Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть সারা বিশ্বের সব দেশে একই দিনে রোজা ও ঈদ পালন কেন সম্ভব নয় এ ব্যাপারে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাসায়েল

  • Nayem al hussain
  • 2024-03-27
  • 135
সারা বিশ্বের সব দেশে একই দিনে রোজা ও ঈদ পালন কেন সম্ভব নয় এ ব্যাপারে অন্যতম  গুরুত্বপূর্ণ  মাসায়েল
  • ok logo

Скачать সারা বিশ্বের সব দেশে একই দিনে রোজা ও ঈদ পালন কেন সম্ভব নয় এ ব্যাপারে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাসায়েল бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно সারা বিশ্বের সব দেশে একই দিনে রোজা ও ঈদ পালন কেন সম্ভব নয় এ ব্যাপারে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাসায়েল или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку সারা বিশ্বের সব দেশে একই দিনে রোজা ও ঈদ পালন কেন সম্ভব নয় এ ব্যাপারে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাসায়েল бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео সারা বিশ্বের সব দেশে একই দিনে রোজা ও ঈদ পালন কেন সম্ভব নয় এ ব্যাপারে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাসায়েল

মাস প্রমাণ হবে কিভাবে? শাইয়খ আহমাদ্দুল্লাহ ও ডঃ জাকির নায়েক কি বলে শুনুন।
যে ১০ কারণে সব দেশে একই দিনে রোজা ও ঈদ পালন সম্ভব নয়

বিশেষজ্ঞদের মতে- সারা বিশ্বের সব দেশে একই দিনে রোজা ও ঈদ পালন কেন সম্ভব নয় এ ব্যাপারে অন্যতম ১০ টি কারণ গুরুত্বপূর্ণ। যেমন-


এক. যুক্তি অনির্ভর

তথ্য-প্রযুক্তির কল্যাণে একই দিনে ঈদ পালনের যুক্তি দাঁড় করা হচ্ছে। প্রশ্ন হলো, ১০০ বছর আগেও যখন উপগ্রহ (স্যাটেলাইট) ছিল না, তাহলে কি এক হাজার ৩০০ বছর ধরে যেদিন রোজা রাখা নিষিদ্ধ, সেদিন তথা ঈদের দিনেও রোজা রাখা হতো? শুধু প্রযুক্তিগত সুবিধার অভাবে এমনটা হতো? মহান আল্লাহ কি কিয়ামতের দিন মুসলিম উম্মাহর এক হাজার ৩০০ বছরের আমল ভুল ও বাতিল বলে ঘোষণা করবেন?

দুই. পাঁচ ওয়াক্ত নামায সব দেশে এক সাথে পড়া যায় না

সর্বক্ষেত্রে সৌদি আরব বা আন্তর্জাতিক অভিন্ন সময় মানা হলে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের বেলায় কী হবে? অঞ্চলগত ব্যবধানে দেখা যায়, আমরা যখন ফজরের নামাজ আদায় করি, সৌদির মানুষ তখন ঘুমিয়ে। আমাদের দেশে যখন এশার ওয়াক্ত, তখন ওই দেশে আসরের ওয়াক্ত শেষ হয় না। মাসের ক্ষেত্রে এক-দুই দিনের পার্থক্য খুবই স্বভাবিক নয় কি?

তিন. বিজ্ঞান অসমর্থিত

ইসলামে মাসের সময় নির্ধারক হলো চাঁদ, দিনের সময় নির্ধারক সূর্য। ঈদ, রোজা ইত্যাদির সময়কাল নির্ধারিত হয় চন্দ্রোদয়ের হিসাবে। রোজা/ঈদ পালনের Natural cycle (প্রাকৃতিক চক্র) অস্বীকার করা অবৈজ্ঞানিক। কোনো স্থানে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে যেমন দিনের শুরু হয়, তেমনি অমাবস্যার পর চন্দ্রোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে মাস গণনা শুরু হয়ে যায়।
চার. আলেমেদের ইজমা

উদয়স্থলের বিভিন্নতা বেশির ভাগ আলেমের কাছেই গ্রহণীয়। ইমাম ইবনু আব্দিল বার এ বিষয়ে ‘ইজমা’ (মুসলিম উম্মাহর সর্বসম্মত ঐকমত্য) উল্লেখ করেছেন। তিনি লিখেছেন যে ‘দূরবর্তী শহর থেকে একই সময়ে চাঁদ দেখা যায় না। যেমন—স্পেন ও খোরাসানের মধ্যকার দূরত্ব বা ভৌগোলিক ব্যবধান।

