Скачать или смотреть আবু রায়হানের কন্ঠে সূরা মুযযাম্মিল: রাতের ইবাদত ও আধ্যাত্মিক শক্তির চাবিকাঠি। 🌙আল্লাহর সাথে সংযোগ।

আবু রায়হানের কন্ঠে সূরা মুযযাম্মিল: রাতের ইবাদত ও আধ্যাত্মিক শক্তির চাবিকাঠি। 🌙আল্লাহর সাথে সংযোগ।

Скачать আবু রায়হানের কন্ঠে সূরা মুযযাম্মিল: রাতের ইবাদত ও আধ্যাত্মিক শক্তির চাবিকাঠি। 🌙আল্লাহর সাথে সংযোগ। бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно আবু রায়হানের কন্ঠে সূরা মুযযাম্মিল: রাতের ইবাদত ও আধ্যাত্মিক শক্তির চাবিকাঠি। 🌙আল্লাহর সাথে সংযোগ। или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

Информация по загрузке:

Cкачать музыку আবু রায়হানের কন্ঠে সূরা মুযযাম্মিল: রাতের ইবাদত ও আধ্যাত্মিক শক্তির চাবিকাঠি। 🌙আল্লাহর সাথে সংযোগ। бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео আবু রায়হানের কন্ঠে সূরা মুযযাম্মিল: রাতের ইবাদত ও আধ্যাত্মিক শক্তির চাবিকাঠি। 🌙আল্লাহর সাথে সংযোগ।

সূরা মুযযাম্মিল (Surah Al-Muzzammil) হলো পবিত্র কুরআনের ৭৩তম সূরা। এটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আভিধানিক অর্থ হলো "বস্ত্রাবৃত ব্যক্তি" (যা দ্বারা নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে সম্বোধন করা হয়েছিল)।
সূরা মুযযাম্মিল-এর বিষয়বস্তু ও তাৎপর্য অনেক গভীর হলেও, এর স্বতন্ত্র ফজিলত (যেমন সূরা ইয়াসিন বা মুলক-এর মতো নির্দিষ্ট সংখ্যায় পাঠের বিশেষ সওয়াব) সম্পর্কিত সহীহ (প্রমাণিত) হাদীস এর সংখ্যা কম। তবে, কুরআন শরীফের অংশ হিসেবে এর তিলাওয়াত খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি গভীর আধ্যাত্মিক উপকারিতা বহন করে।
নিচে এই সূরার গুরুত্বপূর্ণ তাৎপর্য ও আধ্যাত্মিক ফজিলত তুলে ধরা হলো:
✨ সূরা মুযযাম্মিল-এর তাৎপর্য ও আধ্যাত্মিক ফজিলত
রাতের ইবাদতের ভিত্তি (তাহাজ্জুদের গুরুত্ব):
এই সূরার মূল বিষয়বস্তু হলো নবী (সাঃ)-কে তাহাজ্জুদের জন্য উৎসাহিত করা। প্রথম দিকে এটি একপ্রকার বাধ্যতামূলক ছিল, পরে বিধান শিথিল করা হয়।
এই সূরা মানুষকে রাতে একাগ্রচিত্তে আল্লাহর ইবাদত এবং কোরআন তিলাওয়াতের গুরুত্ব শেখায়, যা আধ্যাত্মিক শক্তি ও নবুওয়াতের দায়িত্ব পালনের জন্য অপরিহার্য ছিল।
বিপদ ও কষ্টে ধৈর্য ধারণ:
এটি এমন এক সময়ে নাযিল হয় যখন মক্কার কাফিররা রাসূল (সাঃ)-কে নানাভাবে জুলুম ও ষড়যন্ত্র করছিল। তাই এটি ধৈর্য (সবর) ও আল্লাহর ওপর ভরসা করার শিক্ষা দেয়।
দুশ্চিন্তা ও কষ্ট দূর:
অনেক আলিম ও ফকীহদের মতে, এই সূরাটি নিয়মিত পাঠ করলে আল্লাহর রহমতে দুশ্চিন্তা, মানসিক চাপ এবং দুনিয়াবী বিপদ-আপদ দূর হয় এবং হৃদয়ে শান্তি আসে।
অনেকের বিশ্বাস, এই সূরা পাঠে জীবনে বরকত (আল্লাহর বিশেষ দয়া) আসে।
ঈমান ও আধ্যাত্মিক শক্তি বৃদ্ধি:
সূরাটি যেহেতু নবী (সাঃ)-কে একটি কঠিন পরিস্থিতিতে আল্লাহর সাথে নিবিড় সম্পর্ক গড়ে তোলার নির্দেশ দিয়েছে, তাই এটি নিয়মিত পাঠ করলে বান্দার ঈমান মজবুত হয় এবং সে কঠিন সময়েও মানসিকভাবে দৃঢ় থাকতে পারে।
পরিশুদ্ধতা নিয়ে ইন্তেকাল:
কিছু রেওয়ায়াতে উল্লেখ আছে যে, যে ব্যক্তি রাতে এই সূরাটি পাঠ করে, সে পাক-পবিত্র অবস্থায় নিদ্রা যায় এবং পরিশেষে পবিত্র অবস্থায় মৃত্যু বরণ করতে পারে।
সারকথা: যদিও এর সরাসরি সওয়াবের পরিমাণ নিয়ে মুতাওয়াতির (প্রচলিত) সহীহ হাদীস কম, তবে এই সূরাটি রাতের ইবাদতের ভিত্তি স্থাপন করে এবং আধ্যাত্মিক শক্তি, ধৈর্য ও আল্লাহর ওপর ভরসার জন্য অত্যন্ত মূল্যবান।
#foryou #suramijamnill

Комментарии

Информация по комментариям в разработке