#rabindranathtagore #rabindranathtahorejayanti #rabindrasangeet #রবীন্দ্রনাথঠাকুর #২৫শেবৈশাখ #shesherkabita
Your Queries :
২৫ শে বৈশাখ রবীন্দ্র জয়ন্তী
২৫ শে বৈশাখ 2022
২৫ শে বৈশাখ 2022 রবীন্দ্র জয়ন্তী
রবীন্দ্র জয়ন্তী শুভেচ্ছা
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যগ্রন্থ
২৫ সে বৈশাখ
শুভ রবীন্দ্র জয়ন্তী ছবি
শুভ রবীন্দ্র জয়ন্তী
শুভ রবীন্দ্র জয়ন্তী 2022
শুভ রবীন্দ্র জয়ন্তী শুভেচ্ছা
Rabindra jayanti greetings
Rabindra jayanti greetings 2022
Rabindra jayanti images
Rabindra jayanti images 2022
Rabindra jayanti WhatsApp status
Rabindra Jayanti WhatsApp status 2022
Rabindra Jayanti fb status
Rabindra Jayanti fb status 2022
Rabindra Jayanti photos 2022
Rabindra Jayanti photos
রবীন্দ্র জয়ন্তী ছবি
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতা
Rabindranath Tagore Jayanti
Rabindranath Tagore Jayanti 2022
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাণী
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শেষের কবিতা
Rabindranath Tagore poems
Rabindranath Tagore images
Rabindranath Tagore songs
Shesher Kabita
Gitanjali
Rabindra jayanti wishes
Rabindra jayanti wishes 2022
Rabindra jayanti celebration
Rabindranath Tagore
Rabindra jayanti celebration 2022
Rabindranath Tagore jayanti celebration
Rabindranath Tagore jayanti celebration 2022
Rabindranath Tagore jayanti wishes
Rabindranath Tagore Jayanti wishes 2022
শেষ কবিতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
শেষের কবিতা আবৃত্তি
Noukadubi
২৫ শে বৈশাখ কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী
৫ শে বৈশাখ ১৪২৭ সাল কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৫৯ তম জন্মবার্ষিকী (Birth Anniversary) । ১২৬৮ সালের ২৫ শে বৈশাখের শুভ লগ্নে কোলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারে পিতা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ও মা সারদাদেবীর কোল আলো করে যে শিশু জন্ম নিল সে বিশ্বের কবি আমাদের রবি— রবীন্দ্রনাথ । শৈশবে বিভিন্ন স্কুলে তাঁকে ভর্তি করা হয় বিদ্যার্জন করার জন্য কিন্তু শিশু রবীন্দ্রনাথের কাছে চার দেওয়ালে আবদ্ধ বিদ্যালয় বা প্রথাগত শিক্ষা কোনোটাই গ্রহণ যোগ্য হয় নি । বাড়ির অনুকূল পরিবেশে এবং পিতার সান্নিধ্যে থেকেই তিনি প্রকৃত শিক্ষা লাভ করেন । তিনি প্রাচীন ভারতবর্ষের তপোবনে যে ভাবে শিক্ষাদান কার্য সম্পাদিত হত সেই আদর্শকেই জীবনে গ্রহণ করেছিলেন । পরিণত বয়সে শান্তিনিকেতনে তিনি আশ্রমিক বিদ্যালয় গড়ে তোলেন । প্রকৃতির মুক্তাঙ্গনে বসে তিনি ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা দিতেন । তিনি এখানে শিক্ষক নন, তিনি হলেন গুরুদেব ।
