Скачать или смотреть 🕊মিলন ভাইয়ের অস্ট্রেলিয়ান ঘুঘু পাখির খামার। মাসে আয় 10 হাজার টাকা। Dove Farming Hobigonj

✅Facebook : www.facebook.com/profile.php?id=100070622593624
✅Facebook page : www.facebook.com/profile.php?id=100095063811688
✅Number : 01736825393

৫০ জোরা ঘুঘু পাখি পালন করে, আপনি প্রতি মাসে ২০ - ৩০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন। আপনার বেকরত্ব দূর করতে পারবেন, আপনি যুদি ঘুঘু পাখি পালন করতে চান তা হলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। নিচের দেওয়া নাম্বারে আমাদের কাছে রয়েছে তিন ধরনের ঘুঘু পাখি, ঘুঘুর সকল ধরনের খারবার। আমাদের কাছে আপনি পাবেন ঘুঘুর খাঁচা সকল ধরনের ঘুঘু পেতে হলে আমাদের কে কল করুন আপনি এখানে পাবেন অরর্জিনাল ঘুঘু পাখি আমরা আপনাকে ১০০% গ্যারান্টি দিতে পারব

🕊ঘুঘু বাংলাদেশের অতি পরিচিত পায়রা জাতের পাখি। এটি কলাম্বিডি পরিবারের স্ট্রেপ্টোপেলিয়া গণের অন্তর্গত। গ্রামাঞ্চলেই এদের বেশি দেখা যায়। বাংলাদেশ, ভারত ছাড়াও দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশে এদের আবাস।

পৃথিবীতে প্রাপ্ত ৩৬টি প্রজাতির মধ্যে বাংলাদেশে পাওয়া যায় ছয়টি।
সাধারণত নিচু ঝোপঝাড়ে বাসা তৈরি করে ঘুঘু। গ্রীষ্মে পুরুষ ও স্ত্রী ঘুঘু উভয়ে মিলে বাসা বাঁধে। প্রজননের জন্য এপ্রিল থেকে জুলাই মাস পর্যন্ত সময়টা উপযুক্ত।

একটি পূর্ণবয়স্ক ঘুঘু যখন ডিম উৎপাদনে উপযোগী হয়, তখন চোখের বৃত্ত ছোট হয়। ধূসর বর্ণের পুরুষ ঘুঘুর চোখের বৃত্তের রং কমলা বা লাল হয়। পরিধি ২-৩ মিলিমিটার পর্যন্ত। স্ত্রী ঘুঘুর রং বাদামি ধূসর, চোখের বৃত্ত এক মিলিমিটার পর্যন্ত পুরু হয় !

ছয় মাস বয়স হলেই ঘুঘু ডিম পাড়া শুরু করে। এরা প্রতিবার এক জোড়া করে বছরে তিনবার ডিম দেয়। ঘুঘুর ডিম লম্বায় ২.৬ সেন্টিমিটার ও প্রস্থে ১.৫ সেন্টিমিটার হয়ে থাকে। পুরুষ ও স্ত্রী ঘুঘু উভয়ে মিলেই পালাক্রমে ডিমে তা দিয়ে থাকে। ঘুঘুর ডিম থেকে বাচ্চা ফুটতে সময় লাগে ১৩ থেকে ১৪ দিন।

বাচ্চা ফুটলে প্রথম দুই-তিন দিন মা ও বাবা ঘুঘুর মুখ থেকে এক রকম লালা নিঃসরণ হয়। এটাই ছানার আদর্শ খাদ্য। কবুতরের ক্ষেত্রেও এমনটা হয়ে থাকে, একে বলে ‘পিজিয়ন মিল্ক’। বাচ্চার বয়স দুই সপ্তাহ হলেই উড়তে শুরু করে। শষ্যদানা এদের পছন্দের খাবার। এ ছাড়া এরা নানা রকম ফল, বীজ ও গাছের কচিকুঁড়ি, পিঁপড়া ও কীটপতঙ্গ খেয়ে থাকে।
ঘুঘু ছায়াঘেরা সকাল ও বিকেলে খাবার খুঁজে বেড়ায়। বাকি সময় বৃক্ষের ডালে বসে কাটায়। ঘুঘু খুব দ্রুতবেগে উড়তে পারে। সাধারণত পুরুষ ঘুঘু সুরেলা কণ্ঠে শান্ত গলায় ডাকে। আমাদের দেশে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় তিলা ঘুঘু। তিলা ঘুঘুর বৈজ্ঞানিক নাম Streptopelia chinensis। এদের পালকের রং বুকের নিচে ধূসর, পিঠ বাদামি, গলায় কালোর মধ্যে সাদা ফোঁটা ফোঁটা। ঠোঁট বাদামি কালো। লম্বায় এরা ২৮ থেকে ৩০ সেন্টিমিটার হয়ে থাকে এবং এদের লেজ বেশ লম্বা। তবে আমাদের দেশে প্রাপ্ত ঘুঘুর প্রজাতির মধ্যে সবুজ ঘুঘু দেখতে সবচেয়ে সুন্দর। সবুজ ঘুঘু দৈর্ঘ্যে কমবেশি ২৫ সেন্টিমিটার এবং ওজন ১৩০ থেকে ১৩৫ গ্রাম হয়। এ প্রজাতির ঘুঘু বাঁচে ছয় থেকে সাত বছর।
=================================================================================
#Diamond_dove
#ডায়মন্ড_ডাভ_পাখি
#ঘুঘু_পাখির_খামার
#diamond_ghughu
#ghughu_pakhi_palon #ডায়মন্ড_ডাভ_পাখির_খামার #diamond_ghughu
#cage_birds
#agmilon_vlog
#পাখিপালন
#পাখি_পালন_ব‍্যবসা
#পাখি_পালন_করে_আয়
#পাখি_পালনে_করনীয়
#পাখির_খামার
#পাখি_পালন_পদ্ধতি
#birds
#animals #dove #ঘুঘু_পাখি #ঘুঘু_পাখি_পালন #ঘুঘু_পাখির_খামার