Скачать или смотреть চমৎকার রহস্যময় বরিশাল প্যাসেঞ্জার শিপ টার্মিনাল | The wonderful Mysterious Barisal Ship Terminal

বরিশাল যাত্রী টার্মিনাল হল বরিশাল শহরের একটি প্রধান যাত্রী টার্মিনাল। এটি শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত এবং এটি থেকে ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, খুলনা, রাজশাহী এবং অন্যান্য শহরগুলিতে লঞ্চ এবং ফেরি চলে। টার্মিনালটিতে একটি বড় লঞ্চ ঘাট এবং একটি ফেরি ঘাট রয়েছে। টার্মিনালটিতে একটি বড় waiting area রয়েছে যেখানে যাত্রীরা তাদের লঞ্চ বা ফেরি ছাড়ার জন্য অপেক্ষা করতে পারেন। টার্মিনালটিতে একটি বড় রেস্তোরাঁ এবং একটি বড় দোকানও রয়েছে।বরিশাল যাত্রী টার্মিনালটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবহন কেন্দ্র এবং এটি প্রতিদিন হাজার হাজার যাত্রীকে সেবা দেয়। টার্মিনালটিটি পরিষ্কার এবং সুন্দর এবং এটিতে যাত্রীদের জন্য সব ধরনের সুবিধা রয়েছে।
বরিশাল বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের একটি প্রধান শহর এবং অসংখ্য নদী ও নৌপথের কারণে এই অঞ্চলে যাত্রীবাহী জাহাজ চলাচলের একটি সাধারণ মাধ্যম। এই যাত্রীবাহী জাহাজগুলি দেশের অভ্যন্তরে দৈনিক যাতায়াত এবং দীর্ঘ দূরত্বের ভ্রমণের জন্য ব্যবহৃত হয়।
বরিশাল বন্দর, আনুষ্ঠানিকভাবে বরিশাল নদী বন্দর নামে পরিচিত এটি যাত্রী পরিবহনের দিক থেকে ঢাকার পরে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং ব্যস্ততম নদীবন্দর। এটি বরিশাল শহরের কীর্তনখোলা নদীর তীরে অবস্থিত। বন্দরটি ঢাকা ও বরিশাল এবং চাঁদপুর, নারায়ণগঞ্জ, ভোলা, লক্ষ্মীপুর, পিরোজপুর এবং বরগুনা সহ দেশের দক্ষিণাঞ্চলের অধিকাংশ জেলার মধ্যে দৈনন্দিন পরিষেবা পরিচালনা করে। এটি বরিশালের আশেপাশে আন্তঃজেলা রুটও পরিচালনা করে।
বরিশাল বন্দর বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সাথে নৌপথে সংযোগকারী পরিবহন ব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। এটি মংলা ও চট্টগ্রাম সামুদ্রিক বন্দর, খুলনা ও ঢাকা এবং বাংলাদেশের অন্যান্য নদী বন্দরের পাশাপাশি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও আসাম এবং ত্রিপুরার মধ্যে একটি ট্রানজিট পয়েন্ট হিসেবেও বিবেচিত হয়।
মুঘল সাম্রাজ্যের সময় থেকেই বরিশাল নদীবন্দরের একটি নথিভুক্ত অস্তিত্ব রয়েছে। তখন এটিকে "গির্ড-ই-বন্দর" বলা হত, একটি নদী স্টেশন যা লবণ, মশলা এবং কাঠের ব্যবসার জন্য পরিচিত ছিল। 1869 সালে টাউন কমিটি প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর এবং 1876 সালে পৌরসভার মর্যাদা লাভ করার পর এটি বরিশাল বন্দরে (বন্দর) পরিণত হয়।
কার্গো হ্যান্ডলিং: যাত্রী পরিষেবা ছাড়াও, টার্মিনাল সম্ভবত কার্গো চালান পরিচালনা করে। পণ্য এবং পণ্যগুলি জলপথের মাধ্যমে পরিবহণ করা হয় এবং টার্মিনালে নৌকা এবং জাহাজ থেকে কার্গো লোড এবং আনলোড করার সুবিধা থাকতে পারে।
অর্থনৈতিক তাৎপর্য: বরিশালের অবস্থান এবং একটি আঞ্চলিক কেন্দ্র হিসেবে এর গুরুত্বের কারণে, টার্মিনালটি ব্যবসা, বাণিজ্য এবং পর্যটনকে সহজতর করে স্থানীয় ও আঞ্চলিক অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে।

Barisal Passenger Terminal is a major passenger terminal in Barisal city. It is located in the heart of the city and has launches and ferries to Dhaka, Chittagong, Sylhet, Khulna, Rajshahi and other cities. The terminal has a large launch wharf and a ferry wharf. The terminal has a large waiting area where passengers can wait for their launch or ferry to depart. The terminal also has a large restaurant and a large shop. Barisal passenger terminal is an important transport hub and serves thousands of passengers every day. The terminal is clean and beautiful and it has all kinds of facilities for the passengers.
Barisal is a major city in the southern region of Bangladesh and is a common transit point for passenger ships in the region due to numerous rivers and waterways. These passenger ships are used for daily commuting within the country and long distance travel.
Barisal Port, officially known as Barisal Nadi Port, is the second largest and busiest river port in Bangladesh after Dhaka in terms of passenger traffic. It is located on the banks of Kirtankhola river in Barisal city. The port operates daily services between Dhaka and Barisal and most of the southern districts of the country including Chandpur, Narayanganj, Bhola, Laxmipur, Pirojpur and Barguna. It also operates inter-district routes around Barisal.
Barisal port is an important hub of transport system connecting various regions of Bangladesh by sea. It is also considered a transit point between the sea ports of Mongla and Chittagong, Khulna and Dhaka and other river ports of Bangladesh as well as West Bengal and Assam and Tripura in India.
The river port of Barisal has a documented existence since the Mughal Empire. It was then called "Gird-i-Bandar", a river station known for its trade in salt, spices and timber. It became Barisal Bandar (Port) after the town committee was established in 1869 and municipal status in 1876.
Cargo handling: In addition to passenger services, the terminal probably handles cargo shipments. Goods and commodities are transported by waterways and terminals may have facilities for loading and unloading cargo from boats and ships.
Economic Significance: Due to Barisal's location and its importance as a regional hub, the terminal contributes significantly to the local and regional economy by facilitating business, trade and tourism.