বিশ্ব ইজতেমা ২০২৩ । ওলামা বয়ান । মাওলানা ইবরাহীম দেউলা সাহেব । Bishwa Ijtemar Olama Boyan

বিশ্ব ইজতেমা ২০২৩ । ওলামা বয়ান । মাওলানা ইবরাহীম দেউলা সাহেব । Bishwa Ijtemar Olama Boyan

বিশ্ব ইজতেমা ২০২৩
ওলামা বয়ান : মাওলানা ইবরাহীম দেউলা সাহেব
বয়ানের সময় : শনিবার সকাল ১০টা
আপলোড : ১৪/০১/২০২৩

অডিও : শাকিল মাহমুদ ও ফজলে রাব্বি
ভিডিও : ফরহাদ হুসাইন
গ্রাফিক্স : আল আমিন হাসান
সার্বিক সহযোগীতায় : জাকারিয়া
সার্বিক দিক নির্দেশনায় : আহাদুল ইসলাম হামীম
কৃতজ্ঞতায় : আকরাম হুসাইন
প্রচারে : আদ-দাওয়াহ ২৪

আমাদের চ্যানেলে আপলোডকৃত সকল বয়ানঃ-

তাবলীগের ৬ নাম্বার
   • তাবলীগের ৬ নাম্বার । মাওলানা আব্দুল ম...  

বিশ্ব ইজতেমার বয়ান ২০২৩
   • বিশ্ব ইজতেমার বয়ান ২০২৩  

বিশ্ব ইজতেমার বয়ান ২০২০
   • বিশ্ব ইজতেমার বয়ান ২০২০  

বিশ্ব ইজতেমার বয়ান ২০১৯
   • Bishwa Ijtemar Boyan 2019  

#Bishwa_Ijtema_2023
#বিশ্ব_ইজতেমা_২০২৩
#Ad_Dawah_24

#বিশ্ব_ইজতেমার ইতিহাস :
আরবি ইজতেমা অর্থ সম্মিলিত সভা বা সমাবেশ। প্রথম দিকে ঢাকার কাকরাইল মসজিদ ও সংলগ্ন রমনা উদ্যানের একাংশে অনুষ্ঠিত হত এ মহাসমাবেশ।ইজতেমার ইতিহাস থেকে জানা যায়, বাংলাদেশে ইজতেমা হওয়ার প্রায় তিন চার যুগ আগে ভারতের সাহারানপুরে তাবলিগ জামাতের কাজের গোড়াপত্তন ঘটে।বর্তমান ধারার এই তাবলিগি কার্যক্রম প্রতিষ্ঠা করেন মাওলানা ইলিয়াস রহ.। ১৯২০ সালে তিনি তাবলিগি দাওয়াত শুরু করেন। তিনি এ কার্যক্রমকে তখন বলতেন ‘ইসলাহে নফস’ বা আত্মশুদ্ধির প্রাথমিক পাঠ। প্রথম দিকে তার মতাদর্শ তেমন একটা সাড়া না জাগালেও পরবর্তীতে তা সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক সাড়া জাগায়;যার ধারাবাহিকতা এখনও ক্রমবর্ধমান।

#বাংলাদেশ_ও_বিশ্ব ইজতেমা :
বাংলাদেশে ১৯৬৪ সালে ঢাকার কাকরাইল মসজিদে তাবলিগ জামাতের বার্ষিক সম্মেলন বা ইজতেমা প্রথম অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৪৮ সালে চট্টগ্রামে তৎকালীন হাজি ক্যাম্পে ইজতেমা হয়।১৯৫৮ সালে বর্তমান নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিবছর ইজতেমায় অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা বাড়তে থাকায় ১৯৬৬ সালে টঙ্গীর পগার গ্রামে খোলা মাঠে ইজতেমার আয়োজন করা হয়।
এই বছর স্বাগতিক বাংলাদেশ ছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা অংশ নেয়ায় এটি ‘বিশ্ব ইজতেমা’ হিসেবে পরিচিত লাভ করে।১৯৬৭ সাল থেকে বর্তমান পর্যন্ত বিশ্ব ইজতেমা টঙ্গীর তুরাগ নদীর উত্তর পূর্ব তীর সংলগ্ন ১৬০ একরের বিশাল খোলা মাঠে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। প্রতিবছর বাংলাদেশের প্রত্যন্ত গ্রাম-শহর-বন্দরসহ বিশ্বের প্রায় ৫০ থেকে ৫৫টি দেশের প্রায় ২৫ থেকে ৩০ লক্ষাধিক মুসল্লি ইজতেমায় অংশ নেয়।

