Скачать или смотреть K P Astrology Class - 1

কে পি জ্যোতিষ কে কৃষ্ণমূর্তি জ্যোতিষ বলা হয়।জ্যোতিষ শাস্ত্রে ভবিষ্যৎ কথনের অনেক প্রণালী আছে। যেমন অঙ্ক জ্যোতিষ, হস্ত সামুদ্রিক , মুখ সামুদ্রিক , তিল দেখে ভবিষ্যৎ কথন ইত্যাদি। কিন্তু এই সব কিছুর মধ্যে কুণ্ডলী শাস্ত্র অর্থাৎ কুণ্ডলী বানিয়ে ভবিষ্যৎ কথন করা এইটি হাজারো বথসরের পরম্পরা। হাজারো বথসর আগে আমাদের হিন্দু ঋষিরা এই প্রণালী শুরু করেছিলেন। ভারতীয় জ্যোতিষ শাস্ত্র মুলত নক্ষত্র মাধ্যম ছিল। এদিকে গ্রীক জ্যোতিষরা রাশি মাহাত্য জ্যোতিষ নিয়ে এসেছিলো। আর গ্রীক জ্যোতিষের দেখা দেখি আমরা ( আমি, আপনি) নক্ষত্রকে মাহাত্য কম দেওয়া শুরু করেছি। তার পরিনাম স্বরূপ আমাদের জ্যোতিষের মাধ্যমে ভবিষ্যৎ কথনের ফল ভুল হওয়া শুরু হয়। কিন্তু কেউ সেই ভুলের কারন জানতে চাননি। যার ফলে জ্যোতিষ শাস্ত্রে নিন্দা শুরু হয়।এই সময় ১৯০৮ সনে তামিলনাড়ুতে গুরুদেব কে এস কৃষ্ণমূর্তি জির জন্ম হয়। উনি বড় হওয়ার পর শিক্ষা ও চাকুরীর করার সাথে তিনি জ্যোতিষ শাস্ত্র অধ্যয়ন করেন। হাজারো জ্যোতিষ পুস্তক অধ্যয়ন করে তিনি নিজে লকের ভবিষ্যৎ বলতে শুরু করেন। কিন্তু উনারও ভবিষ্যৎ কথনে কখনও ভুল হচ্ছে আবার কখনও সঠিক হচ্ছিলো ।তখন তিনি কেন ভুল হছে সেটা খুজতে আরম্ব করলেন।এবং অবশেষে সেই ভুল ফলিতের কারন বুঝতে পারছিলেন। গ্রহ কোন রাশিতে আছে সেটা ছেড়ে তিনি খুজে বের করলেন যে গ্রহ কোন নক্ষত্রে বসা আছে।তিনি রাশি থেকে নক্ষত্রকে মাহাত্য বেশি দিয়েছেন আর তাতে তিনি ফলিত করতে সক্ষম হয়েছেন।আর সেটাই তিনি জ্যোতির্বিদ সকলের সন্মুখে রাখেন।এই ভাবে ধিরে ধিরে উনার এই ফলিতের পদ্ধতি বিভিন্ন দিকে ছড়িয়ে পড়ে। আর এরপর থেকেই জ্যোতির্বিদরা এই প্রনালি জানার ইচ্ছা প্রকাশ শুরু করলেন।আর এই প্রণালীকেই কৃষ্ণমূর্তি জ্যোতিষ বলা হয়।যাকে আমরা কে পি জ্যোতিষ বলেও জানি।
Parboti Jyotish
Pranab Acharjee, Contact- 09707070130 WhatsApp- 9435200636 Facebook-   / pranab.acharjee.1654