ইয়ারবের ‘গাছের পাঠশালা’
School Of Tree
দূর-দূরান্তের গ্রাম থেকেও প্রতিদিন দলে দলে লোক আসে দেখতে। ভিড় জমায় বাংলাদেশ লোকপ্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, স্থানীয় প্রশাসন এবং স্কুল-কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরাও।
সবারই গন্তব্য সাতক্ষীরা সদর উপজেলার তুজলপুর গ্রামের বিশেষ এক ‘পাঠশালা’। সর্বস্তরের মানুষের পদচারণে জেলাব্যাপী ব্যাপক আলোচিত হয়ে উঠেছে পাঠশালাটি। আগতরা এই পাঠশালা থেকে জানতে পারছে ফলদ, বনজ ও ঔষধি গাছের উপকারিতা সম্পর্কে। সংগ্রহ করছে বিলুপ্তপ্রায় নানা গাছ।
ব্যতিক্রমধর্মী এই ‘গাছের পাঠশালা’র উদ্যোক্তা তুজলপুর কৃষক ক্লাবের সভাপতি ইয়ারব হোসেন। তাঁর আরেক কীর্তি ‘কৃষি হাসপাতাল’। এই হাসপাতালের ৫০০ গজ দক্ষিণেই গাছের পাঠশালা। ঘুরতে আসা কৃষিপ্রেমীরা আগ্রহ নিয়ে হাসপাতালে ঢুঁ মারতে ভুল করে না। হাসপাতালের মধ্যেই আছে বীজ ব্যাংক ও কৃষির সঙ্গে সম্পৃক্ত লাঙল, জোয়াল, নিড়ানি, পোকা ধরার ফাঁদসহ সনাতনি নানা উপকরণ।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, গাছের পাঠশালায় মণিরাজ, জটডুমুর, রক্তচন্দন, লাল আতা, ডেগোফল, কাজুবাদাম, কনকচাঁপা, কালাপাহাড়, লালসাগর, মৌসন্দেশ কলা, কালিবগ কলা, বট, বাবলা, শিব জটা, লাল সেজে, করবী, লাল জবা, টগর, কাঞ্চন, কামিনী, চাঁপা ফুল, লবঙ্গ, এলাচ, ডালচিনি, চইঝাল, জাফরং, পেপুল, কাঁটানটে, আমরুল, তেলাকচু, ডুমুর, আতাড়িপাতাড়ি, লতামুক্তঝুরি, শম্ভুলতা, কৃষ্ণতুলসী, দুধলতা, শিয়ালকাঁটা, অনন্ত মূল, পাপড়া, শিমুল, জয়তুন, উলটকম্বল, তরুপ চন্দাল, গদপান, সাদা ধুতরা, যষ্টিমধু, ডায়াবেটিস গাছসহ নানা বৃক্ষ। ২০৬
প্রজাতির ঔষধি, ৮৩ প্রজাতির ফলদ, ৪৪ প্রজাতির আম, ১৭ প্রজাতির কলা, ৩৩ প্রজাতির তরকারি ও অচাষকৃত সবজি, ২৩ প্রজাতির মসলাজাতীয় উদ্ভিদ, ২৪ প্রজাতির ফুল, ২৩ প্রজাতির বনজ ও সুন্দরবনের ৯ প্রজাতির বৃক্ষের সমাহার।
Subscribe ……. / @rahatrajavlog
Facebook}}} / md-rahat-raja-361742227287708
You tube}}} / @rahatrajavlog
Share This Video .... • বিলুপ্ত প্রায় ৬০০ প্রজাতির গাছের পাঠশালা ...
Информация по комментариям в разработке