আযহারী লাইভে এসে কেঁদে কেঁদে তাওবা করে একি বললেন Abdul Mustafa Rahim Azhari | Azhari Live

Описание к видео আযহারী লাইভে এসে কেঁদে কেঁদে তাওবা করে একি বললেন Abdul Mustafa Rahim Azhari | Azhari Live

আযহারী লাইভে এসে কেঁদে কেঁদে তাওবা করে একি বললেন Abdul Mustafa Rahim Azhari | Azhari Live

   • আযহারী লাইভে এসে কেঁদে কেঁদে যা বললেন...  

#mizanur_rahman_azhari #মিজানুর_রহমান_আজহারী #jankhali_media


শায়খ আব্দুল মুস্তফা রহিম আযহারী ফেসবুক পেইজ থেকে সংগৃহীত - পোষ্ট_০২

✅আলহামদুলিল্লাহ, মুফতিয়ে আহলে সুন্নাতের সম্পূর্ণ লাইভ ভিডিওটি দেখেছি। হুজুরের আদেশ-নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে প্রতিপালন করা হবে ইনশাআল্লাহ। হুজুর যে বিষয়ের জন্য যে ব্যাখ্যায় প্রকাশ্যে তওবা করতে বলেছেন আলহামদুলিল্লাহ শুধু প্রকাশ্যে নয় গোটা জাতির সামনে সকল স্যাটেলাইট চ্যানেল ও অনলাইন মিডিয়াকে সামনে নিয়ে তওবা করার ও নতুনভাবে কালিমা পড়ার সেই সৎসাহস আমার আছে। সাথে সাথে হুজুর যে বিষয়ে সাধুবাদ জানিয়েছেন সে বিষয়টা যদি ঠিক থাকে তাহলে তওবা বা কালিমা পড়তে হবে কিনা এবং সেই বিষয়গুলো কাদের সামনে তুলে ধরতে হবে সেটাও আশাকরি পরবর্তী নির্দেশনায় আসবে, সে অপেক্ষায় রইলাম। সেই সাথে যারা পিতা-পুত্রকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিয়েছেন আপনাদেরকে মুবারকবাদ, আজকে আপনারা সফল আলহামদুলিল্লাহ। হুজুর আমাদের কারনে অনেক কথা শুনতে হয়েছে সেজন্য আমরা হুজুরের কাছে লজ্জিত। সন্তানকে কুরবানি করে হলেও তিনি সমালোচকদের মুখ বন্ধ করেছেন। এখন আপনারা শান্তিতে থাকুন, এতেও শান্তি না লাগলে আমাদের বিরুদ্ধে আপনাদের আরো যত অভিযোগ আপবাদ কুৎসা রটনা করতে ইচ্ছে হয় করতে থাকুন, তারপরও আমি চাই সবাই শান্তিতে থাকুক। মুফতিয়ে আহলে সুন্নাতের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত, এবিষয়ে আর বাড়াবাড়ি কাম্য নয়।


☑️শায়খ আব্দুল মুস্তফা রহিম আযহারী ফেসবুক পেইজ থেকে সংগৃহীত - পোষ্ট_০১

হাদিস শরীফে এসেছে, আল্লাহর দরবারে সবচেয়ে পছন্দনীয় আমল হচ্ছে কাউকে আল্লাহর জন্য ভালবাসা কাউকে আল্লাহর জন্য অপছন্দ করা। আমি বিশ্বাস করি যারা আমাদের পক্ষে বা বিপক্ষে পোষ্ট দিচ্ছেন তারা আল্লাহর জন্যই আমাদেরকে ভালোবাসেন বা আল্লাহর জন্যই আমাদেরকে ঘৃণা করেন। প্রত্যেকের নিয়তই ঠিক আছে এবং এর জাযা আপনারা পাবেন ইনশাআল্লাহ।

আল আজ্বহারে পড়াকালীন থেকে শুরু করে আজ অবধি দাওয়াতি কার্যক্রম পরিচালনা করতে গিয়ে বিভিন্ন মতাদর্শের আলেম,শিক্ষক,পেশাজীবি,ছাত্র, সহ সাধারন মানুষ প্রত্যেকের সাথেই বিভিন্ন সময় বিভিন্ন আয়োজনে আমাদের মিলিত হতে হয়েছে। বিভিন্ন মতাদর্শের অনেকের সাথে পূর্বেও বসেছি আগামীতেও হয়ত বসতে হবে কিন্তু সেই বসাটা কখনো আক্বিদা আদর্শকে বিসর্জন দিয়ে নয় বরং আমি বিশ্বাস করি প্রত্যেকে তার আচার আচারনে হবেন সর্বোচ্চ বিনয়ী ও উদার আর আক্বিদার ক্ষেত্রে হবেন সর্বোচ্চ কঠোর। এটাই প্রত্যেক মুমিনের হওয়া উচিত বলে আমি মনেকরি।

