Скачать или смотреть চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী মেজবান। Traditional Mezban in Chittagong

চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী মেজবান। Traditional Mezban in Chittagong I

চাটগাইয়া মেজ্জা

Move with Sorwar

1.6K

167,761

Mer 10

ঐতিহ্যবাহী Traditional Mezban in

চট্টয়ার ঐতিহ্য বা নিয়ে কিংবা আয়া, সেতাবাদের ভাল এসেছে কমিউনিটি সেন্টারে। বাবার টেবিলে নানা পদের

বেগ অনেক বছরের পুরোনো ঐতিহা

নেবেন না- এনটি তারাই যায় না। তের পাতা ধোঁরা ওঠারভাগে। জেলা বা যুগ ভাগে মেশানো নাসের টুকরো সাথে হাড় বা গরুর চট্টগ্রামে সেতু ভাধিক কমিউনিটি সেন্টারে বহর জন, মৃত্যুবাদিক,

বিশেষ অনুষ্ঠানে সোবান দিতে দেখা যায়

সাসেবক, জনীতিবিদদের। বিয়ের আনুষ্ঠানে ব

আসক্সিত অতিথির সংখ্যা ৫শ ছড়িয়ে যায়, তাহলে পেয়ারা হয়

চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী মেজবানে মাংসেরন কখন থেকে,

কোনা নেই বের কাছে। তবে ১৫০

গুদের পদ্মপুরাদ কাব্যগ্রপে এই সংস্কৃতির

শোদীর সৈয়দ সুলতানের নীরশে

কাবাসছে মোদি শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে আ

জাদুঘরের সাবেক কিউরেটর গবেষক

গানমুল আসাইন এক লেখায় উল্লেখ করেছেন, মেজবান রস ১৫০০ ও ১৬০০ শতাব্দীর প্রাচীন পুঁথি সাহিতে 'জোয়ানি' ও 'মান' শব্দ দুটি পাওয়া যায়। ফারসি মেজবান শব্দের অর্থ অতিথি আপ্যায়নকারী এবং অনাবাদি আরো অর্থ 'পোতা' বা 'মেঘ চট্টগামের আঞ্চলিক ভাষায় একে পার্যবর্তী নোয়াখালী অঞ্চলে মেজবানি প্রদর্শিত। বাংলাদেশের অন্যান্য অপরও বিি ভোজের আয়োজন করা হয়। তবে সেনাবানি চট্টগ্রাম অঞ্চলেই অধিক জনপ্রিয় ও বহুল প্রচলিত। এই অঞ্চলে পূর্বে

হাট বাজারে ঢোল পিটিয়ে বা টিনের চুক্তি ভুঁকিয়ে

বর্তমানের সাথে অতীতের অব্যবান অনুষ্ঠানের কিছু পার্থক্য মাটিতে চাটাই বিছিয়ে এ মাটির সামফিকে হরি ব্যবস্থা করা হচ্ছে। বর্তমাসে দুপুরে বা ভাবে টেবিল চেয়ার ও সাধারণভাবে প্রচলিত থালায় ভাবারের করা হয়।

চট্টগ্রাদে দেয়ালের মাংসা পাওয়া যায় বেশ কিছু হোটেলে। এর মধ্যে আছে- মেজ্জান হাইলে আইমুন, সোহান বাড়ি, হোটেল ইতিহাস সবেষক সাংবাদিক আলী এক মাটির পাতালের মাংস রান্না করা হতো। পরিবেশন করা হতো মাটির বাসা বাকিতে। তবে যুগের সঙ্গে পরিবর্ততো স্বাপ্না বা যাবার পরিবো-দুটোতেই এসেছে পরিবর্তন। চট্টগ্রামের বোনের স্থান পেতে বিভিন্ন এলাকার

অনুষ্ঠানাদিতে যোগ দিতে প্রবাসীরাও

করেন पचान

তিনি বলেন, নবম শতাব্দীতে (১২০০ বছর আগে) দুট্টগ্রাসর সঙ্গে আরবদের যোগাযোগ ছিল। তাদের হাত হলেই চট্টগ্রামে রয় হয়ে ওঠে বলে ধারণ|