Скачать или смотреть এটি আকাশপথে আসা যেকোনো বস্তুকে শনাক্ত করে, তার গতিপথ অনুসরণ করে এবং গতি ও দিক নির্ণয় করে।

এটি আকাশপথে আসা যেকোনো বস্তুকে শনাক্ত করে, তার গতিপথ অনুসরণ করে এবং গতি ও দিক নির্ণয় করে।

Скачать এটি আকাশপথে আসা যেকোনো বস্তুকে শনাক্ত করে, তার গতিপথ অনুসরণ করে এবং গতি ও দিক নির্ণয় করে। бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно এটি আকাশপথে আসা যেকোনো বস্তুকে শনাক্ত করে, তার গতিপথ অনুসরণ করে এবং গতি ও দিক নির্ণয় করে। или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

Информация по загрузке:

Cкачать музыку এটি আকাশপথে আসা যেকোনো বস্তুকে শনাক্ত করে, তার গতিপথ অনুসরণ করে এবং গতি ও দিক নির্ণয় করে। бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео এটি আকাশপথে আসা যেকোনো বস্তুকে শনাক্ত করে, তার গতিপথ অনুসরণ করে এবং গতি ও দিক নির্ণয় করে।

বাংলাদেশ এয়ার ডিফেন্স মূলত বাংলাদেশ বিমান বাহিনী (Bangladesh Air Force - BAF) দ্বারা পরিচালিত হয়। দেশের আকাশসীমাকে বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে রক্ষা করাই তাদের প্রাথমিক দায়িত্ব। এর পাশাপাশি, তারা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে বিমান সহায়তাও প্রদান করে।
এয়ার ডিফেন্সের মূল কাজগুলো হলো:
আকাশসীমা সুরক্ষা: দেশের আকাশসীমাকে যেকোনো ধরনের অনুপ্রবেশ বা শত্রু আক্রমণ থেকে রক্ষা করা।
বিমান সহায়তা: স্থল ও নৌবাহিনীকে কৌশলগত এবং লজিস্টিক সহায়তা প্রদান।
গোয়েন্দা ও নজরদারি: দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা এবং সীমান্তের উপর নজরদারি রাখা।
সার্চ অ্যান্ড রেসকিউ (SAR): প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা অন্যান্য জরুরি পরিস্থিতিতে উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করা।
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন: বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করা।
সক্ষমতা ও আধুনিকীকরণ:
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী বর্তমানে "ফোর্সেস গোল ২০৩০" নামক একটি উচ্চাভিলাষী আধুনিকীকরণ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে। এই পরিকল্পনার অধীনে বিমান সক্ষমতা এবং ভূমি-ভিত্তিক আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উভয়ই শক্তিশালী করা হচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে:
যুদ্ধবিমান: MiG-29 এবং F-7 এর মতো মাল্টি-রোল ফাইটার জেট তাদের যুদ্ধশক্তির মেরুদণ্ড। এছাড়াও Yak-130 এর মতো প্রশিক্ষণ বিমান রয়েছে যা পাইলটদের উন্নত প্রশিক্ষণ দিতে সাহায্য করে।
পরিবহন বিমান ও হেলিকপ্টার: C-130J পরিবহন বিমান এবং বিভিন্ন ধরনের হেলিকপ্টার লজিস্টিকস, অনুসন্ধান ও উদ্ধার এবং মানবিক সহায়তা কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
রাডার সিস্টেম: সম্প্রতি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে আধুনিক GM 403-M লং-রেঞ্জ এয়ার সার্ভিলেন্স রাডার অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা বিস্তৃত এলাকার আকাশ চিত্র সরবরাহ করতে সক্ষম। এছাড়া, GM400 এর মতো রাডার সিস্টেমও ব্যবহৃত হয়, যা প্রতিকূল পরিবেশেও তথ্য নির্ভুলভাবে সরবরাহ করতে পারে।
সার্ফেস-টু-এয়ার মিসাইল (SAM): বাংলাদেশের স্থলবাহিনীও আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তারা বিভিন্ন আধুনিক সার্ফেস-টু-এয়ার মিসাইল সিস্টেম যেমন, FK-3 (HQ-22 এর রপ্তানি সংস্করণ) এবং HQ-17AE ব্যবহার করে। FK-3 ১০০ কিলোমিটার পর্যন্ত পাল্লার লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে এবং HQ-17AE স্বল্প থেকে মাঝারি পাল্লার লক্ষ্যবস্তুর জন্য কার্যকর।
ম্যান-পোর্টেবল এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম (MANPADS): QW-18A MANPADS-এর মতো কাঁধে বহনযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থাও ব্যবহৃত হয়।
বিমানঘাঁটি: দেশের বিভিন্ন কৌশলগত স্থানে নতুন বিমানঘাঁটি স্থাপন করা হয়েছে, যেমন কক্সবাজার এবং বঙ্গবন্ধু বিমানঘাঁটি।
বাংলাদেশ তার আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করতে বিভিন্ন দেশের সাথে সামরিক সহযোগিতা বাড়াচ্ছে এবং উন্নত প্রযুক্তি সংগ্রহ করছে। আধুনিক যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার গুরুত্ব অপরিসীম, এবং বাংলাদেশ এই বিষয়ে নিজেদের সক্ষমতা বাড়াতে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে।
আপনার কি বাংলাদেশ বিমান বাহিনী বা এর প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পর্কে আরও কিছু জানার আগ্রহ আছে?

Комментарии

Информация по комментариям в разработке