Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть কেন যুগে যুগে আল্লাহ অনেক জাতিকে ধ্বংস করে দিয়েছেন? || আলোচকঃ প্রফেসর মোখতার আহমেদ

  • Takowa Islamic Media
  • 2021-11-02
  • 118
কেন যুগে যুগে আল্লাহ অনেক জাতিকে ধ্বংস করে দিয়েছেন? || আলোচকঃ প্রফেসর মোখতার আহমেদ
কেন যুগে যুগে আল্লাহ অনেক জাতিকে ধ্বংস করে দিয়েছেন?আদ জাতির ইতিহাসআদ জাতিনবীদের কাহিনীপ্রফেসর মোখতার আহমেদProfessor Mokhter Ahmadislamic videoশায়খ প্রফেসর মোখতার আহমাদsa sunnah foundationshaikh moktar ahmadahmadullahbangla wazjumar kudbawazbangla wajislamic lectureqoraner aloতাকওয়ার গুরুত্বহানযালা (রাঃ) মাসজিদজুম'আর কুদবাতাকওয়া ইসলামিক মিডিয়াইসলামিক ভিডিওআল্লাহ্ ভীতিmizanur rahman azharimizanur rahman azhari waz
  • ok logo

Скачать কেন যুগে যুগে আল্লাহ অনেক জাতিকে ধ্বংস করে দিয়েছেন? || আলোচকঃ প্রফেসর মোখতার আহমেদ бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно কেন যুগে যুগে আল্লাহ অনেক জাতিকে ধ্বংস করে দিয়েছেন? || আলোচকঃ প্রফেসর মোখতার আহমেদ или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку কেন যুগে যুগে আল্লাহ অনেক জাতিকে ধ্বংস করে দিয়েছেন? || আলোচকঃ প্রফেসর মোখতার আহমেদ бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео কেন যুগে যুগে আল্লাহ অনেক জাতিকে ধ্বংস করে দিয়েছেন? || আলোচকঃ প্রফেসর মোখতার আহমেদ

কেন যুগে যুগে আল্লাহ অনেক জাতিকে ধ্বংস করে দিয়েছেন? || আলোচকঃ প্রফেসর মোখতার আহমেদ

