Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть অত্যাচারী রাজা গৌর গোবিন্দ ও হজরত শাহ্‌ জালালের(রঃ) যুদ্ধ || গরু কোরবানির অপরাধে শিশু হত্যা

  • রকমারি
  • 2022-04-11
  • 1819
অত্যাচারী রাজা গৌর গোবিন্দ ও হজরত শাহ্‌ জালালের(রঃ) যুদ্ধ ||  গরু কোরবানির অপরাধে শিশু হত্যা
গৌর গোবিন্দহজরত শাহ্‌ জালালের(রঃ)গরু কোরবানিশিশু হত্যাশ্রীহট্টসিলেটেগৌর রাজ্যইসলামের আলোশেখ বুরহান উদ্দিনকোরবানীসোনার গাঁইলিয়াস শাহযাদুবিদ্যাআলাউদ্দিন ফিরোজ শাহসিকান্দার গাজীদিল্লীসুলতানসৈয়দ নাসির উদ্দিনহযরত খাজা নিজাম উদ্দিনব্রম্মপুত্র নদেদিনারপুরসেনাপতি মনা রায়দেবতাপেচাগড়জালালাবাদসুলতান সিকান্দার শাহরকমারিকাহিনী
  • ok logo

Скачать অত্যাচারী রাজা গৌর গোবিন্দ ও হজরত শাহ্‌ জালালের(রঃ) যুদ্ধ || গরু কোরবানির অপরাধে শিশু হত্যা бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно অত্যাচারী রাজা গৌর গোবিন্দ ও হজরত শাহ্‌ জালালের(রঃ) যুদ্ধ || গরু কোরবানির অপরাধে শিশু হত্যা или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку অত্যাচারী রাজা গৌর গোবিন্দ ও হজরত শাহ্‌ জালালের(রঃ) যুদ্ধ || গরু কোরবানির অপরাধে শিশু হত্যা бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео অত্যাচারী রাজা গৌর গোবিন্দ ও হজরত শাহ্‌ জালালের(রঃ) যুদ্ধ || গরু কোরবানির অপরাধে শিশু হত্যা

