Скачать или смотреть গর্ভাবস্থায় শেষ তিন মাসে আল্ট্রাসনো তে যে বিষয়গুলো বুঝতে পারবেন।

গর্ভাবস্থায় শেষ তিন মাসে আল্ট্রাসনো তে যে বিষয়গুলো বুঝতে পারবেন।
গর্ভাবস্থার শেষ তিন মাস, অর্থাৎ তৃতীয় ত্রৈমাসিক (৭ম থেকে ৯ম মাস) হচ্ছে মা ও শিশুর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি সময়। এই সময়ে গর্ভবতী নারীর শরীরে এবং গর্ভস্থ শিশুর বিকাশে নানা গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন ঘটে। এই পর্যায়ে আল্ট্রাসনোগ্রাফি (Ultrasonography) বা আল্ট্রাসনো একটি অপরিহার্য পরীক্ষার অংশ, যা গর্ভস্থ শিশুর স্বাস্থ্য, বিকাশ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সাহায্য করে।

#গর্ভাবস্থা #আল্ট্রাসনো #প্রেগন্যান্সি_টিপস #তৃতীয়ত্রৈমাসিক #মাতৃত্ব #নবজাতক #মায়ের_সুরক্ষা #শিশুর_স্বাস্থ্য #প্রসব_প্রস্তুতি #বাংলা_স্বাস্থ্য_টিপস

তৃতীয় ত্রৈমাসিকে আল্ট্রাসনোর মাধ্যমে যেসব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানা যায় তা হলো:
1. শিশুর পজিশন: শিশুর মাথা নিচে নাকি ওপর দিকে, তা জানা যায়, যা স্বাভাবিক প্রসবের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
2. গর্ভস্থ শিশুর ওজন ও আকার: শিশুর স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠছে কিনা তা বোঝা যায়।
3. প্লাসেন্টার পজিশন: প্লাসেন্টা নিচে নাকি উপরে আছে তা যাচাই করা যায়। নিচে থাকলে তা ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।
4. আম্নিওটিক ফ্লুইডের পরিমাণ: অতিরিক্ত বা কম অ্যাম্নিওটিক ফ্লুইড থাকলে তা সমস্যার ইঙ্গিত হতে পারে।
5. শিশুর হৃদস্পন্দন ও চলাফেরা: শিশুর জীবন সংকেতগুলো ঠিক আছে কিনা বোঝা যায়।
6. জটিলতা বা জন্মগত ত্রুটি: যদি কোনো গঠনগত সমস্যা থেকে থাকে, তা শেষ মুহূর্তে হলেও শনাক্ত করা সম্ভব হতে পারে।
7. ডোপলার স্টাডি: প্লাসেন্টা থেকে শিশুর দিকে রক্ত প্রবাহ কেমন হচ্ছে, তা পরিমাপ করা যায়।
এই সময়ে নিয়মিত আল্ট্রাসনো করালে, মা ও নবজাতকের সুরক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা আগেভাগেই গ্রহণ করা যায়। ফলে প্রসবকালীন জটিলতা হ্রাস পায় এবং একটি সুস্থ শিশুর জন্মের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।
Facebook link:
https://www.facebook.com/profile.php?...

Please Subscribe my channel Dr Mushfiqur Rahman