আল্লাহ তায়ালা পৃথিবীতে অগণিত নবী-রাসূল পাঠিয়েছেন। নবী-রাসূল পাঠানোর অন্যতম উদ্দেশ্য ছিল মানুষকে এক আল্লাহর পথে ডাকা, কালেমার দাওয়াত দেয়া, তাওহিদের বাণী প্রচার করা, মানুষকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে নিয়ে আসা। কিন্তু মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে যখনই নবী-রাসূলরা তাদের স্বজাতির কাছে দাওয়াত নিয়ে এসেছেন তখনই তারা তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে; মুষ্টিমেয় কয়েকজন ছাড়া। তারা নবী-রাসূল ও আল্লাহ প্রদত্ত বিধি-বিধানের তোয়াক্কা না করে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য প্রদর্শন, একগুঁয়েমি ও পেশিশক্তির প্রভাব দেখাত। শিরক-কুফরি থেকে শুরু করে যাবতীয় অন্যায়, পাপ ও জুলুম-অত্যাচারে লিপ্ত থাকত। আল্লাহ বলেন, ‘তাদের পাপরাশির কারণে তাদের (প্লাবনে) ডুবিয়ে মারা হয়েছিল। অতঃপর তাদের (কবরের) অগ্নিতে প্রবেশ করানো হয়েছিল। কিন্তু নিজেদের জন্য আল্লাহর মোকাবেলায় কাউকে তারা সাহায্যকারী পায়নি।’ (নূহ ৭১/২৫)
যুগে যুগে আল্লাহ তায়ালা অনেক শক্তিশালী ও ক্ষমতাধর জাতি-গোষ্ঠীকে ধ্বংস করে দিয়েছেন তাদের মাত্রাতিরিক্ত বাড়াবাড়ি, অবাধ্যতা ও পাপের কারণে। এরকম আল্লাহর গজবে ধ্বংসপ্রাপ্ত বিশে^র প্রধান ছয়টি জাতি হলোÑ ‘কাওমে নূহ’, ‘কাওমে আদ’, ‘কাওমে ছামুদ’, ‘কাওমে লূত’, ‘আহলে মাদইয়ান’, ‘কাওমে ফিরআউন’। এসব জাতি-গোষ্ঠীকে আল্লাহ তায়ালা সমূূলে ধ্বংস করে দিয়েছেন। মহাগ্রন্থ আল কুরআনের মাধ্যমেই পৃথিবীবাসী সর্বপ্রথম বিগত যুগের এসব ধ্বংসপ্রাপ্ত জাতির খবর জানতে পেরেছে। আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে প্রেরিত নবী ছিলেন হজরত নূহ আ:। তিনি তাদের মধ্যে সাড়ে ৯০০ বছর অবস্থান করেছিলেন। ‘কাওমে নূহ’ ছিল অত্যাচারী, অবাধ্য জাতি-গোষ্ঠী। শিরক-কুফর থেকে শুরু করে যাবতীয় অন্যায়, পাপ-পঙ্কিলতায় নিমজ্জিত ছিল তারা। নূহ আ:-এর আহ্বানে তারা কোনো কর্ণপাত করেনি বরং তারা তাকে অস্বীকার করেছে। ফলে আল্লাহ তায়ালা ভয়াবহ প্লাবনের মাধ্যমে তাদের নিশ্চিহ্ন করে দিলেন।
নূহ আ:-এর যুগের প্লাবন ইতিহাসের স্মরণকালের শ্রেষ্ঠ প্লাবন। ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর ইন্দোনেশিয়ার সাগরতলে সংঘটিত ভূমিকম্পের সুনামিতে উত্থিত ৩৩ ফুট উঁচু ঢেউ নূহের তুফানকে স্মরণ করিয়ে দেয়। নূহ আ:-এর মতো মহান আল্লাহ তায়ালার আরেকজন নবী হজরত হুদ আ: যিনি ‘আদ’ জাতির প্রতি প্রেরিত হয়েছিলেন। ‘কাওমে আদ’ ছিল অত্যন্ত দুর্ধর্ষ ও প্রখর শক্তিশালী। ‘আদ’ সম্প্রদায়ের ১৩টি পরিবার বা গোত্র ছিল। আম্মান হতে শুরু করে হাজরামাউত ও ইয়ামান পর্যন্ত তাদের বসতি ছিল। তাদের ক্ষেত-খামারগুলো ছিল অত্যন্ত সজীব ও শস্যশ্যামল। তাদের প্রায় সব ধরনের বাগ-বাগিচা ছিল। তারা ছিল সুঠামদেহী ও বিরাট বপু সম্পন্ন। তারা আল্লাহর ইবাদত পরিত্যাগ করে মূর্তিপূজা ও শিরকে লিপ্ত হয়েছিল। ফলে ধীরে ধীরে তাদের ওপর আল্লাহর গজব নেমে আসে। ‘কাওমে আ’দের অমার্জনীয় হঠকারিতার ফলে প্রাথমিক গজব হিসেবে উপর্যুপরি তিন বছর