Kindly request to Subscribe my channel and share my content on your social media platforms.
This channel belongs to Avijit Barua Avi, a renowned Author (published 21 Books,) Researchers, Writer, Columnist, and Successful Businessman.
কোন দিকে যাচ্ছে ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক?
মৈত্রী দিবসটি ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের মাইলফলক।
ভারতের গণমাধ্যম ও রাজনীতিবিদদের বাংলাদেশ সম্পর্কে অপপ্রচার।
মৈত্রী দিবসটি ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের মাইলফলক: প্রণয় ভার্মা। ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশন ৬ ডিসেম্বর মৈত্রী দিবস উদ্যাপন করেছে। এ উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর ভারতীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে এক সংগীতায়োজন করা হয়। এ দিনটিকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের একটি মাইলফলক ও অনুপ্রেরণার চিরন্তন উৎস বলে অভিহিত করেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা।
বাংলাদেশের সাথে সম্পর্কে সেভেন সিস্টার্স, হিন্দু ও পাকিস্তান নিয়ে চিন্তিত কেন ভারত? ভারতের ওপি জিন্দাল গ্লোবাল ইউনিভার্সিটিতে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অধ্যাপক শ্রীরাধা দত্ত বাংলাদেশ নিয়ে গবেষণা করছেন বহু বছর ধরে। মিজ দত্ত বিবিসিকে অভ্যুত্থান পরবর্তী সরকার প্রসঙ্গে ভারতের ভাবনা কেমন সেটা তুলে ধরতে গিয়ে বলেন, "ফ্রম ইন্ডিয়ান পয়েন্ট অফ ভিউ ইন্টেরিম গর্ভমেন্ট, এটাতো একটা এক্সপেরিমেন্টাল গর্ভনমেন্ট, এটাতো কনস্টিটিউশনালি ম্যান্ডেটেড না।" "আমাদের একটা কমফোর্ট জোনতো ছিল। সেই কমফোর্ট জোনটা কোথাওতো মনে হচ্ছে সরে যাচ্ছে। আওয়ামী লীগ চলে যাওয়াতে আমাদের মেইন দুর্বলতা হচ্ছে যে আমাদের যে সিকিউরিটি কনসার্নগুলো অন্য কেউ বুঝবে কি না। সেটার একটা হিস্ট্রি আছে ধরুন ২০০১-০৬ সেই সময়ের কথা বলছি। সেই সময়ে ভারত বাংলাদেশের মধ্যে যে সম্পর্কটা সেটা আমি ত্রিশ বছরে বলবো সবচে খারাপ ছিল," বলছিলেন মিজ দত্ত।
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কে সেভেন সিস্টার্স ও পাকিস্তান নিয়ে কেন চিন্তিত ভারত? বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, সরকার পতনের পর অভ্যুত্থানকারী ছাত্রনেতা এবং বাংলাদেশের শীর্ষ পর্যায় থেকে ভারত যেসব বার্তা পেয়েছে সেটি নিয়ে তাদের অস্বস্তি আছে। আওয়ামী লীগ সরকারের আগে ভারতের নর্থ-ইস্টে ইনসার্জেন্ট অনেকগুলো ক্যাম্প তৈরি হয়েছিল উল্লেখ করে শ্রীরাধা দত্ত বলেন, এটা নিয়ে একটা আশঙ্কা থেকেই যায়। কোন দিকে যাচ্ছে ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক? জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্ক হিমশীতল অবস্থায় পৌঁছেছে। এখন নতুন করে সংখ্যালঘু ইস্যু তুলে দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশ দুটির মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্কেও টানোপোড়ন দেখা দিয়েছে। আগস্টের পর থেকে বাংলাদেশে ভারত বিরোধীতা বেড়েছে। কারণ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর তাকে আশ্রয় দিয়েছে ভারত। আর সেখানে বসেই শেখ হাসিনা অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে একের পর এক অপকর্ম করে যাচ্ছে। বুধবার ড. ইউনূসকে গণহত্যার ইন্ধনদাতা হিসেবে অভিযুক্ত করে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্কে আগুন ঢেলেছেন হাসিনা।
ভারতের ৪৯ গণমাধ্যম বাংলাদেশ নিয়ে ভুয়া খবর ছড়িয়েছে। শুক্রবার প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ১২ আগস্ট থেকে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত এসব গণমাধ্যমে অন্তত ১৩টি ভুয়া খবর প্রচারিত হয়েছে। রিউমর স্ক্যানারকে স্বীকৃতি দিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল ফ্যাক্ট চেকিং নেটওয়ার্ক (আন্তর্জাতিক তথ্য যাচাই নেটওয়ার্ক)।
ভারতের গণমাধ্যম রিপাবলিক বাংলা সর্বাধিক ৫টি গুজব প্রচার করেছে বলে জানিয়েছে রিউমর স্ক্যানার। এরপর রয়েছে হিন্দুস্তান টাইমস, জি নিউজ ও লাইভ মিন্ট; যারা প্রত্যেকে অন্তত তিনটি গুজব প্রকাশ করেছে। এ ছাড়া রিপাবলিক, ইন্ডিয়া টুডে, এবিপি আনন্দ ও আজতক অন্তত দুটি করে গুজব প্রচার করেছে।
ভুয়া খবর ও গুজব ছড়ানো বাকি ৪১টি গণমাধ্যম হলো এশিয়ান নিউজ ইন্টারন্যাশনাল (এএনআই), এনডিটিভি, ইকোনমিক টাইমস, দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, ফার্স্টপোস্ট, অপি ইন্ডিয়া, ফ্রি প্রেস জার্নাল, মিরর নাউ, ইন্ডিয়া ডটকম, দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া, আরটি ইন্ডিয়া, সংবাদ প্রতিদিন, জি২৪, দ্য প্রিন্ট, দ্য স্টেটসম্যান, উইয়ন, ওয়ান ইন্ডিয়া, সিএনএন নিউজ ১৮, দ্য ওয়্যার, ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস, এই মুহূর্তে, মাতৃভূমি, নিউজ ৯, ক্যালকাটা নিউজ, হেডলাইনস ত্রিপুরা ন্যাশনাল, টাইমস নাউ নিউজ, দ্য ওয়াল, নিউজ ২৪, পুবের কলম, ট্রিবিউন ইন্ডিয়া, এনই ইন্ডিয়া ব্রডকাস্ট, বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড, টিভি ৯, লোকমাত টাইমস, পিটিসি নিউজ, নিউজ এক্স, দ্য টাটভা, স্বরাজ্য, নিউজ বাইটস, ভাইবস অব ইন্ডিয়া ও বর্তমান পত্রিকা।
বাংলাদেশ প্রসঙ্গে ভারতের মিডিয়া কেন ভুয়া খবর ছড়াচ্ছে? বিশ্বে সবচেয়ে বেশি ভুয়া তথ্য ছড়ানোয় শীর্ষস্থানে রয়েছে ভারত। ভারতের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ সংবাদমাধ্যমগুলোও বিভিন্ন অপপ্রচার ও ভুয়া তথ্যে সয়লাব হয়ে গেছে। মাইক্রোসফটের সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় এমন তথ্য উঠে এসেছে। মাইক্রোসফটের জরিপ অনুযায়ী, ৬০ শতাংশেরও বেশি অনলাইনে ভুয়া খবরের মুখোমুখি হয়েছেন ভারতীয়রা; যেখানে এ হারের বৈশ্বিক গড় ৫৭ শতাংশ।
কোন দিকে যাচ্ছে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক? | India Fake News | Chinmoy |
আজ ঐতিহাসিক মৈত্রী দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে ভারতের সামরিক ও কূটনৈতিক ভূমিকা।
ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের ভিত্তি হলো মানুষ: প্রণয় ভার্মা | India-Bangladesh relations |
ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশ বিষয়ে প্রোপাগান্ডা | Indian Media Propaganda
বাংলাদেশ বিষয়ে ভারতের অপপ্রচার নিয়ে সরব ভারতীয় ফ্যাক্ট-চেকার মামলার মুখে
বাংলাদেশ নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদন, ভুয়া নাকি সত্য?
#ভারতবাংলাদেশেরসম্পর্ক?
#মৈত্রীদিবসটিভারতবাংলাদেশসম্পর্কেরমাইলফলক।
#ভারতেরগণমাধ্যমঅপপ্রচার।
Информация по комментариям в разработке