সিলেটের নাম তখন শ্রীহট্ট। সেখানকার অধিকাংশ নাগরিকই হিন্দু ধর্মের অনুসারী। সেসময় এই শ্রীহট্টের রাজা ছিলেন গৌড় গোবিন্দ। তিনি ছিলেন কট্টর হিন্দু ও অত্যাচারী শাসক। ১৩১৩ খৃষ্টাব্দে রাজা গৌর গোবিন্দ সিলেটে ‘গৌর রাজ্য’ প্রতিষ্ঠা করেন। সে ছিল সাহসী যোদ্ধা এবং তন্ত্র সাধনায় বিশেষ পারদর্শি। গোড়া হিন্দু গৌর গোবিন্দ অন্য ধর্ম বা জাতির প্রতি ছিলেন খুবই অশ্রদ্ধাশীল ও অসহিঞ্চু। অত্যাচারী রাজা হিসাবে ছিলো সর্বশ্রেষ্ঠ। মাত্র ১৩ টি মুসলিম পরিবার বাস করতো সেখানে। সেই নগণ্য সংখ্যক মুসলমানদের একজন ছিলেন শেখ বুরহান উদ্দিন। শেখ বুরহান উদ্দিনের কোন সন্তান ছিলো না। দীর্ঘদিন সন্তানের জন্য আল্লাহর কাছে কান্নাকাটি করার পর অবশেষে তিনি আল্লাহর কাছে সন্তানের জন্য মানত করলেন। যদি তার একটি সন্তান হয় তাহলে তিনি আল্লাহর নামে একটি গরু কোরবানী করবেন। বেশ কিছুদিন অপেক্ষার পর অবশেষে সত্যি সত্যিই তার ঘর আলো করে এলো একটি ফুটফুটে পুত্র সন্তান। অতপর মানত পুরা করার জন্য সংকল্প করলেন তা যতই কঠিন হোক না কেন। কিন্তু গরু জবাই নিষিদ্ধ ছিল সেখানে। তা ছিলো চরম শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এতসব জানার পরও শেখ বুরহান উদ্দিন আল্লাহর নিকট শোকরিয়া হিসাবে একদিন গোপনে একটি গরু কোরবানী করলেন। কোরবানির মাংস গুলো মুসলমানদের মধ্যে বিলি করতে লাগলেন। এমন সময় একটি চিল এসে ছোঁ মেরে এক টুকরা মাংস নিয়ে গেলো। চিলটি সেই মাংসের টুকরাটি ফেললো রাজা গোবিন্দের রাজকীয় দেব মন্দিরের প্রধান প্রবেশ পথে। রাজা তা দেখে রাগে অগ্নিশর্মা হয়ে গেলেন। সে আদেশ করলো কে এই অপকর্ম করেছে তা খুঁজে বের করতে। তার সৈন্যরা বহু খোঁজাখুঁজির পর শেখ বুরহান উদ্দিনকে ধরে রাজার সামনে উপস্থিত করলো। রাজা জানতে চাইলো কেন সে রাজ-আজ্ঞা অমান্য করে গো হত্যা করেছে। বুরহান উদ্দিন তার মানত এবং সন্তান প্রাপ্তির বিস্তারিত রাজাকে বললেন এবং গরু জবেহ করার জন্য ক্ষমা ভিক্ষা করলেন। কিন্তু অত্যাচারী রাজা তা ভ্রক্ষেপ করলেন না। অপরাধের শাস্তি স্বরুপ বুরহান উদ্দিনের ডান হাত কেটে দিলেন এবং তার নিষ্পাপ শিশুটিকে দেবতার সামনে বলি দিলেন।
অবস্থা দেখে শিশুটির মা অর্থাৎ শেখ বুরহান উদ্দিনের স্ত্রী অজ্ঞান হয়ে পরে গেলেন আর ফিরে এলেন না, মৃত্যুর কোলে ঢলে পরলেন। আল্লাহর কাছে বিচার দিয়ে বুরহান উদ্দিন গোপনে সে স্থান ত্যাগ করলো। আর ওই দিনই রাজার লোকেরা আক্রমন চালিয়ে অন্য সব মুসলমানদেরকে নির্মমভাবে হত্যা করলো।
শেখ বুরহান উদ্দিন রওয়ানা হলেন দিল্লীর পথে। অনেক কস্ট সহ্য করে উপস্থিত হলেন দিল্লীর সম্রাট আলাউদ্দিন ফিরোজ শাহ তুঘলকের সামনে। সম্রাট আলাউদ্দিন ছিলেন উদার, ন্যায় পরায়ন ও ধার্মিক। তিনি বুরহান উদ্দিনের নিকট হতে সব বিষয় শুনে খুবই ক্রুদ্ধ হয়ে উঠলেন। অতপর, গোবিন্দকে শায়েস্তা করার জন্য অনেক সৈন্য-সামন্ত সহ সিকান্দার গাজীকে সেনাপতি করে অভিযানে পাঠিয়ে দিলেন। কিন্তু পথি মধ্যে অনেক প্রতিকুলতা ও রোগ-বালাইয়ের পর সিকান্দার গাজী ব্যার্থ হয়ে আবার দিল্লীতে ফিরে গেলেন। সম্রাট পরে গেলেন ভিষন চিন্তায়। আবার তিনি অভিযানের জন্য ভাবতে লাগলেন।পরবর্তী অভিজানের সিদ্ধান্ত চুরন্ত করলেন এবং সে অভিজানের জন্য বীর সৈয়দ নাসির উদ্দিন কে সেনাপতি নির্বাচন করলেন।