#আন্তর্জাতিক_ক্ষেত্রে বিশ্ব ইজতেমা :
পৃথিবীর যেসব দেশে মুসলমানদের বসবাস রয়েছে, তার প্রায় সব দেশ থেকেই মুসলমানরা বিশ্ব ইজতেমায় শরীক হন। সবচে' বেশি মুসল্লি আসে পাকিস্তান থেকে। এছাড়াও ভারত, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, চীন, সৌদিআরব, ওমান,কাতার, সুদান, সেনেগাল, আলবেনিয়া, তুরস্ক, মিয়ানমার, পর্তুগাল, ব্রাজিল, জার্মানি, ইংল্যান্ড, কানাডা, যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশের ধর্মপ্রাণ মুসল্লিগণ জামায়েত হন বিশ্ব ইজতেমায়। তাই বিশ্ব ইজতেমার মাধ্যমে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের একটি ইতিবাচক ও ধর্মীয় ইমেজ গড়ে ওঠেছে এবং তা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।মোট কথা,দেশের পরিচিতি সম্প্রসারণেও ইজতেমার একটি ইতিবাচক ভূমিকা রয়েছে। ইজতেমার খবরা-খবর বিশেষ করে আখেরি মোনাজাতের অনুষ্ঠানটি গণমাধ্যমগুলোকে গুরুত্ব সহকারে প্রচার করতে দেখা যায়।

#আখেরি মোনাজাত :
বিশ্ব ইজতেমার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো আখেরি মোনাজাত। আখেরি মোনাজাতের জন্যে যেভাবে মানুষ টঙ্গীর ইজতেমার ময়দানের দিকে ছোটে, তা সত্যিই প্রবল ধর্ম চেতনার বহিঃপ্রকাশ। আখেরি মোনাজাতের দিন ইজতেমা ময়দান ছাপিয়ে টঙ্গীর পথ-অলিগলি সবখানে, এমনকি হযরত শাহজালাল (রা.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পর্যন্ত লোকে-লোকারণ্য হয়ে পড়ে। যে যেখানে পারেন দুহাত তুলে জায়নামায কিংবা খবরের কাগজ বিছিয়ে বসে পড়েন। আল্লাহর দরবারে ‘আমীন’, ‘আমীন’ বলে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। বাংলাদেশ সরকারের সরকার প্রধান, রাষ্ট্রপ্রধান, বিরোধী দলীয় নেতাসহ অন্যান্য নেতা-নেত্রীরা আখেরি মোনাজাতে অংশগ্রহণ করেন।ভ্রাতৃত্ববোধ ও সমগ্র মানব জাতির চিরকল্যাণ আর মুসলিম উম্মাহর শান্তি ও উন্নয়ন কামনায় আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে বিশ্ব ইজতেমার পরিসমাপ্তি ঘটে।

Please Like & Subscribe To Enjoy Our Next Videos. Thank You!
Ad Dawah 24 Management
Phone: +8801742549539

Facebook Profile : https://www.facebook.com/profile.php?...
Facebook Page : https://www.facebook.com/addawah24/vi...
Youtube :    / @fhpislamicchannelbd  
Youtube :    / @addawah24  

ANTI-PIRACY WARNING *
Please never try to copy our content. If you trying to duplicate our any content then we are complaining yours against.