Скачать или смотреть ২০২৫ সালের প্রথমার্ধের ধাক্কা কাটিয়ে শেষার্ধে ঘুরে দাঁড়িয়েছে অর্থনীতি -বিশ্ব ব্যাংক

-২০২৫ অর্থবছরের প্রথমার্ধের ধাক্কা কাটিয়ে বছরের শেষার্ধে দৃঢ়ভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে দেশের অর্থনীতি। রপ্তানি প্রবৃদ্ধি, রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহ এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সুসংহত এর ফলে অর্থনীতিতে ইতিবাচক গতি এসেছ।সম্প্রতি বিশ্বব্যাংক প্রকাশিত নতুন এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। বিশ্বব্যাংকের দ্বিবার্ষিক প্রকাশনা বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট–এর সর্বশেষ সংস্করণে বলা হয়েছে, আগামী বছরগুলোতে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির ধারা ঊর্ধ্বমুখী থাকবে। প্রতিবেদনে দেশজ উৎপাদন গত অর্থবছরের ৪.০ শতাংশ থেকে বেড়ে চলতি অর্থবছরে ৪.৮ শতাংশ এবং ২০২৬-২৭ অর্থবছরে ৬.৩ শতাংশে পৌঁছাবে বলে আভাস দেয়া হয়েছে।আর বিশ্লেষকরা বলছেন,বাংলাদেশ একটি উদীয়মান অর্থনিতীর দেশ। বাজারভিত্তিক বিনিময় হার নীতির কারণে বৈদেশিক ঋণের চাপ কমেছে, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ স্থিতিশীল হয়েছে এবং রপ্তানি প্রচলিত, অপ্রচলিত বাজারে চাহিদা বাড়াচ্ছে।
২০২৫ সালের প্রথমার্ধের ধাক্কা কাটিয়ে বছরের শেষার্ধে ঘুরে দাঁড়িয়েছে দেশের অর্থনীতি। রপ্তানি প্রবৃদ্ধি, রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহ এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিরর ফলে অর্থনীতিতে ইতিবাচক গতি এসেছে।বিশ্বব্যাংকের দ্বিবার্ষিক প্রকাশনা বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট–এর সর্বশেষ তথ্যে একথা বলা হয়েছে। আগামী বছরগুলোতে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির ধারা ঊর্ধ্বমুখী থাকবে। জিডিপি প্রবৃদ্ধি গত অর্থবছরের ৪.০ শতাংশ থেকে বেড়ে চলতি অর্থবছরে ৪.৮ শতাংশ এবং আগামী অর্থবছরে ৬.৩ শতাংশে পৌঁছাবে বলে আভাস দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশের ব্যাংকের গভর্নর ডক্টর আহসান এইচ মনসুর বলেন, বিগত সময়ে অনকে দেশের অর্থনীতির বিভিন্ন সূচক নিয়ে ছিলো নানা ধরনের কাটছাট।তবে অর্থনীতিকে চাঙা রাখতে কঠোর মুদ্রানীতি, প্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্যের কম আমদানি কর এবং কৃষিজপ্যের উৎপাদের ফলে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে।এছাড়া পতিত সরকারের রেখে যাওয়া বিদেশি ঋণের দায়ও কিছুটা শোধ করা হয়েছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন,শক্তিশালী প্রবৃদ্ধির ধারা বজায় রাখতে আরও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি করতে হবে। পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ রাজস্ব আয় বাড়ানো, ব্যাংক খাতের দুর্বলতা দূর করা, এবং বিনিয়োগ পরিবেশ উন্নত করা এবং উৎপাদন খাত সমূহকে পুরোপুরি স্থিতিশীল অবস্থায় রাখা।
বিশ্ব ব্যাংকের রিপোর্টে আরো বলা হয়,রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও ব্যাংকিং খাতের দুর্বলতা বিনিয়োগ কমতে পারে। তবে বৈশ্বিক বাণিজ্য উত্তেজনা চলমান থাকলেও যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক কাঠামোর অধীনে বাংলাদেশের প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বজায় থাকবে।