Скачать или смотреть চাকরিচ্যুত বিডিআর প্রধান উপদেষ্টা বাসভবন অভিমুখ। শাহবাগ চত্বরে পুলিশের বাধা।

বিডিআর সৈনিক রহমত।
village life with marjina family.

শহীদ মিনার থেকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার অভিমুখে বিডিআর। শাহবাগে পুলিশের বাধা।

চাকরিচ্যুত বিডিআর জওয়ান দের নায্য দাবি নিয়ে দ্বিতীয় দিনের মতো শহীদ মিনারে বক্তব্য রাখছেন মাহিন সরকার।

চাকরিচ্যুত বিডিআর দের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি অব্যহত রাখার ঘোসনা। #BDR

চাকরিচ্যুত বিডিআর রা অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েছে শহীদ মিনারে।

চাকরিচ্যুত বিডিআর জওয়ান আবারো শহীদ মিনারে নায্য দাবি আদায়ের কর্মসূচি পালন করছে।

৬৪ জেলার সকল ক্ষতিগ্রস্ত বিডিআর দের ঢাকা আসার আহবান করলেন বিডিআর কল্যাণ পরিষদ সভাপতি।
চাকরিচ্যুত বিডিআর জওয়ানরা তাদের নায্য দাবি নিয়ে আবারো রাজপথে। ২২ জুন আন্দোলন এর প্রাক প্রস্তুতি।
দীর্ঘদিন অপেক্ষা করার পর আবারো বিডিআর জওয়ানরা আগামী ২২শে জুন ২০২৫ ঢাকায় তাদের ন্যায্য দাবি নিয়ে ৬৪ জেলা থেকে চাকরিচ্যুত সকল বিডিআররা শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি নিবে।
শহীদ মিনারের চাকরি হারা বিডিআররা তাদের পরিবার আত্মীয়-স্বজন ছেলেমেয়ে নিয়ে তাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা করেছেন নির্যাতিত এক বিডিআর সদস্য বিডিআর কল্যাণ পরিষদের সভাপতি মোঃ ফাইজুল ইসলাম।
বিডিআর জওয়ানরা চাকরি হারিয়ে আজ তারা দিশেহারা।
বিডিআর জওয়ানরা তারা তাদের চাকরি ফেরত চায়।
২০০৯ সালে অন্যায় ভাবে তাদেরকে চাকরি কেড়ে নেয়া হয়েছিল।
বিনা অপরাধে সাজা ভোগ করেছে বিডিআর জওয়ানরা।
নিরপরাধ সকল বিডিআর জওয়ানদের চাকরি ফিরিয়ে দিন।
বিডিআর জোয়ানরা অত্যন্ত শৃংখলবদ্ধ সৈনিক।
বিডিআর জওয়ানরা কখনো অন্যায় করেনি
এবং করতেও পারে না।
দীর্ঘ ১৬ বছরে চাকরিচ্যুত কোন বিডিআর অপরাধে জড়িত হয়নি।
সকল ক্ষতিগ্রস্ত বিডিআররা ঢাকায় চলে আসুন।
চাকরিতে পুনঃ বহাল চায় বিডিআর ক্ষতিগ্রস্তরা।

বিডিআর সৈনিক রহমত,
বিডিআর কল্যান পরিষদ এর ব্যানারে ৬৪ জেলায় মানববন্ধন। নির্দোষ বিডিআর জওয়ান রা চাকরি ফেরত চায়। বিডিআর কল্যান পরিষদ এর ব্যানারে সমগ্র বাংলাদেশে ৬৪ জেলা।
তাদের দাবি ২০০৯ সালে বিডিআর পিলখানায় গন্ডগোলে তারা সম্পুর্ন নির্দোষ। তারা আরো বলেন বিগত সৈরাচারি সরকার এবং তাদের দোষর পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা র এর ইন্ধনে রৌমারি, বড়ই বাড়ি, পাদুয়া যুদ্ধে বিএসএফ এর নির্মম পরাজয়ের প্রতিষোধ হিসেবে পিলখানায় বিডিআর হত্যা কান্ড।
তারা আরো বলেন পিলখানায় গন্ডগোল এর সময় এসকালার গাড়ি এবং এসকালার গাড়ির মধ্যে অজ্ঞাতনামা বিডিআর পোষাক পরিধান করে কারা এসেছিল। ঐদিন শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দুবাই গামি ১২ টার ফ্লাইট ০২ টায় কেনো করা হলো। কাদের জন্য বিমান ফ্লাই করতে ডিলে করা হয়ে ছিলো।
নির্যাতিত বিডিআর পরিবার গুলো অসহায় জীবনযাপন করছে।
বিডিআর জওয়ানদের সন্তান রা শিক্ষিত এবং মেধা হওয়ার পরেও তাদের চাকরি হচ্ছে না।
বর্তমান সরকারের কাছে তাদের দাবি নিরাপরাধ সকল বিডিআর কে সকল সুযোগ সুবিধা সহ চাকরিতে পুনবহাল।
২০০৯ সাথে বিগত সরকার ক্ষমতায় আসার পর আজীবন ক্ষমতায় থাকার লোভে এবং ভারতের বিএসএফ বিডিআর কর্তৃক বারবার পরাজিত হওয়ার প্রতিশোধ নিতেই গত আওয়ামী সরকারের সাথে ভারতের #র এর যোগসাজশে পিলখানা ঢাকায় সেনাবাহিনী থেকে দেশের সূর্য সন্তান দের আকস্মিক পোস্টিং করে বিডিআর পিলখানা ঢাকায় দরবারে এর নামে পরিকল্পিত এবং সাজানো নির্মম হত্যাকান্ড সংঘটিত করে। যার ফলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চৌকস ৫৭ জন অফিসার সহ মোট ৭৪ জনকে হত্যা করা হয়। পরবর্তীতে বিচারের নামে নিরিহ বিডিআর জওয়ানদের চাকরি হারায় এবং জেল জরিমানা করা হয়। ফলস্রতিতে নিন্ম মধ্যবিত্ব বিডিআর দের পরিবারবর্গ অত্যান্ত মানবেতর জীবনযাপন করছে।

