Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть বাংলাদেশ ইলেকট্রিসিটি কোথা থেকে আসে। বাড়িতে বিদ্যুৎ কোথায় থেকে কিভাবে আসে

  • Electric Technologies BD
  • 2021-04-14
  • 5828
বাংলাদেশ ইলেকট্রিসিটি কোথা থেকে আসে। বাড়িতে বিদ্যুৎ কোথায় থেকে কিভাবে আসে
tech lab bangladeshbangladesh electricity supplyelectricity distribution system in bangladeshবাংলাদেশ ইলেকট্রিসিটি কোথা থেকে আসেবাড়িতে বিদ্যুৎ কোথায় থেকে কিভাবে আসেPower Grid Company of Bangladeshelectricityhydro power planthistory of electricityElectric Technologies BDelectricElectric BDবাংলাদেশমেগাওয়াটমধুসুন্দরবনbangladeshউন্নয়নpowermegawatthero alamshakib khanfunny bangla videobangla newsvalobashacricketmustafizurhot deshi video
  • ok logo

Скачать বাংলাদেশ ইলেকট্রিসিটি কোথা থেকে আসে। বাড়িতে বিদ্যুৎ কোথায় থেকে কিভাবে আসে бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно বাংলাদেশ ইলেকট্রিসিটি কোথা থেকে আসে। বাড়িতে বিদ্যুৎ কোথায় থেকে কিভাবে আসে или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку বাংলাদেশ ইলেকট্রিসিটি কোথা থেকে আসে। বাড়িতে বিদ্যুৎ কোথায় থেকে কিভাবে আসে бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео বাংলাদেশ ইলেকট্রিসিটি কোথা থেকে আসে। বাড়িতে বিদ্যুৎ কোথায় থেকে কিভাবে আসে

14/04/21

Don't forget to subscribe if you are new to this channel and share this video with your friends. Look around for videos like the one you just saw

