কৃষি ও কৃষকের একটি অফিশিয়াল ইউটিউব চ্যানেল যার মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশের যে কোনও জায়গায় বিভিন্ন ধরণের মাছ বিক্রি করি। বর্তমানে বাংলাদেশে বেকার তরুন সমাজ এর হারে বেড়ে গেছে ,এই বৈশ্যিক মহামারির মধ্যে তাই আপনারা মাছ চাষ করে ,
নিজের এবং পরিবারের আর্থিক সচ্ছলতা আনতে পারবেন ,
এই দিক বিবেচনা করে আমাদের এই # চ্যানেল নিয়ে কাজ করছি ,
আপনি যদি মাছ চাষে আগ্রহী হন এবং মাছ ব্যবসায়ে আরও বেশি লাভ পেতে চান তবে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
আমাদের ঠিকানা- গ্রাম-ধলা, পোস্ট-ধলা, (2223) থানা-ত্রিশাল জেলা-ময়মনসিংহ
আরো তথ্য পেতে যোগাযোগ করুন - 01811571314
যে সব প্রজাতির মাছ রাক্ষুসে স্বভাবের নয়, খাদ্য নিয়ে প্রতিযোগিতা করে না, জলাশয়ের বিভিন্ন স্তরে বাস করে এবং বিভিন্ন স্তরের খাবার গ্রহণ করে এসব গুণাবলির কয়েক প্রজাতির রুইজাতীয় মাছ একই পুকুরে একত্রে চাষ করাই হলো মিশ্রচাষ। আর কার্প জাতীয় মাছ বলতে দেশি ও বিদেশি রুই জাতীয় মাছকেই বুঝায়। আমাদের দেশে, দেশি কার্পের মধ্যে কাতলা, রুই, মৃগেল, কালীবাউশ এবং বিদেশি কার্পের মধ্যে সিলভার কার্প, গ্রাস কার্প, বিগহেড কার্প, ব্ল্যাক কার্প, কমন কার্প অন্যতম। মাছের স্বভাবজাত কারণে পুকুরের বিভিন্ন স্তরে তাদের অবস্থান নিশ্চিত করে। সাধারণত পুকুরে ৩ স্তরে মাছ আলাদাভাবে অবস্থান করে খাবার খায়। এজন্য সেভাবে তাদের যত্নআত্তি করতে হয়। উপরের স্তরে কাতলা, সিলভার কার্প এবং বিগহেড জলাশয়ের উপরের স্তরের খাবার খায়। উপরের স্তরে এসব মাছ সবুজ উদ্ভিদকণা (ফাইটোপ্ল্যাঙ্কটন) এবং প্রাণিকণা (যুপ্ল্যাঙ্কটন) খেয়ে থাকে। মধ্য স্তরের রুই মাছ এ স্তরে থাকে এবং ক্ষুদ্র প্রাণিকণা, ক্ষুদ্রকীট, শেওলা খাবার খায় এবং নিম্নস্তরের মৃগেল, কালীবাউশ, মিরর কার্প বা কার্পিও, ব্ল্যাক কার্প অধিকাংশ সময়েই জলাশয়ের নিম্নস্তরে বিচরণ করে। তলদেশের ক্ষুদ্র কীটপতঙ্গ, শেওলা, শামুক, ঝিনুক, ক্ষুদ্র উদ্ভিদকণা ও প্রাণিকণা এদের প্রধান খাবার। গ্রাস কার্প ও সরপুঁটি সব স্তরেই অবস্থান করে। জলজ উদ্ভিদ, নরম ঘাস, শেওলা, ক্ষুদিপানা, টোপাপানা, হেলেঞ্চা, ঝাঁঝি এসব গ্রাস কার্পের প্রধান খাবার। ক্ষুদি পানা ও টোপা পানা সরপুঁটির প্রধান খাবার। তাই কোনো জলাশয়ের তলদেশে বেশি পরিমাণ আগাছা, ঘাস, হেলেঞ্চা জন্মালে গ্রাস কার্প ছেড়ে তা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। জলাশয়ের বিভিন্ন স্তরের খাবার খায়; খাদ্য ও জায়গায় জন্য একে অপরের প্রতিদ্বন্দ্বী হয় না; এরা রাক্ষুসে স্বভাবের নয়; রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো; খুব তাড়াতাড়ি বাড়ে বা দ্রুতবর্ধনশীল; সহজে পোনা পাওয়া যায়; অল্প মূল্যের সম্পূরক খাদ্য খায়; খেতে সুস্বাদু এবং বাজারে চাহিদা আছে; অর্থনৈতিক মূল্য আছে; কৃত্রিম প্রজনন দ্বারা পোনা উৎপাদন করা যায়। এস বৈশিষ্ট্যে সম্পন্ন মাছ নির্বাচন করতে হবে।
Информация по комментариям в разработке