রাজা গৌর গোবিন্দ ও হজরত শাহজালালের যুদ্ধ
সৈয়দ নাসির উদ্দিন ছিলেন অত্যধিক ধর্মপরায়ন, আমলদার ও সত্যবাদী ব্যক্তি। তিনি কখনও নামাজ কাজা করতেন না। সম্রাটের আদেশ পেয়ে তিনি প্রস্তুতি নিতে থাকলেন। ছুটে গেলেন তাঁর পীর হযরত খাজা নিজাম উদ্দিন রাজিয়াল্লাহু আনহুর দরবারে। একইসময় দিল্লীতে পৌছেছেন হজরত শাহজালাল রহমতুল্লাহ আলাইহে। হজরত নিজামউদ্দিন-এর মাধ্যমে বুরহান উদ্দিন জানতে পারলেন শাহজালাল রহমতুল্লাহ আলাইহের জ্ঞান ও ইবাদতের গভীরতা ও আধ্যাত্বিক শক্তির কথা।  বুরহান উদ্দীন নিজের কাহিনী তাঁর নিকট বর্ণনা করেন। সব শুনে হজরত শাহজালাল সিলেটে আসার সিদ্ধান্ত নিলেন। এবং তার তিনশ ষাট জন সহচর ওলীয়ে কামেল নিয়ে সৈয়দ নাসির উদ্দিনের সৈন্যবাহিনীর সাথে আল্লাহর নাম নিয়ে রওয়ানা দিলেন।
মুসলিম বাহিনীর অভিজানে অগ্রসর হওয়ার খবর পেয়ে রাজা গোবিন্দ ব্রম্মপুত্র নদে সকল প্রকার নৌকা চলাচল বন্ধ করে দিলেন। তবুও শাহজালাল তার অনুসারী ও অনুগত বাহিনীকে নিয়ে সে নদ পার হয়ে অগ্রসর হলেন। কিভাবে পার হলেন সেটা স্পষ্ট জানা যায় না। তবে হজরত শাহজালাল-এর ভক্তদের মতে তাঁরা সবাই জায়নামাজে চড়ে নদী পাড় হয়েছিলেন।
কোন বাধাই হজরত শাহজালালকে আটকে রাখতে পারে নাই। মুসলিম বাহিনী অগ্রসর হতে থাকলো রাজধানীর অভিমূখে। সুরমা নদী পার হয়ে রাজধানীর দিকে এগুতে থাকলো।পথিমধ্যে গোবিন্দের সৈন্যদের সাথে তুমুল যুদ্ধ শুরু হয়। ওলীয়ে কামেলদের দোওয়া, আল্লাহর সাহায্য এবং ব্যাপক সমর শক্তির নিকট গোবিন্দের তন্ত্র-মন্ত্র অকার্যকর হয়ে তার সৈন্যদের চরম পরাজয় হলো। নিহত হলো গোবিন্দের সেনাপতি মনা রায়। এ খবর শুনে রাজা গৌর গোবিন্দ ভীত হয়ে গেলো। রাজার সকল সৈন্য ভয়ে পালিয়ে প্রান বাঁচালো। রাজা গোবিন্দকে পাকরাও করা আনা হলো শেখ বুরহান উদ্দিনের সন্মুখে।
হযরত শাহজালাল তখন বুরহান উদ্দিনের নিকট রাজার বিষয়ে মতামত জানতে চাইলেন।গরু কোরবানীর অপরাধে যে বুরহান উদ্দিনের ডান হাত কেটে দেওয়া হয়েছিল, তার নিষ্পাপ শিশু সন্তানকে মন্দিরের দেবতার সামনে বলি দিয়েছিল, ফলে তার স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছিল। সেই বুরহান উদ্দিন আল্লাহ্‌র উপর সবর করে রাজা গৌর গোবিন্দকে মাফ করে দিলেন। এতে হযরত শাহজালাল খুবই খুশী হলেন। তিনি বললেন এটাই তো আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাললাহু আলাহেসাল্লামের শিক্ষা। গোবিন্দকে মুক্ত করে দেওয়া হলো। তিনি তার পরিবার-পরিজন ও অনেক ধন-সম্পদ নিয়ে চলে গেলেন পেচাগড় নামক দূর্গের দিকে। সনটা ছিলো ১৩৪৪ । উদিত হলো নতুন সূর্য। উড়তে লাগলো ইসলামের পতাকা। ‘গৌর রাজ্যের’ নতুন নাম হলো জালালাবাদ। হজরত শাহজালাল সুলতান সিকান্দার শাহ কে রাজ্য পরিচালনার দায়িত্ব দিয়ে নিজে আত্মনিয়োগ করলেন ধর্ম প্রচারের কাজে।

#গৌর গোবিন্দ ও হজরত শাহ্‌ জালালের(রঃ) যুদ্ধ#কাহিনী#রকমারি

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]