Скачать или смотреть Red Sugar from Fulbaria, Mymensingh ময়মনসিংহ ফুলবাড়িয়ার লাল চিনি

"Lal Chini" from Fulbaria, Mymensingh is a type of red sugar made by hand from sugarcane juice in a traditional way. It has been recognized as the 59th Geographical Indication (GI) product of Bangladesh. This sugar is known for its unique properties and purity and is produced by local farmers.

Basic information about Fulbaria Red Sugar:

Origin: It is produced in Fulbaria Upazila of Mymensingh, Bangladesh.

Ingredients: It is made entirely from sugarcane juice.

Production method: It is made by hand in a local way, which gives it a unique look.

Features: It is a natural and pure sugar known for its red color.

Geographical Indication (GI) Product: The Bangladesh government has recognized it as the 59th Geographical Indication product of the country.

Tradition: The tradition of making this red sugar in Fulbaria is about 250 years old.

Benefits: It is healthier than white sugar and the natural antioxidants it contains are beneficial for the body.

This sugar is produced in several villages including Radhakanai, Palashtali, Bidyanand, Koyerchala, Bakta, Kushmail, Kaladah, Enayetpur, Rangamatia, Santoshpur and Chowdhury in Bagda, Kaladah and Radhakanai unions of Fulbaria upazila.

Hundreds of farmers are involved in this process, which involves multiple stages of preparation at home. Two main methods are used: Dinghi (large tray finishing) and Dang/Dup (hand finishing).

ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ার "লাল চিনি" হলো আখের রস থেকে ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতিতে হাতে তৈরি করা এক ধরনের লাল চিনি। এটি বাংলাদেশের ৫৯তম ভৌগোলিক নির্দেশক (GI) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে। এই চিনি তার স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য ও বিশুদ্ধতার জন্য পরিচিত এবং এটি স্থানীয় কৃষকদের দ্বারা উৎপাদিত হয়।

ফুলবাড়িয়ার লাল চিনি সম্পর্কে মূল তথ্য:

উৎপত্তি: এটি বাংলাদেশের ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলায় উৎপাদিত হয়।

উপাদান: এটি সম্পূর্ণভাবে আখের রস থেকে তৈরি করা হয়।

উৎপাদন পদ্ধতি: দেশীয় পদ্ধতিতে হাতে তৈরি করা হয়, যা এটিকে একটি স্বতন্ত্র রূপ দেয়।

বৈশিষ্ট্য: এটি একটি প্রাকৃতিক ও বিশুদ্ধ চিনি যা লাল আভার জন্য পরিচিত।

ভৌগোলিক নির্দেশক (GI) পণ্য: বাংলাদেশ সরকার এটিকে দেশের ৫৯তম ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।

ঐতিহ্য: ফুলবাড়িয়ার এই লাল চিনি তৈরির ঐতিহ্য প্রায় আড়াইশ বছরের পুরোনো।

উপকারিতা: এটি সাদা চিনির তুলনায় স্বাস্থ্যকর এবং এতে থাকা প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের জন্য উপকারী।

ফুলবাড়িয়া উপজেলার বাগদা,কালাদহ ও রাধাকানাই ইউনিয়নের রাধাকানাই, পলাশতলী, বিদ্যানন্দ, কয়েরচালা, বাকতা, কুশমাইল, কালাদহ, এনায়েতপুর, রাঙ্গামাটিয়া, সন্তোষপুর এবং চৌধুরী সহ বেশ কয়েকটি গ্রামে এই চিনি উৎপাদিত হয়।

শত শত কৃষক এই প্রক্রিয়ার সাথে সংযুক্ত, যার জন্য বাড়িতে প্রস্তুতির একাধিক ধাপ জড়িত। দুটি প্রধান পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়: ডিঙ্গি (বড় ট্রে ফিনিশিং) এবং ডাং/ডুপ (হাতে ফিনিশিং)।