বৃষ্টিপাত বন্ধ থাকে। তাদের শস্যক্ষেতসমূহ শুষ্ক বালুকাময় মরুভূমিতে পরিণত হয়ে যায়। এতদসত্ত্বেও তারা শিরক ও মূর্তিপূজা ত্যাগ করেনি। কিন্তু অবশেষে তারা আল্লাহর কাছে বৃষ্টি প্রার্থনা করে। হজরত হুদ আ: বৃষ্টির জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেন। আকাশে কালো মেঘ জমা হলে লোকেরা তাকে স্বাগত জানিয়ে বলে, ‘এটি আমাদের বৃষ্টি দেবে’। জবাবে হুদ বললেন, ‘তার পালনকর্তার আদেশে সে (মেঘমালা) সবকিছুকে ধ্বংস করে দেবে।’ (আহকাফ ৪৬/২৫) ফলে অবশেষে পরদিন ভোরে আল্লাহর চূড়ান্ত গজব নেমে আসে। সাত রাত ও আট দিনব্যাপী অনবরত ঝড়-তুফান বইতে থাকে। মেঘের বিকট গর্জন ও বজ্রপাতে বাড়িঘর সব ধ্বংস হয়ে যায়। প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে গাছপালা সব উপড়ে যায়, মানুষ ও জীবজন্তু শূন্যে উত্থিত হয়ে সজোরে জমিনে পতিত হয়। আল্লাহ বলেন, ‘আর আদ গোত্রকে ধ্বংস করা হয়েছিল এক প্রচণ্ড ঝঞ্ঝাবায়ু, যা তিনি প্রবাহিত করেছিলেন তাদের ওপর সাত রাত ও আট দিন পর্যন্ত অবিরাম। আপনি তাদের দেখতেন যে, তারা অসার খর্জুর কাণ্ডের মতো ভূপাতিত হয়ে রয়েছে। আপনি তাদের কোনো অস্তিত্ব দেখতে পান কি? (হাককাহ ৬৯/৬-৮)
এভাবেই শক্তিশালী ও সুঠাম দেহের অধিকারী বিশাল বপু ‘আদ’ জাতি সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। এ দিকে ইঙ্গিত করেই আল্লাহ বলেন, ‘আর তোমরা এমন ফাসাদ থেকে বেঁচে থাকো যা বিশেষত শুধু তাদের ওপর আপতিত হবে না যারা তোমাদের মধ্যে জালেম এবং জেনে রেখো যে, আল্লাহর আজাব অত্যন্ত কঠোর।’ (আনফাল ৮/২৫) তারা আল্লাহর অনুগ্রহসমূহের অবমূল্যায়ন করেছিল। তারা অযথা উঁচু স্থানে সুউচ্চ টাওয়ার ও নিদর্শনসমূহ নির্মাণ করত, যা একান্তই অপচয় ছাড়া কিছুই ছিল না। তারা দুর্বলদের ওপর নিষ্ঠুরভাবে আঘাত হানত এবং মানুষের ওপর অবর্ণনীয় নির্যাতন চালাত।
বর্তমানে বিশ^ব্যাপী যে করোনার বিস্তার তা আমাদের প্রত্যেকের হাতে কামাই করা পাপের ফসল ভিন্ন অন্য কিছু নয়। আল্লাহ চাইলে আমাদের এর চেয়ে ভয়াবহ রোগ, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, আসমানি ও জমিনি বালা দিয়ে আগেকার জাতি-গোষ্ঠীর মতো এক নিমিষে ধ্বংস করে দিতে পারেন। কিয়ামত পর্যন্ত আমাদের গৃহবন্দী করে রাখতে পারেন। কেননা আল্লাহর পাকড়াও বড়ই কঠিন। তাই আমাদের প্রত্যেককে সতর্ক হওয়া উচিত। অতীতে সংঘটিত পাপকর্মের জন্য ক্ষমা চেয়ে ভবিষ্যতে যেন ওই ধরনের কাজ আর না করি এভাবে মনস্থির করে কায়মনোবাক্যে আল্লাহর কাছে তাওবা করা উচিত। মৃত্যু আসার আগে যাবতীয় পাপকর্ম ছেড়ে দিয়ে আল্লাহর ইবাদতে মশগুল হওয়া উচিত। নচেত পরকালের ভয়াবহ শাস্তি তো বিদ্যমান রয়েছে আমাদের জন্য।

➡️ লূত (আঃ) এর যুগ থেকে সমকামিতা ও একটি জাতির ধ্বংস Bangla Educational Lecture of Mizanur Rahman Azhari
▶️    • লূত (আঃ) এর যুগে যেভাবে একটি জাতির ধ্বংস হ...  

➡️ সামুদ জাতিকে আল্লাহ কেন ধ্বংস করেছিলেন ? কি দোষ ছিল তাদের?
▶️    • সামুদ জাতিকে আল্লাহ কেন ধ্বংস করেছিলেন ? ক...  

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]