Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть দারসুল কুরআন। সূরা বাকারা; রুকূ: ৩; আয়াত: ২১- ২৯। Darsul Quran। সেশন: ২: 1to1 School

  • 1to1 school
  • 2023-02-04
  • 130
দারসুল কুরআন। সূরা বাকারা; রুকূ: ৩; আয়াত: ২১- ২৯। Darsul Quran। সেশন: ২: 1to1 School
  • ok logo

Скачать দারসুল কুরআন। সূরা বাকারা; রুকূ: ৩; আয়াত: ২১- ২৯। Darsul Quran। সেশন: ২: 1to1 School бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно দারসুল কুরআন। সূরা বাকারা; রুকূ: ৩; আয়াত: ২১- ২৯। Darsul Quran। সেশন: ২: 1to1 School или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку দারসুল কুরআন। সূরা বাকারা; রুকূ: ৩; আয়াত: ২১- ২৯। Darsul Quran। সেশন: ২: 1to1 School бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео দারসুল কুরআন। সূরা বাকারা; রুকূ: ৩; আয়াত: ২১- ২৯। Darsul Quran। সেশন: ২: 1to1 School

সূরা বাকারার উপরোক্ত তৃতীয় রুকু থেকে কুরআন ও হাদীসের দলিলের আলোকে আমরা ধারাবাহিকভাবে কয়েকটি বিষয়ের বিশ্লেষণ ও কারণ খোঁজার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ। পাশাপাশি সমসাময়িক যুগের আলোকে কিছু শিক্ষা আলোচনা করব।
প্রথম বিষয়: কেবল আল্লাহর ইবাদত করার মাধ্যমেই মুত্তাকী হওয়া যায়। এখন প্রশ্ন হলো- ইবাদত মানে কী?
ইবাদত হলো, চব্বিশ ঘন্টার সবসময় রব তথা সৃষ্টিকর্তা-পালনকর্তার নির্দেশনা অনুযায়ী চলা। এই সংগার প্রমাণ কী? প্রমাণ রয়েছে পবিত্র কুরআনেই। আল্লাহ তা’আলা বলেন,
وَمَا خَلَقْتُ الْجِنَّ وَالْإِنْسَ إِلَّا لِيَعْبُدُونِ
অর্থাৎ আমি মানুষ ও জ্বিনকে কেবল আমার ইবাদত করার জন্যই সৃষ্টি করেছি (সূরা যারিয়াত: ৫৬)। এই আয়াতের মাধ্যমে আমরা স্পষ্টভাবে বলতে পারি, মানুষকে শুধুমাত্র আল্লাহর ইবাদতের জন্যই সৃষ্টি করা হয়েছে। এজন্যই হাদীসের মাধ্যমে আমরা জেনে থাকি মানুষের খাওয়া, গোসল, ঘুম, মলত্যাগ, স্ত্রীসহবাস, সন্তানপালন যাবতীয় মানবপ্রয়োজনীয় কাজকেই ইবাদত হিসেবে ধরা হবে; তবে শর্ত হলো সব কাজকেই আল্লাহর নির্দেশিত পন্থায় করতে হবে। এই ব্যাপারে আবু যার রা. এর একটি হাদীস উল্লেখ্য। হাদীসের একপর্যায়ে রাসূল সা. বলেন, ‘এমনকি নিজের স্ত্রীর সাথে সহবাস করাও- সাদাকা। তখন সাহাবীগণ জিজ্ঞাসা করেন ইয়া রাসূলাল্লাহ! সে তো নিজের কামস্পৃহা পূরণ করে, এটা সাদাকা হবে কিরূপে? তিনি বলেনঃ যদি সে তা অবৈধ স্থানে চরিতার্থ করে, তবে কি সে গুনাহগার হবে না?’ (আবু দাঊদ: ৫১৫৩) কুরআন ও হাদীসের উভয় বক্তব্যকে একসাথে করলে আমরা বলতে পারি, চব্বিশ ঘন্টা আল্লাহর নির্দেশিত পন্থায় চলার নামই হচ্ছে ইবাদত।