পাঁচ. নববী যুগের আমল

রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম চাঁদ দেখার জন্য অথবা চাঁদের সংবাদ বা সাক্ষ্য সংগ্রহ করার জন্য এক/দুই দিন দূরত্ব নয়; পাঁচ-দশ মাইল দূরত্বের কোনো এলাকায়ও কোনো লোক পাঠিয়েছেন? হাদীস, সীরাত ও ইতিহাসের গ্রন্থাবলীতে এর একটিও কি দৃষ্টান্তও কেউ দেখাতে পারবে না।

এখানে একটি বিষয় বুঝতে হবে যে, এক হল সাক্ষ্য এসে গেলে সাক্ষ্য কবুল করা, আরেক হল সাক্ষ্য সংগ্রহের ব্যবস্থা করা, দুটো সম্পূর্ণ ভিন্ন কথা। একই হিলাল এবং প্রথম হিলালের ভিত্তিতে রোযা ও ঈদ করা যদি কুরআন ও হাদীসের নির্দেশ হয়ে থাকে তাহলে অন্যান্য অঞ্চল থেকে নতুন চাঁদের সংবাদ এবং সাক্ষ্য সংগ্রহ করাও তো ফরয হবে। কিন্তু নবী-যুগে এর উপর আমল হল না কেন? এসে যাওয়া সাক্ষ্য গ্রহণেই কেন ক্ষ্যান্ত থাকা হল?
ছয়. সাহাবায়ে কেরামের আমল

হাদীসের বিখ্যাত কিতাব তিরমিযী শরীফে ইমাম তিরমিযী রাহ. স্বতন্ত্র একটি অধ্যায় এনেছেন, যার শিরোনাম দিয়েছেন- باب ما جاء لكل أهل بلد رؤيتهم

অর্থাৎ প্রত্যেক অঞ্চলের লোকেরা তাদের চাঁদ দেখা অনুযায়ী রোযা-ঈদ পালন করবে। এই অধ্যায়ে তিনি সহীহ সনদে একটি হাদীস উল্লেখ করেছেন। হাদীসটি এই-
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এভাবেই আদেশ করেছেন। (সুনানে তিরমিযী, হাদীস নং ৬৯৩)

ইমাম তিরমিযী রাহ. হাদীসটি বর্ণনা করার পর বলছেন-

والعمل على هذا الحديث عند أهل العلم أن لكل أهل بلد رؤيتهم.

অর্থাৎ প্রত্যেক অঞ্চলের লোকেরা স্ব স্ব চাঁদ দেখার ভিত্তিতে রোযা/ঈদ পালন করবে, এর উপরই সকল উলামায়ে কেরাম আমল করে আসছেন। এই হাদীসটি তিরমিযী শরীফ ছাড়াও মুসলিম শরীফেও এসেছে। হাদীস নং- ১০৮৭

সাহাবায়ে কেরামের এই আমল থেকে স্পষ্টভাবে জানা যায়, এক দেশের চাঁদ অন্য দেশের জন্য রোজা ও ঈদের দলিল নয়, যতক্ষণ পর্যন্ত সে দেশে চাঁদ দেখা না যায়। তাই নিজ দেশে চাঁদ না দেখে সৌদি আরবের সঙ্গে মিলিয়ে রোজা রাখা বা ঈদ করার ধর্মীয় এখতিয়ার কারো নেই। কেননা রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যেদিন তোমরা সবাই রোজা রাখবে সেদিনই রোজা, যেদিন তোমরা সবাই রোজা ভঙ্গ করো সেদিনই হচ্ছে ঈদুল ফিতর এবং যেদিন তোমরা সবাই কোরবানি করো সেদিনই হচ্ছে কোরবানি।’ (তিরমিজি, হাদিস : ৬৯৭)

সাত. নববী যুগ থেকে বর্তমান যুগ পর্যন্ত মুসলমানদের কর্মধারা

ইসলামের বয়স প্রায় সাড়ে চৌদ্দশ বছর হতে চলেছে। ইসলাম প্রায় এক হাজার বছর পর্যন্ত বিশ্ব শাসন করেছে। এই সুদীর্ঘ ইতিহাসে কোন অঞ্চলের মুসলমানরা সারা বিশ্বে একই দিনে রোযা বা ঈদ পালনের জন্য কোন চিন্তা করেছেন বা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। এর কোন ইতিহাস নেই। প্রত্যেক অঞ্চলের মুসলমানরা স্ব স্ব অঞ্চলের চাঁদ দেখার ভিত্তিতে রোযা/ঈদ পালন করেছেন। এটাকে তারা কোন সমস্যা মনে করেননি। যদি সারা বিশ্বে একই দিনে রোযা বা ঈদ পালন জরুরী বা কমপক্ষে উত্তম কোন আমল হতো তাহলে ৬৯/৭০ বছর আগ পর্যন্তও কেন এ ব্যাপারে কোন আওয়াজ উঠলো না? এর দ্বারাই বিষয়টির বাস্তবতা বুঝে আসে।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]