আসসালামু আলাইকুম
সম্মানিত সকল জেলার সম্মানিত ক্ষতিগ্রস্ত বিডিআর সদস্য ভাইদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। 👉 আমাদের দাবি ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ডে ৫৭ সেনা কর্মকর্তা সহ ৭৪ জন হত্যার তদন্ত সহ ন্যায় বিচারের দাবি। জেলবন্দি নির্দোষ নিরপরাধ বিডিআর এর মুক্তি এবং চাকরিচ্যুত নিরপরাধ বিডিআর অনেকদের চাকরিতে পূর্ণবহাল।👉 আপনারা সুন্দর পরিবেশে শৃঙ্খলা বজায় রেখে শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন পালন করেছেন তার জন্য বিডিআর কল্যাণ পরিষদের পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে অভিনন্দন ও মোবারকবাদ জানাচ্ছি। আমরা বিডিআর কল্যাণ পরিষদের পক্ষ থেকে আপনাদের নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

বিডিআর জওয়ানরা যারা ২০০৯ সালে গন্ডগোলের পর চাকরিচ্যুত হয়েছিল তাদের সবার পক্ষ থেকে কিছু সংক্ষক বিডিআর ঢাকা শহিদ মিনারে সংবাদ সম্মেলন। তাদের চাকরিতে পুনবহাল করার জন্য। তারা দাবি করে যে পিলখানা গন্ডগোলে বিডিআর রা নির্দোষ। কান্নায় ভেঙ্গে পড়লেন সাবেক বিডিআর সদস্যরা।

আসসালামু আলাইকুম
সম্মানিত সকল জেলার ক্ষতিগ্রস্ত বিডিআর সদস্য ভাই ভাবী ও পরিবারের প্রতি বিডিআর কল্যান পরিষদের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি 👉শত প্রতিকুলতার মধ্যে।
বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় সুশৃংখল ভাবে।
২২ জুন শহীদ মিনারের ক্ষতিগ্রস্ত সকল বিডিআর জওয়ানদের কর্মসূচি সফল হোক।
বিনা অপরাধে চাকরি হারিয়ে বিডিআর জওয়ানরা দিশেহারা।
বিডিআর জওয়ানরা কোন অন্যায় করেনি।
বিডিআর জওয়ানদের ন্যায্য দাবি ফিরিয়ে দিন।
শহীদ মিনারের কর্মসূচি সফল হোক।
এবারের শহীদ মিনারে কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করবে বাংলাদেশের রাজনীতিবিদরা। বুদ্ধিজীবীরা ছাত্র সমাজ সাধারণ জনতা এবং ক্ষতিগ্রস্ত বিডিআর ও তাদের পরিবার।

আমাদের দাবি ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ডে ৫৭ সেনা কর্মকর্তা সহ ৭৪ জন হত্যার তদন্ত সহ ন্যায় বিচারের দাবি। জেলবন্দি নির্দোষ নিরপরাধ বিডিআর এর মুক্তি এবং চাকরিচ্যুত নিরপরাধ বিডিআর সদস্যদের চাকরিতে পূর্ণবহাল।👉 আপনারা সুন্দর পরিবেশে শৃঙ্খলা বজায় রেখে শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন পালন করেছেন তার জন্য বিডিআর কল্যাণ পরিষদের পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে শুভেচ্ছা অভিনন্দন ও মোবারকবাদ জানাচ্ছি। আমরা বিডিআর কল্যাণ পরিষদের পক্ষ থেকে আপনাদের নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।