দ্বিতীয় বিষয়: শুধু আল্লাহর ইবাদতই বা কেন করতে হবে? তার নির্দেশিত পন্থায় শুধু কেন চলতে হবে? কারণ, সবকিছুর কর্তৃত্ব ও মালিকানা আল্লাহর একা। বিশাল সৃষ্টিজগতের কোনকিছুতেই কারোর বিন্দুমাত্র অবদান নেই। যা কিছু হয় সব আল্লাহর ইচ্ছা ও দয়াতেই হয়। তন্মধ্যে-
তিনি জমিনকে ফিরাশ মানে বসবাস উপযোগী করে সৃষ্টি করেছেন। মধ্যাকর্ষণ শক্তি বলা হোক কিংবা ভিন্ন কোন পরিভাষা ব্যবহার করা হোক, পৃথিবীতে বসবাস করার জন্য পেছনের সকল কৌশল কেবল সৃষ্টিই করেছেন্
-তিনি আকাশকে ’বিনা’ তথা ছাদের মত করে সৃষ্টি করেছেন। ঘরের ছাদ যেমন উপর থেকে পতিত যাবতীয় ক্ষতিকর জিনিস থেকে ঘরে অধিবাসীদেরকে রক্ষা করে, ঠিক তদ্রূপ পুরো পৃথিবীকে সার্বিক নিরাপত্তাদানে আকাশকে ছাদের মত করে সৃষ্টি করা হয়েছে। এই আকাশের সাথে সংশ্লিষ্ট আরো অনেক কিছু রয়েছে; তন্মধ্যে বায়ুমণ্ডলের নানান স্তরগুলোকে আমরা সহজেই বুঝতে পারি; এই স্তরগুলো উর্ধ্বজগতের ভিবিন্ন ক্ষতিকর বিষয় থেকে আমাদেরকে হিফাজত করে।
তিনিই আকাশ থেকে বৃষ্টির মাধ্যমে যাবতীয় রিজিকের সূত্রপান ঘটান এই পৃথিবীতে। সাগর মহাসাগর থেকে বাষ্পের মাধ্যমে আকাশের নিচের মেঘমালা তৈরি হয়। সেই মেঘমালাকে যেখানে যতটুকু প্রয়োজন ঠিক ততটুকুই জমিনে বৃষ্টি হিসেবে বর্ষিত হয়। এই প্রক্রিয়াতে কারোর কোন হাত নেই বরং আল্লাহ নিজেই সবকিছু তার সৃষ্টির সাধারণ কার্যক্রমের ধারাবাহিকতায় এসব করে থাকেন।
তাই জেনে শুনে ইবাদতের ক্ষেত্রে তথা চব্বিশঘন্টার যে কোন কাজের ক্ষেত্রে আল্লাহর সাথে অন্যকে রব বানানো যাবেনা।
এখানে ২২নং আয়াতের শেষ অংশ ‘ وَأَنتُمْ تَعْلَمُونَ ’ এই কথাটির মাঝে একটি হিকমত রয়েছে। অনেক মানুষ খালেস নিয়তে সত্যের খোঁজে থাকে কিন্তু ভুলের মধ্যেই জীবনযাপন করতে থাকে আল্লাহ তাদের ব্যাপারে ক্ষমা করবেন। উক্ত আয়াতের বক্তব্যকে আরো বেশি শক্তিশালী ও স্পষ্ট করতে আমরা একটি হাদীস দলিল হিসেবে নিয়ে আসতে পারি।
১. সকল কাজের ফলাফল ব্যক্তির নিয়্যাতের উপর নির্ভর করে। [হাদীস বসাতে হবে]
তৃতীয় বিষয়:
فَإِن لَّمْ تَفْعَلُوا وَلَن تَفْعَلُوا .... এই আয়াতের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় ফুটে উঠেছে। এই আয়াতের পূর্বের আয়াতে বলা হয়েছে, যদি আল্লাহর সৃষ্টিতত্ত্ব নিয়ে যা বলা হচ্ছে এসব নিয়ে যদি কারোর সন্দেহ থাকে তাহলে সন্দেহকারীগণ যেন অনুরূপ বিস্ময়কর আয়াত নিয়ে আসেন। পবিত্র কুরআনের উক্ত চ্যালেঞ্জ অন্যত্রও দেওয়া হয়েছে এবং প্রথম রুকু তথা বক্ষমাণ সূরার দ্বিতীয় আয়াতেই ঘোষণা করা হয়েছে এই কুরআনে কোন ধরণের সন্দেহ নেই। কিন্তু এখানে উল্লেখ্য যে, আল্লাহ বলেছেন যদি তোমরা এই চ্যালেঞ্জ এর মুকাবিলা করতে সক্ষম না হও তাহলে তোমরা ধরে নেও যে, কখনোই তোমরা পারবেনা। যত দ্রুত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে ততই কল্যাণ। আল্লাহর এই চ্যালেঞ্জ এর মুকাবিলা করার প্রত্যয় নিয়ে যদি কেউ বসে থাকে ও গবেষণা করতে থাকে তার জন্য মারাত্মক ঝুঁকি রয়েছে। কেননা, যারা দৃঢ় বিশ্বাস নিয়ে মৃত্যুবরণ করতে পারবেনা তথা অস্বীকারকারী কিংবা সন্দেহকারী হিসেবে মৃত্যুবরণ করবে তাদের জন্য রয়েছে ভয়াবহ শাস্তি জাহান্নাম তথা আগুন। যেই জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করে রাখা হবে মানুষ ও পাথর দ্বারা।
এইক্ষেত্রে যারা সন্দেহ করবে ও বেশি যুক্তি খোঁজবে তারা পথভ্রষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি
আর যুক্তি খোঁজার কী এমন আছে, সে সৃষ্টির পূর্বে কেমন ছিল, পরে কীভাবে জীবিত হল আর কীভাবে মৃত হয়ে যাবে ইত্যাদিসহ গোটা সৃষ্টিজগত দেখার পর কীভাবে মানুষ অস্বীকার করতে পারে?!

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]