Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть চতুর্থ খলিফা হজরত আলীর(রাঃ) খেলাফত || সিয়া-সুন্নির উৎপত্তি || কাহিনী

  • রকমারি
  • 2022-02-05
  • 521
চতুর্থ খলিফা হজরত আলীর(রাঃ) খেলাফত || সিয়া-সুন্নির উৎপত্তি || কাহিনী
চতুর্থ খলিফা হজরত আলীসিয়া-সুন্নিকাহিনীরকমারিশেষ খলিফাকোরাইশ বংশেআবু তালিবেফাতিমাহজরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহে সাল্লামেইসলাম ধর্মবদর যুদ্ধেজুলফিকারকামূস দুর্গআসাদুল্লাহহজরত ফাতেমা রাদিয়াল্লাহু আনহুর স্বাশেরে খোদামক্কা থেকে মদীনাগাদীর খুম্মেমাওলাইমামতে এবং খিলাফতসকীফাতেউসমানেকুফাতালহা রাদিয়াল্লাহু আনহুরহজরত যুবাইরহজরত আয়েশাবসরাউটের যুদ্ধহজরত মুয়াবিয়াখারেজীআমর বিন আসআশারায়ে মুবাশশারাসুসংবাদপ্রাপ্ত দশজনে
  • ok logo

Скачать চতুর্থ খলিফা হজরত আলীর(রাঃ) খেলাফত || সিয়া-সুন্নির উৎপত্তি || কাহিনী бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно চতুর্থ খলিফা হজরত আলীর(রাঃ) খেলাফত || সিয়া-সুন্নির উৎপত্তি || কাহিনী или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку চতুর্থ খলিফা হজরত আলীর(রাঃ) খেলাফত || সিয়া-সুন্নির উৎপত্তি || কাহিনী бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео চতুর্থ খলিফা হজরত আলীর(রাঃ) খেলাফত || সিয়া-সুন্নির উৎপত্তি || কাহিনী