বাংলাদেশ ইলেকট্রিসিটি কোথা থেকে আসে
পড়ে নিন

দেশে এখন বিদ্যুতের উৎপাদন ক্ষমতা ১৫ হাজার মেগা ওয়াট
: দেশে বিদ্যুতের উৎপাদন ক্ষমতা ১৫ হাজার মেগাওয়াট ছাড়িয়েছে। এ অর্জন ঘিরে উৎসব করছে বিদ্যুত বিভাগ। বিগত ২০১৩ সালে সরকার ১০ হাজার মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতা অর্জনের লক্ষ্য অর্জন করে। তবে এবার মূল উৎপাদনের সঙ্গে শিল্পকারখানায় নিজস্ব উদ্যোগে স্থাপিত কেন্দ্র ক্যাপটিভ পাওয়ারকে যোগ করা হচ্ছে। বিদ্যুত বিভাগ ও বিদ্যুত উন্নয়ন বোর্ড- পিডিবি সূত্র জানায়, এখন দেশের মোট স্থাপিত বিদ্যুত কেন্দ্রের উৎপাদন ক্ষমতা ১৩ হাজার মেগাওয়াট।
: এবারই প্রথমবার দেশের ক্যাপটিভ পাওয়ারকে মূল বিদ্যুত উৎপাদনের সঙ্গে যোগ করা হচ্ছে। দেশী শিল্পোদ্যোক্তারা অনেকেই নিজস্ব উদ্যোগে বিদ্যুত উৎপাদন করেন। নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুত সরবরাহের জন্য উদ্যোক্তারা গ্রিডের গ্যাসেই বিদ্যুত উৎপাদন করেন। অতীতে কোনদিনই এ বিদ্যুত উৎপাদনকে দেশের মোট বিদ্যুত উৎপাদনের সঙ্গে যোগ করা হয়নি। দেশে এমন দুই হাজার ২শ’ মেগাওয়াটের ক্যাপটিভ বিদ্যুত কেন্দ্র রয়েছে। বিদ্যুত বিভাগ জানিয়েছে, সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় গত ৭ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় বিদ্যুত বিভাগ আলোক উৎসবের আয়োজন করেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওই আলোক উৎসবের উদ্বোধন করেন। বিদ্যুত বিভাগের এক কর্মকর্তা মনে করেন,
: যেহেতু সরকারই এ বিদ্যুত কেন্দ্রের জ্বালানি সরবরাহ করে তাই এদেরও মূল বিদ্যুত উৎপাদনের সঙ্গে যোগ করা উচিত। শিল্পকারখানাগুলোকে বিদ্যুত না দিলে তারা গ্রিডের বিদ্যুত নিত। আবার শিল্পকারখানাগুলোকে গ্যাস দিতে না হলে সরকার আরও গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুত কেন্দ্র নির্মাণ করতে পারত। গ্যাস সঙ্কটের কারণে নতুন গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুত কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত থেকে সরকার সরে এসেছে। বিদ্যুত বিভাগ সূত্র জানায়,
: ২০১৩ সালের নভেম্বরে দেশের বিদ্যুত উৎপাদন ক্ষমতা ১০ হাজার মেগাওয়াট ছাড়িয়ে যায়। ওই বছরের ডিসেম্বরে উৎপাদন ক্ষমতা ছিল ১০ হাজার ২৪৫ মেগাওয়াট। গত তিন বছরে আরও প্রায় তিন হাজার মেগাওয়াটের নতুন বিদ্যুত কেন্দ্র উৎপাদনে এসেছে। এর মধ্যে ২০১৪ সালে উৎপাদনে আসে ৬৩৫ মেগাওয়াট, পরের বছর ২০১৫-তে উৎপাদনে আসে এক হাজার ৩৭৫ মেগাওয়াট, আর চলতি বছর এখন পর্যন্ত উৎপাদনে এসেছে ৯২৭ মেগাওয়াটের বিদ্যুত কেন্দ্র। এর বেশিরভাগই গ্যাসচালিত বিদ্যুত কেন্দ্র। গত তিন বছরে উল্লেখযোগ্য সাতটি বিদ্যুত কেন্দ্র উৎপাদনে এসেছে। এগুলো হলো_ হরিপুর- ৪১২ মেগাওয়াট, ভোলা- ২২২ মেগাওয়াট, আশুগঞ্জ-৩৬০ মেগাওয়াট, আশুগঞ্জ-২২৫ মেগাওয়াট, বিবিয়ানা-৩৩৫ মেগাওয়াট ও শাহ্জীবাজার-২২০ মেগাওয়াট। অন্য কেন্দ্রগুলো তেলচালিত ছোট আকারের বিদ্যুত কেন্দ্র।
: সরকারের পরিকল্পনা বলছে, আঞ্চলিক গ্রিডের মাধ্যমে ২০২১ সালের মধ্যে আরও ছয় হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুত আমদানি করা হবে। এছাড়া ছয় হাজার মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুত কেন্দ্র বাস্তবায়ন পর্যায়ে রয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশ রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান রোসাটমের মাধ্যমে দুই হাজার মেগাওয়াট পরমাণু বিদ্যুত কেন্দ্র স্থাপন করছে। সরকার আশা করছে, ২০২২ সালের মধ্যে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুত কেন্দ্র উৎপাদনে আসবে। ইতিমধ্যে বিদ্যুত কেন্দ্রটির জন্য ঋণচুক্তি সই হয়েছে।
বাংলাদেশের মধু যাবে স্লোভেনিয়া
: বাংলাদেশ থেকে মধু কিনতে চায় স্লোভেনিয়া। এ জন্য বাংলাদেশকে উন্নত প্রজাতির মৌমাছি সরবরাহের পাশাপাশি মধু উৎপাদনের জন্য প্রশিক্ষণ ও মৌচাষিদের কারিগরি ও প্রযুক্তিগত সহায়তা দেবে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত এই দেশটির সরকার। ঢাকা সফররত স্লোভেনিয়ার কৃষি, বন ও খাদ্য উপমন্ত্রী তানজা নিশা শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমুর সঙ্গে বৈঠককালে এসব কথা বলেন। শিল্প মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব বেগম পরাগ, বিসিকের চেয়ারম্যান মুশতাক হাসান মুহঃ ইফতিখার, নয়াদিল্লিতে নিযুক্ত স্লোভেনিয়ার রাষ্ট্রদূত জোসেফ ড্রফিনিক, ঢাকায় স্লোভেনিয়ার অনারারি কনসাল ওয়াহিদ সালাম ও বিসিকের মৌচাষ প্রকল্পের পরিচালক খোন্দকার আমিনুজ্জামান। শিল্পমন্ত্রীর কাছে তানজা নিশা বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক ও ওষুধ আমদানির আগ্রহ প্রকাশ করেন। এ ছাড়া দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়াতে দুই দেশের মধ্যে ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের সফর বিনিময়ের ওপর গুরুত্ব দেন তিনি। শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বাংলাদেশ থেকে স্লোভেনিয়ার মধু আমদানির প্রস্তাবকে স্বাগত জানান। তিনি বলেন,
: স্লোভেনিয়ায় মধু রপ্তানি হলে বিশ্ববাজারে বাংলাদেশি রপ্তানি পণ্য বৈচিত্র্যের সুযোগ সৃষ্টি হবে। এ সময় তিনি স্লোভেনিয়ার সহায়তায় মধু উৎপাদনের জন্য কার্যকর ব্যবস্থা নিতে বিসিক কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেন। শিল্পমন্ত্রী আরও বলেন, পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশ দ্বিতীয়। বাংলাদেশের নির্মিত জাহাজ ইউরোপীয় ইউনিয়নে যাচ্ছে। ওষুধ রপ্তানি হচ্ছে বিশ্বের শতাধিক দেশে। এ ছাড়া বাংলাদেশ থেকে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, পাট ও পাটজাত দ্রব্য, প্লাস্টিক, সিরামিক, বাইসাইকেল, সবজি, চিংড়ি, কাঁকড়াসহ হিমায়িত মৎস্য রপ্তানি হচ্ছে। তিনি এসব পণ্য আমদানি করতে স্লোভেনিয়ার উপমন্ত্রীকে আহ্বান জানান। মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, দেশে বছরে ৪ হাজার মেট্রিক টন মধু উৎপাদিত হয়। উন্নত প্রযুক্তির প্রয়োগ ও মৌচাষির সংখ্যা বাড়ানো গেলে মধু উৎপাদন ১ লাখ মেট্রিক টনে নিয়ে যাওয়া সম্ভব।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]