পৃথিবী ধ্বংসের মুখে। জানাচ্ছে মায়া ক্যালেন্ডার।
কথাটি যুক্তিযুক্ত না ভিত্তিহীন জানাবো আজ এই ভিডিওর মাধ্যমে।
শুরু থেকেই খারাপ খবরের ঝুলি নিয়ে এসেছে 2020। কখনো মহামারী ,কখনো ভূমিকম্প ,আবার বা কখনো দাবানল। একের পর এক দুর্ঘটনা ঘটে চলেছে পৃথিবীর বুকে।
তার ওপর খবর হচ্ছে আগামী সপ্তাহে নাকি ধ্বংস হতে চলেছে পৃথিবী। ধারণাটি এসেছে মায়া ক্যালেন্ডার এর উপর ভিত্তি করে। 1582 সালের আগে পৃথিবীতে ব্যবহার হতো মায়া ক্যালেন্ডারের মত বিভিন্ন ধরনের ক্যালেন্ডার।
বর্তমানে যদিও গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহার করা হয় পৃথিবীর বুকে। 2012 সাল শুরুর আগেই অনেকেই পৃথিবী ধ্বংসের কথা বলেছিল ফের 2020 সালে সেই তথ্য নিয়ে সোর উঠল। কিন্তু কেন কন্সপিরেসি থিওরি কি জানাচ্ছে।
এই তথ্যটি আরো জোরালো হচ্ছে 21 জুন সূর্য গ্রহণের ওপর ভিত্তি করে।
আসলেই মায়া ক্যালেন্ডার কি?
মায়া জনগোষ্ঠীর অন্তর্গত হচ্ছেন সেইসব মানুষ যারা প্রত্নতাত্ত্বিক সংস্কৃতির এবং আধুনিক জনগণ, যারা মেক্সিকোর দক্ষিণে এবং উত্তর-মধ্য আমেরিকাতেবসবাস করতো এবং তারা মায়াভাষী় পরিবারের মানুষ। প্রথমদিকে এর সময় কাল প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে খ্রিস্টপূর্ব ২০০-২৫০ অব্দ পর্যন্ত। এর মধ্যে প্রাচীন কালে খ্রিস্টপূর্ব ২৫০-৯০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত অনেক মায়া নগরীগুলোতে তাঁরা উন্নতির উচ্চশিখরে পৌঁছেছিল এবং স্প্যানিশদের আগমনের পূর্ব পর্যন্ত পুরো পোস্টক্লাসিক জুড়ে চালিয়ে গিয়েছিল। এটি ছিলো বিশ্বের সর্বাপেক্ষা ঘন জনবসতি এবং সংস্কৃতিভাবে গতিশীল একটি সমাজ।
তাদের দ্বারাই তৈরী হয় মায়া পঞ্জিকা
মায়া পঞ্জিকা একরূপ বর্ষগণনা পদ্ধতি যা মায়া সভ্যতায় তথা কলম্বাস-পূর্ববর্তী মধ্য আমেরিকায়প্রচলিত ছিল। সে সময়কার মানুষের গড় আয়ুর সঙ্গে সঙ্গতি রেখে মায়া জনগোষ্ঠী ৫২ বৎসরের (১৮,৯৮০ দিনের) পঞ্জিকাচক্র ব্যবহার করতো। এই সময়ের বহির্ভূত ঘটনা-দুঘর্টনার উল্লেখের জন্য ৫,১২৬ বর্ষব্যাপী একটি অধিপঞ্জিকা উদ্ভাবন করা হয় যার শুরু খ্রিস্টপূর্ব ৩,১১৪ সনে ,আজ থেকে ৫ হাজার ১২৫ বছর আগে এবং শেষ ২০১২ সালে। এই অধি-পঞ্জিকাটি 'মায়া পঞ্জিকা' হিসাবে উল্লিখিত। ২০১২ সালের ২১শে ডিসেম্বর মায়া পঞ্জিকার শেষ দিবস।
আর কনস্পিরেসি থিয়োরিস্টরা বলেছেন, সেই দিনেই পৃথিবী ধ্বংস হতে পারে। কিন্তু সেদিন কিছুই হয়নি। এতদিন বাদে, মানে প্রায় ৮ বছর পর থিয়োরিস্টরা নিজেদের হিসাবের গোলমাল খুঁজে বের করেছেন।
তাঁরা বলছেন, ‘জুলিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসারে আমরা এখন ২০১২ সালে আছি। এই পরিবর্তনের কারণে গ্রেগোরিয়ান ক্যালেন্ডারে ১১ দিন করে পরিবর্তন হয়। তার মানে হিসাবটা দাঁড়ায়...
“For 268 years using the Gregorian Calendar (1752-2020) times 11 days = 2,948 days. 2,948 days / 365 days (per year) = 8 years”
আট বছরের হিসেব করলে এখনই সেই সময়। ২০১২ সালের ঠিক আট বছর হচ্ছে ২০২০ সাল। আর এই বছরই তাই পৃথিবী ধ্বংসের সম্ভাবনার কথা বলছেন তাঁরা। যদিও সংবাদমাধ্যমে এই খবর বিপুল প্রচারিত হওযার পর কোনও এক অজ্ঞাত কারণে ট্যুইটার থেকে এই তথ্য ডিলিট করে দেওয়া হয়েছে।
আধুনিক ভূতত্ত্ববিদ এবং প্রত্নতাত্ত্বিকরা এই ঘটনার সঙ্গে কোন মতেই একমত নয় তাঁরা সম্পূর্ণ থিওরির বিপক্ষে ।আপনার মতামত কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না।
Stephen Hawking prediction, end of the world, end of the earth, End Earth, End World, Earth, planet, পৃথিবী ধ্বংস, ধ্বংস, স্টিফেন হকিং, ভবিষ্যৎ বাণী, স্টিফেন হকিং এর ভবিষ্যৎ বাণী, সমাচার, মানব সভ্যতা, ধ্বংস মানব সভ্যতা, পৃথিবী, গ্রহ, ভয়ংকর ভবিষ্যৎবাণী, Prithvi, पृथ्वी, पृथ्वी का विनाश, विनाश, समाचार, स्टीफेन हाकिंग, भविष्यवाणी, पृथ्वी का भविष्यवाणी, भयंकर भविष्यवाणी, विनाश होगा पृथ्वी का, ধ্বংস হবে পৃথিবী, destroy, destroy Earth,
Earth destroy, end of the world, end of the earth, solar eclipse 2020, 21 June 2020, Mayan civilization, Mayan Calendar, পৃথিবী ধ্বংস, ধ্বংস, মায়ান সভ্যতা, মায়ান ক্যালেন্ডার, সূর্যগ্রহণ 2020, 21 জুন পৃথিবী ধ্বংস, पृथ्वी का विनाश, सूर्य ग्रहण २०२०, २१ जॉन, समाचार, मायन सिविलाइजेशन, मायन कैलेंडर, খবর, সমাচার, সংবাদ, breaking news, news, Bangladesh news, বাংলাদেশ খবর, 21 June solar eclipse,
#earth #prithibirsesdin #mayacaleder #মায়াক্যালেন্ডার
Информация по комментариям в разработке