জাতীয় পেনশন প্রকল্পে সরকারি অনুদান বৃদ্ধি, জানুন NPS-এ বিনিয়োগের ১০ তথ্য

Описание к видео জাতীয় পেনশন প্রকল্পে সরকারি অনুদান বৃদ্ধি, জানুন NPS-এ বিনিয়োগের ১০ তথ্য

১) ২০০৪ সালে সরকারি কর্মচারীদের জন্য জাতীয় পেনশন প্রকল্পের সূচনা করে কেন্দ্রীয় সরকার। তবে দেশের প্রত্যেক নাগরিকের জন্য পেনশনের বন্দোবস্ত করতে ২০০৯-এর মে থেকে সবার জন্য NPS-এর দরজা খুলে দেওয়া হয়।

২) NPS-এ লগ্নিকারীদের অর্থের দায়িত্ব থাকে PFRDA।
) দু'ধরনের অ্যাকাউন্ট হয় NPS-এর। টিয়ার ওয়ান এবং টিয়ার টু। টিয়ার ওয়ান অ্যাকাউন্ট হল অবসরের তহবিল গড়ার লক্ষ্যে খোলা স্থায়ী অ্যাকাউন্ট। অর্থাৎ, অবসরের বয়স না হওয়া পর্যন্ত এখান থেকে টাকা তোলা যাবে না। তবে টিয়ার টু অ্যাকাউন্ট অনেকটা সেভিংস অ্যাকাউন্টের মতো কাজ করে। লগ্নিকারী ইচ্ছেমতোই টাকা তুলতে পারেন।

৪) সন্তানের বিয়ে বা অসুস্থতার মতো বিশেষ কারণ দেখিয়ে টাকা তোলার সুযোগ রয়েছে NPS-এ।
৫) সরকারি কর্মীরা বেসিক পে (বেতন)-এর ১০% NPS-এ দান করতে পারেন। এতদিন একই পরিমাণ কেন্দ্রীয় সরকারও অনুদান দিত। এবার তা বাড়িয়ে ১৪% করা হল।
) NPS-এর টিয়ার ওয়ান অ্যাকাউন্টে জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে ন্যূনতম অর্থ ₹১০০০ এবং এবং টিয়ার টু-র ক্ষেত্রে ₹২৫০।
) ১৮ থেকে ৬০ বছর বয়সী যে কোনও ভারতীয় নাগরিক NPS অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন।

৮) অনাবাসী ভারতীয় নাগরিকও জাতীয় পেনশন প্রকল্পে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন।
৯) সরকারি, বেসরকারি ব্যাংক, ডাক বিভাগ-সহ মোট ৫৮টি সংস্থার কাছে NPS খোলার অনুমতি রয়েছে।

১০) আয়কর আইনের ৮০ সি ধারায় NPS লগ্নিতে ₹১ লাখ পর্যন্ত কর বাঁচানো সম্ভব।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке