Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть মহানবী হযরত মোহাম্মাদ (সঃ) কেন কখনো আযান দেননি আসুন জেনে নিই ।

  • আলোকিত বিশ্ব
  • 2023-06-05
  • 82
মহানবী হযরত মোহাম্মাদ (সঃ) কেন কখনো আযান দেননি  আসুন জেনে নিই ।
আলোকিত বিশ্বalokito bishoCreator_Soniaalokito bisshowsonia creatorcreator soniaAzanAdhanIslamicCallToPrayerBeautifulAzanMuslimPrayerAzanIncredibleVoiceIslamicChantsমহানবী হযরত মোহাম্মাদ (সঃ) কেন কখনো আযান দেননি আসুন জেনে নিইনবী মুহাম্মদ সাঃ কেন আজান দেননিহজরত মুহাম্মদ সাঃ কেন নিজে কখনও আজান দেননিআল্লাহর রাসূল সাঃ কেন আজান দেননি
  • ok logo

Скачать মহানবী হযরত মোহাম্মাদ (সঃ) কেন কখনো আযান দেননি আসুন জেনে নিই । бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно মহানবী হযরত মোহাম্মাদ (সঃ) কেন কখনো আযান দেননি আসুন জেনে নিই । или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку মহানবী হযরত মোহাম্মাদ (সঃ) কেন কখনো আযান দেননি আসুন জেনে নিই । бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео মহানবী হযরত মোহাম্মাদ (সঃ) কেন কখনো আযান দেননি আসুন জেনে নিই ।

আজান শব্দটি আরবি। এর আভিধানিক অর্থ হলো জানিয়ে দেওয়া বা সংবাদ দেওয়া। আজানের পারিভাষিক অর্থ হলো শরিয়ত নির্ধারিত বিশেষ শব্দ দ্বারা নামাজের সময় মানুষকে অবহিত করা। আজান ইসলামের অন্যতম নিদর্শন বা প্রতীক। মুমিন বান্দা আজানের ধ্বনি শ্রবণ করার সঙ্গে সঙ্গেই সব ধরনের কাজকর্ম ত্যাগ করে নামাজের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করেন। আজানের মাধ্যমে প্রতিটি মুমিনের অন্তরে এক ঈমানি শক্তি উজ্জীবিত হয়।
আজান প্রবর্তনের ইতিহাস : আজান প্রবর্তনের ইতিহাস বা সূচনা নিয়ে কয়েক প্রকার মতামত রয়েছে। জমহুর ও অধিকাংশ মুহাদ্দিসের মতে, আজান প্রথম হিজরিতে মদিনায় প্রবর্তিত হয়। আর ইবনে হাজর আসকালানির মতে, আজান দ্বিতীয় হিজরিতে প্রবর্তিত হয়। কারও কারও মতে, হিজরতের আগে মক্কায় প্রবর্তিত হয়।
কেউ কেউ বলেন, মেরাজের রাতে আজান প্রবর্তিত হয়।
মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) মদিনায় হিজরতের পর যখন মদিনার মসজিদ নির্মাণ শেষ হলো তখন মুসলমানরা জামাতের সঙ্গে নামাজ পড়ার গুরুত্ব উপলব্ধি করলেন। কিন্তু এর জন্য মানুষদের একত্রিত করার মতো কোনো বিশেষ সঙ্কেত বা চিহ্ন ছিল না। তাই রাসুল (সা.) সাহাবিদের নিয়ে একটি মজলিশে শুরা বা পরামর্শ সভায় বসলেন, এ অধিবেশনে চারটি প্রস্তাব উত্থাপিত হয়। তা হলো ঝাণ্ডা উড়ানো, আগুন জ্বালানো, শিঙ্গা বাজানো ও ঢোল বাজানো।
কিন্তু প্রস্তাবসমূহের কোনোটিই গৃহীত হয়নি। কেননা, কাজকর্মের ব্যস্ততার কারণে অনেকে ঝাণ্ডা দেখতে পারে না। দ্বিতীয়টি আগুন প্রজ্বলন অগ্নি উপাসকদের কাজ। তৃতীয় প্রস্তাব শিঙ্গা বাজানো খ্রিস্টানদের কাজ এবং চতুর্থ প্রস্তাব ঢোল বাজানো ইহুদিদের কাজ। পরামর্শ সভা সেদিনের জন্য মুলতবি করা হলো।
ওই রাতে হজরত আবদুল্লাহ ইবনে জায়েদ স্বপ্নে দেখলেন যে, এক ব্যক্তি শিঙ্গা নিয়ে যাচ্ছে, আর তিনি শিঙ্গাটি বিক্রি করতে বললেন। ওই ব্যক্তি প্রশ্ন করল, আপনি শিঙ্গা দিয়ে কি করবেন? উত্তরে তিনি বললেন, আমি শিঙ্গা বাজিয়ে মানুষকে নামাজের দিকে আহ্বান করব। সে বলল, এর চেয়ে ভালো জিনিসের কথা বলে দেব কি? এ কথা বলে তিনি আবদুল্লাহ ইবনে জায়েদকে আজানের শব্দগুলো শিখিয়ে দিলেন। পরের দিন স্বপ্নের বিবরণ নবীজি (সা.)-এর সমীপে পেশ করলে তিনি বললেন, ‘ইন্না হাযাররুয়ায়া হক্কুন’। অর্থাৎ নিশ্চয় এটি একটি সত্য স্বপ্ন। অতএব, বেলালকে কালেমা বা শব্দগুলো শিখিয়ে দাও। হজরত বেলাল (রা.) জোহরের আজান দিলে হজরত ওমর (রা.) দৌড়ে এসে বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল! আপনাকে যিনি সত্য সহকারে প্রেরণ করেছেন তার কসম করে বলছি, তাকে যা দেখানো হয়েছে আমিও অনুরূপ দেখেছি।’ এভাবেই ইসলামে আজানের প্রবর্তন হলো। সুতরাং হজরত আবদুল্লাহ ইবনে জায়েদের স্বপ্নের মাধ্যমে ইসলামে সর্বপ্রথম আজান প্রবর্তিত হয় এবং হজরত বেলাল (রা.) সর্ব প্রথম আজান দেন। (্আবু দাউদ : ৪৯৯)
কোরআনে আজানের হুকুম : মহাগ্রন্থ আল কোরআন মানব জাতির জীবনবিধান। কোরআনে প্রতিটি ইবাদতের সঠিক নিয়ম-কানুন বর্ণিত হয়েছে। আজান একটি ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এ আজান দেওয়ার কথা কোরআনে বলা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘যখন তোমরা নামাজের জন্যে আহ্বান কর, তখন তারা (কাফের-মুশরিকরা) একে উপহাস ও খেলা বলে মনে করে।’ (সুরা মায়েদা : ৫৮)
আজানের ফজিলত : ইসলামে আজানের গুরুত্ব অনেক। এটি আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সার্বভৌমত্বের স্বীকৃতি প্রদানের অনন্য নিদর্শন। আজান ইসলামী সমাজের বড়ত্ব ও ভ্রাতৃত্ববোধ প্রকাশের বিশেষ দিক। হাদিস শরিফে মুয়াজ্জিনদের মর্যাদা ও সম্মানের কথা উল্লেখ রয়েছে। কেয়ামতের দিন মুয়াজ্জিনরা সবচেয়ে বেশি সম্মানের অধিকারী হবেন। অসীম সওয়াব প্রাপ্ত হবেন। এ মর্মে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘কেয়ামতের দিন মুয়াজ্জিনরাই হবে মানুষদের মধ্য থেকে সবচেয়ে লম্বা ঘাড়ের অধিকারী। অর্থাৎ বহু সওয়াব প্রাপ্ত হবে।’ (মুসলিম : ৮৭৮)
রাসুল আরও বলেন, ‘যেকোনো মানুষ, জিন অথবা অন্য কিছু মুয়াজ্জিনের আওয়াজের শেষ রেশটুকুও শুনবে, সে কেয়ামতের দিন তার জন্য সাক্ষ্য দেবে।’ (বুখারি : ৬১১)

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]