বাদ বাকী কথা হলো, গতকাল আমরা ডক্টর মিজানুর রহমান আযহারীর আমন্ত্রনে বিভিন্ন ঘরানার আলেম ওলামারা মিলিত হয়েছিলাম ঢাকার একটি হোটেলে। যেটি ছিল সম্পূর্ণ উনার ব্যক্তিগত আমন্ত্রনে শুধুমাত্র সবার সাথে দেখা সাক্ষাতের উদ্দেশ্যে। সেখানে যারা আমন্ত্রিত সবাই যে একই আক্বিদা আদর্শ লালন করে তা কিন্তু নয়। কেউ কিন্তু তাদের নিজেদের আক্বিদা ছেড়ে কারো আক্বিদা গ্রহন করতেও সেখানে যায়নি।

আল আজ্বহারে অধ্যায়নরত ছাত্রদের তিনটি সংগঠন আছে মিশরে। একটি সুন্নিদের একটি ক্বওমীদের একটি জামাতের। এই তিন সংগঠনের সহ আজহারে অধ্যয়নরত সকল ছাত্রদের একক সংগঠন আছে যার নাম ইত্তেহাদ। আমরা কে কোন সংগঠন করেছি সেটি কারো অজানা নয় তথাপি সকল ছাত্রদের যে মৈত্রী সংগঠন সেই ইত্তেহাদের ব্যানারে আমরা ঈদ পূনর্মিলনি, শিক্ষা সফর, বিভিন্ন বিষয়ের ডিসকাশন প্রোগ্রামে সবাই অংশ নিয়েছি সব ঘরানার শিক্ষার্থীরা। কখনো এই প্রশ্ন উঠেনি যে, সেখানে একত্রে সবাই থাকলে কেউ কারো আক্বিদা হাইজ্যাক করে নিয়ে যাবে।

তারই ধারাবাহিকতায় এই তিন সংগঠনের সকল আযহারীগন যেমন মিশরে বাংলাদেশী ছাত্র হিসেবে সবাই একই প্লাটফর্মে থেকে বিভিন্ন ইস্যুতে আমরা একত্রিত হতাম ঠিক তেমনি কমন কিছু ইস্যুতে সকল আযহারীদেরকে এক ছাদের নীচে আনার জন্য বাংলাদেশেও একটি মুনাজ্জামার শাখা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে যার চেয়ারম্যান হিসেবে সুফি মিজানুর রহমান সাহেবকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। কয়েক বছর আগে এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সব ঘরানার আজহারীরা একত্রিত হয়েছিল, সবাই সবার সাথে মুসাফা, মুয়ানাকা করেছে এক টেবিলে বসে খাবার গ্রহন করেছে যেখানে আমাদের আক্ববির উলামায়ে কেরামও উপস্থিত ছিলেন। তখন কারো কোন অসুবিধা হয়নি আলহামদুলিল্লাহ।

আমরা কোন আক্বিদা বা আদর্শ লালন করি আজ্বহারে ছাত্র থাকা অবস্থায়ই সবাই জানেন। দেশে এসেও সুন্নি আক্বিদা ও আমল পরিপন্থি বক্তব্য আসার সাথে সাথে আমরা এর প্রতিবাদ জানিয়ে সঠিক ব্যাখ্যা জাতির সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি সেটাও কারো অজানা নয়। গতকালও ব্যক্তিগত আলাপচারিতার এক পর্যায়ে সেটাই বলেছি, ভবিষ্যতেও বিভিন্ন ইখতিলাফ হতে পারে, আক্বিদা যার যার ঠিক থাকবে তবে কোন বিষয় দৃষ্টিগোচর হলে প্রথমে ব্যক্তিগতভাবে যোগাযোগ করে সংশোধনী দিতে হবে প্রয়োজনে জাতির সামনে সেটি দালিলিক ও যৌক্তিকভাবে তুলে ধরতে হবে তবে কাউকে কটাক্ষ্য করে নয়।

আমাদের ফ্লাইট থাকায় আর বেশিক্ষন সেখানে বসা সম্ভব হয়নি বিধায় শেষপর্যন্ত আমরা থাকতে পারিনি, তাই সবার সাথে কুশল বিনিময় করে চলে আসতে হয়েছে, এই হচ্ছে মূল বিষয়।

পক্ষ বিপক্ষ মত সারাজীবনই থাকবে, যে যার দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী মন্তব্য করার স্বাধীনতা আছে, সে হিসেবে যারা মতপ্রকাশের এই অবাধ বিচরনভূমিতে আমাদের নিয়ে কটু মন্তব্য করেছেন আল্লাহকে সাক্ষী রেখে বলছি তাদের কারো প্রতি আমার কোনো রাগ ক্ষোভ নেই কারন আপনাকে আমি আমার ভাই মনেকরি, আর যারা পক্ষে বলেছেন তাদের প্রতিও অশেষ কৃতজ্ঞতা তবে আমাদের পক্ষ নিয়ে কারো ষ্ট্যাটাসে কোন জবাব না দেয়ার জন্য সবার প্রতি অনুরোধ। আমি এর পূর্বেও বলেছি, আমাদের দ্বারা সুন্নিয়তের কোনো ক্ষতি হবে বলে আমাদের আক্বাবিরগণ যদি মনে করেন তবে আমাদের দুইজনকে বহিস্কার করে দিলেও আমরা সেটি মাথা পেতে মেনে নিব, তবুও আমাদের কারনে সুন্নিয়তের মধ্যে কোন ভেদাভেদ চাইনা, আপনারা সবাই ঐক্যবদ্ধ সুন্নিয়তের সাথে থাকুন।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке