোন সমস্যার আমাদের সাথে সেয়ার করুন।আমরা আপনার সমস্যার সমাধান দিতে তৈরী আছি।
::::::: copyright matters please contact us at:::::
:::::::::::::: [email protected] ::::::::::
For business inquiries:স্পন্সর / প্রমোশন:-
[email protected]
=====================================
Disclaimer: This channel may use some copyrighted materials without specific authorization of the owner but contents used here falls under the “Fair Use” Copyright Disclaimer under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use.
Информация по комментариям в разработке