Скачать или смотреть পুরো বিষয় নিয়ে মুখ খুললেন আইনজীবী তরুণজ্যোতি তিওয়ারি

৮০, শরণার্থীদের মুক্তি 2.11.2025


রাজ্যে আটক একাধিক হিন্দু শরণার্থী!

মুক্তির দাবিতে সরব CAA আন্দোলনকারীরা!

পুরো বিষয় নিয়ে মুখ খুললেন আইনজীবী তরুণজ্যোতি তিওয়ারি!

চুপ থাকলেন না শুভেন্দু অধিকারীও!

কি বললেন বিরোধী দলনেতা?

শুনুন....



সামনেই ভোট! তাই নির্বিঘ্নে ভোট সারতে উদ্ধত কেন্দ্র সরকার, যার জেরে রাজ্যে চালু হয়েছে SIR। কিন্তু এমন আবহেই শোনা যাচ্ছে, মিথ্যে অভিযোগে রাজ্যের হিন্দু শরণার্থীদের নাকি আটক করা হচ্ছে। এমনকি, হিন্দু শরণার্থীদের অনুপ্রবেশকারী তকমা দিয়ে রাজ্যের বিভিন্ন জেলে আটকে রাখা হচ্ছে বলেও অভিযোগ তোলা হচ্ছে। আর সে কারণেই রাজ্য পুলিশের ডিজি ও আধিকারিকদের চিঠি পাঠিয়েছেন CAA আন্দোলনকারী ও আইনজীবী।

এ প্রসঙ্গে এক সংবাদমাধ্যমে বিজেপি নেতা তথা আইনজীবী তরুনজ্যোতি তিওয়ারি মুখ খোলেন। তিনি বলেন, "প্রথমে CAA নিয়ে মানুষকে ভুল বোঝানো হয়েছিল। কিন্তু এই বিষয়টা এরকম নয়!" এরপর তিনি CAA নিয়ে বলেন, ১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইন সংশোধন করে, ২০১৯ সালে দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসে CAA পাস করিয়েছিল মোদি সরকার। মূলত ২০১৪ সালের ৩১শে ডিসেম্বরের পর পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তান থেকে ধর্মীয় কারণে বিতাড়িত হিন্দু, শিখ, জৈন, বৌদ্ধ, পার্সি এবং খ্রিস্টান শরণার্থীদের জন্যই CAA আইন। যদিও ১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইনে বলা হয়েছিল, নাগরিকত্ব পেতে শরণার্থীদের টানা এক বছর ভারতে থাকতে হবে এবং বিগত ১৪ বছরের মধ্যে তাদের ১১ বছর ভারতে থাকা বাধ্যতামূলক। কিন্তু সংশোধনী আইনে সেই ১১ বছরের সময়কাল কমিয়ে ৫ বছর করা হয়েছে। এরপর ২০১৯-এর ১২ই ডিসেম্বর, তৎকালীন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের স্বাক্ষরের পর আইনে পরিণত হয় CAA।

এদিকে SIR-এর পক্ষে সওয়াল তোলায় নন্দীগ্রামে সোনাচূড়া শহিদ মিনারে বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরিষেবা শিবিরে বক্তৃতা রাখতে গিয়ে রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসকে একহাত নিয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।