আলী ইব্‌নে আবু তালিব ইসলামের চতুর্থ ও শেষ খলিফা ছিলেন। তিনি কোরাইশ বংশের আবু তালিবের পুত্র।মাতার নাম ফাতিমা বিনতে আসাদ । শিশু বয়স থেকেই তিনি হজরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহে সাল্লামের সঙ্গে লালিত-পালিত হন । পুরুষদের মধ্যে তিনিই সর্বপ্রথম, যিনি নবিজীর সাথে নামাজ আদায় করতেন । বালকদের মধ্যেও তিনি প্রথম, যিনি নবুয়তের ডাকে সাড়া দিয়ে মাত্র দশ বছর বয়সে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন। একজন অকুতভয় যোদ্ধা ছিলেন তিনি। বদর যুদ্ধে বিশেষ বীরত্তের জন্য রাসুল তাঁকে জুলফিকার নামক তরবারি উপহার দিয়েছিলেন। খাইবারের সুরক্ষিত কামূস দুর্গ জয় করলে মহা-নবী তাঁকে “আসাদুল্লাহ” বা আল্লাহর সিংহ উপাধি দেন ।
রাসূল আলাইহে সাল্লামের এর কন্যা হজরত ফাতেমা রাদিয়াল্লাহু আনহুর স্বামী ছিলেন শেরে খোদা হজরত আলী। রাসূল যখন মক্কা থেকে মদীনায় হিজরত করেন, তখন শত্রুদের বিভ্রান্ত করার জন্য হজরত আলীকে রাসূল তার বিছানায় রেখে যান। বিপদের ঝুঁকি নিয়ে আলী সাহসের সাথে সে দায়িত্ব পালন করেন।
শিয়া ও সুন্নি
মোহাম্মদ-পরবর্তী খিলাফতে তার অধিকারের বিষয়টি মুসলমানদের মধ্যে একটি বড় ফাটল সৃষ্টি করে এবং তাদের শিয়া ও সুন্নি নামে দুইটি গোষ্ঠীতে বিভক্ত করে ফেলে। বিদায় হজ্জ থেকে ফিরে গাদীর খুম্মে মহা-নবী একটি বাক্য উচ্চারণ করেন, "আমি যার মাওলা, এই আলী তার মাওলা।” মাওলার শব্দের অর্থ শিয়া ও সুন্নিরা দুই ভিন্ন অর্থে ব্যাখ্যা করেছিল। এই শব্দটি শিয়ারা আলী সম্পর্কিত ইমামতে এবং খিলাফত প্রতিষ্ঠায় বিশ্বাস করে এবং সুন্নিরা শব্দটিকে বন্ধুত্ব এবং ভালবাসা হিসাবে ব্যাখ্যা করে। আলী যখন মহা-নবীর মরদেহ দাফনের জন্য প্রস্তুত করছিলেন, তখন একদল মুসলমান  সকীফাতে মিলিত হয় এবং আবু বকরের প্রতি আনুগত্যের অঙ্গীকার করে। হজরত আলী ছয় মাস পর খলিফা আবু বকরের প্রতি আনুগত্যের অঙ্গীকার করেন, কিন্তু তৃতীয় খলিফা উসমানের নির্বাচনের আগে পর্যন্ত যুদ্ধ ও রাজনৈতিক কার্যকলাপে অংশ নেননি।
হজরত আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু একজন দুঃসাহসী এবং দক্ষ কৌশলী যোদ্ধা ছিলেন। তিনি হজরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহে সাল্লামের সাথে প্রায় সকল যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন।খেলাফতের প্রাপ্তির পরপরই তিনি ইসলামী রাষ্ট্রের রাজধানী, মদীনা থেকে ইরাকের কুফায় সরিয়ে নেন, যা ছিল অধিকতর কেন্দ্রীয় একটি স্থান।
তাঁর নির্বাচনের পরপরই তিনি জনগণের বিশেষ করে মহা-নবীর প্রভাবশালী সাহাবী যেমন হজরত তালহা রাদিয়াল্লাহু আনহুর এবং হজরত যুবাইর রাদিয়াল্লাহু আনহুর উত্থাপিত তৃতীয় খলিফা হজরত ওসমানের হত্যাকারীদের যথাশীঘ্র শাস্তির জনপ্রিয় দাবীর সম্মুখিন হন।
হযরত আলী ঘোষণা করেন যে, তাঁর সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার হলো রাষ্ট্রের শান্তি-শৃংখলা পুনঃস্থাপন করা এবং কেবল তারপরই তিনি হজরত ওসমানের হত্যাকারীদের বিচারের সম্মুখিন করতে পারবেন। কিন্তু হজরত তালহা এবং হজরত যুবাইর, হজরত আলীর এই সিদ্ধান্তে রাজী হননি; তারা সৈন্যবাহিনী প্রস্তুত করা শুরু করেন। হজরত আয়েশা (রাঃ), যিনি প্রকৃত অবস্থা অবগত ছিলেন না, তিনিও হজরত উসমানের হত্যাকারীদের শাস্তি দেয়ার উদ্দেশ্যে হজরত তালহা এবং হজরত যুবাইরের সাথে যোগ দেন। তিনজনে মিলে বসরার উদ্দেশ্যে এক সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব দেন।
হজরত আলী যুদ্ধ এবং রক্তপাত এড়াতে অনেক চেষ্টা করেন, কিন্তু তাঁর সমস্ত প্রচেষ্টা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়। দুর্ভাগ্যজনক ভাবে, তাঁর এবং হজরত আয়েশার সৈন্যবাহিনীর মধ্যে যুদ্ধ হয়। হজরত আয়েশার সৈন্যরা পরাজিত হয় কিন্তু হজরত আলী তাঁকে যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করেন এবং তাঁর নিরাপত্তার খেয়াল রাখেন। তিনি তাঁর ভাই মোহাম্মদ বিন আবু বকরের রক্ষাবেষ্টনীতে তাঁকে মদীনায় প্রেরণ করেন। এটি ‘উটের যুদ্ধ’ নামে খ্যাত; কারণ হজরত আয়েশা যুদ্ধের সময় উটের উপর সওয়ারী ছিলেন। পরবর্তীতে জীবনভর তিনি হজরত আলীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য অনুতপ্তা ছিলেন।
উটের যুদ্ধের পর হজরত আলী, হজরত মুয়াবিয়াকে, যিনি তখনও তাঁর হাতে বায়াত গ্রহণ করেননি, ইসলামের বৃহত্তর স্বার্থে তাঁর নিকট আত্বসমর্পণ করার আহ্বান জানান। কিন্তু হজরত মুয়াবিয়া তাঁর নিকট নিজেকেআত্বসমর্পণ করেনি। মুয়াবিয়ার দাবী ছিল হজরত ওসমানের রক্তের প্রতিশোধ প্রথমে নিতে হবে, যিনি উমাইয়া বংশোদ্ভূত ছিলেন।
যুদ্ধে পরাজয়ের পর বিপর্যস্ত খারেজীরা হজরত আলী, হজরত মুয়াবিয়া এবং আমর বিন আসকে হত্যার পরিকল্পনা করে। পরবর্তী দু’জন হত্যা প্রচেষ্টা হতে বেঁচে যেতে সক্ষম হলেও হজরত আলী ফযরের নামাজের জন্য মসজিদে যাবার সময় আক্রমণকারীর দ্বারা গুরুতর আহত হন। দু’দিন পর এই অমিত সাহসী এবং ধর্মপ্রাণ খলীফা ৪০ হিজরীর ২০ রমযানে পরলোক গমন করেন।
আশারায়ে মুবাশশারা অর্থ সুসংবাদপ্রাপ্ত দশজনের মধ্যে তিনিও একজন ছিলেন, মহানবী পূর্বেই যাঁদের বেহেস্‌তের সুসংবাদ প্রদান করেছিলেন।


#হজরত_আলী#সিয়া_সুন্নির_উৎপত্তি_কাহিনী##রকমারি

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]