Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть Top Twelve Historical Place of Chattogram District | চট্টগ্রাম জেলার ১২ টি দর্শনীয় স্থান | NHR MEDIA

  • NHR MEDIA
  • 2022-01-08
  • 5270
Top Twelve Historical Place of Chattogram District | চট্টগ্রাম জেলার ১২ টি দর্শনীয় স্থান | NHR MEDIA
Chittagong Historical placechattogram Historical placebeautiful placeChittagong Districtgolf fieldrailway StationCourt houseChittagong
  • ok logo

Скачать Top Twelve Historical Place of Chattogram District | চট্টগ্রাম জেলার ১২ টি দর্শনীয় স্থান | NHR MEDIA бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно Top Twelve Historical Place of Chattogram District | চট্টগ্রাম জেলার ১২ টি দর্শনীয় স্থান | NHR MEDIA или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку Top Twelve Historical Place of Chattogram District | চট্টগ্রাম জেলার ১২ টি দর্শনীয় স্থান | NHR MEDIA бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео Top Twelve Historical Place of Chattogram District | চট্টগ্রাম জেলার ১২ টি দর্শনীয় স্থান | NHR MEDIA

এই ভিডিওটি দেখলে আপনারা চট্টগ্রাম জেলার যে দর্শনীয় স্থানগুলো আছে সেগুলো সম্পর্কে জানতে পারবেন । দর্শনীয় স্থানগুলো সম্পর্কে মোটামুটি কিছু ধারনা পাবেন । স্থানগুলো কোথায় আছে এবং কিভাবে সেখানে যাবেন সে সম্পর্কে জানতে পারবেন ।
গুপ্ত এস্টেট জমিদার বাড়ি এবং ঠাকুর দিঘিঃ-

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের কেরানীহাট থেকে প্রায় ৪ কিলোমিটার দক্ষিণে সড়ক সংলগ্ন পশ্চিম পাশে। যাতায়তের মাধ্যম- ব্যক্তিগত গাড়িযোগে, টেক্সি, অটো রিক্সা, বাসযোগে।
দক্ষিণ চট্টগ্রামের লোহাগড়া উপজেলার পদুয়া তেওয়ারিহাটের সাথেই দণ্ডায়মান সাড়ে তিন শতাধিক বছরের পুরনো গুপ্ত এস্টেট তথা জমিদার বাড়ি। জমিদার রামমোহন গুপ্ত পদুয়ায় ১০ একর জমির ওপর নির্মাণ করেন অপূর্ব স্থাপত্যশৈলীর এই প্রাসাদসম অট্টালিকা। কালের পরিক্রমায় এ জমিদার বাড়ি তার জৌলুস অনেকটাই হারিয়েছে। কথিত আছে, এ বাড়ির সামনে দিয়ে একসময় কেউ জুতা পায়ে কিংবা ছাতা মাথায় দিয়ে পর্যন্ত হেঁটে যেতেন না। স্বয়ং বৃটিশরাও এ জমিদার বাড়িকে সম্মান জানাতো। তবে গুটাতে গুটাতে গুপ্ত এস্টেট এখন অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে। ১২০ কক্ষের এ বাড়িতে এখন বর্তমানে মাত্র ২০ কক্ষ অবশিষ্ট আছে। বিশাল বাড়ির পশ্চিম পাশের ভবনটি ভেঙ্গে এক তলা ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। দক্ষিণ পাশের দ্বিতল ভবনটি এখনো কোনভাবে টিকে আছে। পূর্বপাশের ভবনটির উত্তরাংশ ধ্বসে পড়েছে। দক্ষিণাংশ কোনভাবে টিকে আছে। মূল ভবনের পূর্ব পাশে আরেকটি দ্বিতল ভবন আছে। বর্তমানে সেটির ধ্বংসাবশেষ টিকে আছে। বাড়িটি দুইভাগে বিভক্ত। বাড়ির প্রবেশমুখে কারুকার্যময় দীর্ঘ গেট। এক ভাগে বিশাল কাচারি ঘর, যেখানে বসে রামমোহন তার বিচারকার্য চালাতেন। অপর ভাগের পুরোটাই অন্দরমহল। রাজবাড়ির ভেতরেই রয়েছে বিশাল মন্দির, পাঠশালাসহ সব সুযোগসুবিধা। ভবনের দেয়ালগুলি বিশালাকারের। ভবনের সামনে বড় বারান্দা। এ বাড়িতে বিম হিসেবে কাঠ ব্যবহার করা হয়েছে। সেসব কাঠ আনার জন্য কৃষ্ণ খাল নামে একটি খাল খনন করা হয়েছিল। চুন–সুরকি এবং ইট দিয়ে তৈরি বিশালাকারের দেয়ালগুলি পিলার হিসেবে দ্বিতল ভবনকে এখনো মাথা উঁচু করে দাঁড় করিয়ে রেখেছে। তিন পাশে বাড়ি এবং একপাশে মন্দির। মাঝে খালি মাঠ এবং নাচমহল ছিল। ভবনের দেয়ালগুলি কারুকার্যমণ্ডিত। বাড়ির মাঝখানে যে মাঠ রয়েছে তাতে প্রতিবছর দক্ষিণ চট্টগ্রামের অন্যতম আকর্ষণীয় শারদীয় দুর্গোৎসব অনুষ্ঠিত হয়।

পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত
বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় সমুদ্র সৈকতগুলোর মধ্যে একটি হলো পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত।
বন্দরনগরী চট্টগ্রাম থেকে মাত্র ১৪ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত পতেঙ্গা সৈকত।
ভারতের মিজোরামের লুসাই পাহাড় থেকে উৎপন্ন হওয়া কর্ণফুলী নদী, রাঙামাটি এবং চট্টগ্রামের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সৈকতের কাছে বঙ্গোপসাগরের সাথে মিলিত হয়েছে। নগরবাসী তাদের একঘেয়ে জীবনে থেকে মুক্তি নিয়ে এখানে বঙ্গোপসাগরের সৌন্দর্য উপভোগ করতে আসেন। ১৯৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ে এ সৈকতের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল। বর্তমানে সমুদ্র সৈকতজুড়ে ভাঙ্গন ঠেকাতে কংক্রিটের দেয়াল এবং বড় বড় পাথরের খণ্ড রাখা হয়েছে। চট্টগ্রাম সিটি আউটার রিং রোড প্রকল্পের আওতায় পতেঙ্গা সৈকতে ওয়াকওয়ে, সুন্দর ও সুপরিসর আসন, খেলার মাঠ, সাগরে সাঁতারের পর গোসলের ব্যবস্থা, আধুনিক ও স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেটের ব্যবস্থা, কার পার্কিং এবং জাহাজে নিরাপদে ওঠানামার জন্য জেটি নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে।
পতেঙ্গা সৈকতে কী করবেন?
সপ্তাহের প্রতিদিন বিকেল বেলায় ও ছুটির দিনে পতেঙ্গা সৈকতে প্রচুর লোকের সমাগম হয়। সূর্যোদয় দেখার জন্য ভোরে ঘুম থেকে উঠেই সৈকতে চলে আসতে হবে। বিকেলের দিকে মন চাইলে পানিতে নেমে আনন্দের মাত্রা আরও বাড়ানো যায়। তবে পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতের প্রস্থ খুব বেশি নয় এবং এখানে সমুদ্রে সাঁতার কাটা ঝুঁকিপূর্ণ। স্পীড-বোটে চড়ে সমুদ্রে ভেসে বেড়ানোর সুযোগ রয়েছে। এছাড়া সমুদ্র তীরে ঘুরে বেড়ানোর জন্য সী-বাইক এবং ঘোড়া পাওয়া যায়। এজন্য অবশ্য ঘণ্টাপ্রতি নির্দিষ্ট হারে ভাড়া গুনতে হয়। সমুদ্রে জাহাজের চলাচল কিংবা মাথার উপর দিয়ে উড়ে যাওয়া বিমানও দেখা যাবে। সাধারণত বিকেল গড়াতে থাকলে জোয়ার আসতে শুরু করে। জোয়ার শুরুর আগে বাঁধ অনেকটা তলিয়ে যায়। তীরে এসে পড়ে ঢেউ। পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে সন্ধ্যার দিকে সূর্যাস্তের দৃশ্য খুবই মনোরম। নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করায় পর্যটকেরা নিশ্চিন্তে সন্ধ্যা পর্যন্ত থাকতে পারেন।
সমুদ্র সৈকতের সাথেই ঝাউবনের ছায়াতলে গড়ে উঠেছে খাবারের দোকানসহ অনেক দোকান-পাট। ঝাউবন ঘেঁষে উত্তর দিক বরাবর হেঁটে গেলে বঙ্গোপসাগর ও কর্ণফুলি নদীর মোহনার দেখা পাওয়া যায়। খুব কম খরচে সুস্বাদু, জিভে জল আনা স্ট্রিট ফুডের জন্য পতেঙ্গা সবচেয়ে ভাল জায়গা। খাবারের দোকানের জনপ্রিয় খাবারের মধ্যে একটি হল মসলা দিয়ে ভাজা কাঁকড়া যা শসা ও পেঁয়াজ দিয়ে সাজানো এক প্লেট ছোলার সাথে পরিবেশিত হয়। সৈকতে একটি বার্মিজ মার্কেটও গড়ে উঠেছে। সেখানেও ঘুরে ফিরে পছন্দের কেনাকাটা সেরে নেয়া যায়।

জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘর
বাংলাদেশের চট্টগ্রাম শহরের আগ্রাবাদ বাণিজ্যিক এলাকায় অবস্থিত ।
জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘর চট্টগ্রাম শহরের একটি অন্যতম দর্শনীয় স্থান। এই জাদুঘরটি মূলত দেশের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক গোষ্ঠীর উত্তরাধিকার ও তাদের জীবনপ্রণালী সম্পর্কে দর্শনার্থীদের ধারণা দেওয়ার নিমিত্তে প্রতিষ্ঠিত। এশিয়া মহাদেশের দুটি জাতি-তাত্ত্বিক জাদুঘরের মধ্য চট্টগ্রামের জাতি-তাত্ত্বিক জাদুঘর অন্যতম, অন্যটি রয়েছে জাপানে। এটি গবেষণাকাজেও ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
এই জাদুঘরটি চট্টগ্রাম শহরের আগ্রাবাদ বাণিজ্যিক এলাকায় বাদমতলী সংলগ্ন ১.২৫ একর স্থানে ১৯৬৫ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠাকাল থেকেই এটি পরিদর্শনের জন্য খুলে দেওয়া হয়।
ইতিহাসঃ
১৯৬৫ সালে, বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের উদ্যোগে প্রতিষ্ঠার পর ১৯৭৪ সালে সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য জাদুঘরটি উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। পরবর্তীকালে ১৯৮৫ থেকে ১৯৯৫ সালের মধ্যে জাদুঘরে দুটি কক্ষ অর্ন্তভূক্ত হয়। ১৯৭৪ সালের ৯ জানুয়ারি স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের প্রথম শিক্ষামন্ত্রী ইউসুফ আলী এই জাদুঘর উদ্বোধন করেন।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]