রবীন্দ্রনাথ বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী ছিলেন । তবে তাঁর সবথেকে বড় পরিচয়— তিনি কবি । বাংলা সাহিত্যের প্রতিটি শাখায় রয়েছে তাঁর উজ্জ্বল উপস্থিতি । সোনারতরী, ক্ষণিকা, মানসী, পূরবী, চিত্রা, গীতালী, গীতাঞ্জলির মতো অজস্র কাব্য-কবিতা, ডাকঘর, রাজা, রক্তকরবী, বিসর্জন, মুক্তধারা প্রভৃতি অসামান্য নাট্যসম্ভার, বৌঠাকুরানীর হাট, গোরা, চতুরঙ্গ, ঘরে বাইরে প্রভৃতির মত উপন্যাস, ছুটি, সুভা, দানপ্রতিদান, পোস্টমাস্টার, দেনাপাওনা অতিথির মতো অসংখ্য ছোট গল্প যা বাংলা সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছে । শিক্ষা, দর্শন, রাজনীতি, সমাজনীতি, বিজ্ঞান প্রভৃতি বিষয় নিয়ে লিখেছেন একাধিক প্রবন্ধ । আর সঙ্গীত— এখানে এর কোনো তুলনা করা যাবে না । রবীন্দ্রসংগীত বিশাল সমুদ্রের মতো । সংগীত রচয়িতা হিসাবে তিনি রাজাধিরাজ । প্রেম, প্রকৃতি, পূজা ঈশ্বরভাবনা সবকটি দিকেই রয়েছে অজস্র গানের ডালি ।
দেশে বিদেশে বহু জায়গায় তিনি আমন্ত্রিত হয়ে গিয়েছেন বা ভ্রমণ করেছেন । বাইরের জগৎ থেকে কিছু বিষয় তিনি নিজের মনের মাধুরী মিশিয়ে রচনা করেছেন অসামান্য সব গীতিনাট্য, নাট্যকাব্য যেমন— বাল্মীকির প্রতিভা, চিত্রাঙ্গদা, শ্যামা, চন্ডালিকা, প্রভৃতি, যেগুলি একেবারে নতুন আঙ্গিকে তিনি নিজে অভিনয় করে দেখিয়েছেন । প্রতিটি নাটক, নৃত্যনাট্যয় তিনি মানবতার চরম সত্যকে প্রকাশ করেছেন ।
রবীন্দ্রনাথ সামান্য একজন মানুষ নন— তিনি মহামানব । তাঁর মধ্যে মানবপ্রেম, প্রকৃতিপ্রেম, ভগবৎপ্রেম সব কিছুই এত সুন্দর ভাবে ও এমন পরিপূর্ণভাবে প্রকাশ পেয়েছে যা সত্যি অতি বিস্ময়কর । মানবপ্রেমিক কবি আমাদের শিখিয়েছেন মানুষকে ভালোবাসতে, ক্ষমাসুন্দর চোখে দেখতে । মানুষেরে ভালোবাসলে ভাগবানকে ভালবাসা হয়—
" যেথায় থাকে সবার অধম দীনের হতে দীন
সেইখানে যে চরণ তোমার রাজে ।
সবার পিছে, সবার নীচে সবহারাদের মাঝে ।"
রবীন্দ্রনাথের কবিতায় ও গানে তরুণদের সর্বদা কবি উদ্দীপিত করেছেন—
" ওরে নতুন যুগের ভোরে
দিসনে সময় কাটিয়ে বৃথা
সময় বিচার করে ।
চলায় চলায় জাগবে জয়ের ভেরী
পায়ের বেগে পথ কেটে যায়
করিস না আর দেরী । "
নারীকে সম্মান করেছেন । নারী শুধু ভোগ্যপণ্য নয় তার আপন সত্তায় সে মহীয়ান হতে পারে সে কথা তিনি বহু কবিতায় গানে বলেছেন । প্রকৃতি প্রেম তাঁর কাব্য কবিতায় এমন সুন্দরভাবে সন্নিবেশিত হয়েছে যার কোনো তুলনা নেই । প্রতিটি ঋতু— গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত, বসন্ত যেন এক একটি জীবন্ত চরিত্র । 'এসো হে বৈশাখ', 'শরৎ তোমার অরুণ আলোর অঞ্জলি' প্রভৃতি গানের মধ্যে দিয়ে প্রতিটি ঋতুর সুন্দর বৈশিষ্ট্য যেভাবে পাই আর কোথাও সেভাবে পাওয়া যায় না ।
Hello Friends,
Plz Do subscribe my channel and do like share my videos
Thank you :)
Информация по комментариям в разработке