Скачать или смотреть একটি গাছে সাত থেকে আটটি বাঁধাকপি ফলানোর সহজ পদ্ধতি- Cabbage Cultivation

বাঁধাকপির পুষ্টিগুন

বাঁধাকপিতে ভিটামিন বি ও ভিটামিন সি রয়েছে। ডায়াবেটিস রোগী এবং যাদের দেহে চর্বি বেশি তারা বাঁধাকপি খেয়ে উপকার পেতে পারেন। 

বাঁধাকপির চাষের সময়

বাঁধাকপি রোপণের সময় আগস্ট মাসের মাঝামাঝি থেকে নভেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত।

বাঁধাকপির চাষে জলবায়ু ও মাটি

বাঁধাকপি শীতপ্রধান অঞ্চলের ফসল। এটি শীতের দিনে ভালো হয়।  সকল প্রকার মাটিতে বাঁধাকপি চাষ করা যেতে পারে। তবে বেশি ভাল হবে দো-আঁশ বা পলি দো-আঁশ মাটিতে চাষ করলে। অধিক অম্লীয় বা লাল মাটিতে বাঁধাকপি ভালো হয় না। 

বাঁধাকপির চাষে চারা তৈরি

বাঁধাকপির চার বীজতলায় উৎপাদন করে জমিতে লাগানো হয়। বীজতলায় বালি, মাটি ও জৈবসার মিশিয়ে ঝুরঝুরা করে বীজতলা তৈরি করতে হয়। চারা ঠিকমত না বাড়লে প্রতি বীজতলায় নিয়মিত হারে সার দিতে হবে। জাতভেদে প্রতি শতকে ২ থেকে ৩ গ্রাম বীজ লাগে। 

বাঁধাকপির চাষে জমি তৈরি

১. জমি তৈরির জন্য মাটিতে ৫-৬ বার চাষ ও মই দিয়ে জমি তৈরি করতে হবে।

২. শেষ চাষের সময় জমিতে প্রয়োজনীয় সার সমানভাবে ছিটিয়ে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে।

৩. জমি তৈরির পর  মাটি থেকে ১৫-২০ সে.মি. উঁচু ও এক মিটার চওড়া করে বেড বানাতে হবে।

৪. ২টি বেডের মাঝখানে কমপক্ষে ৩০ সে.মি. চওড়া নালা রাখতে হবে।

বীজ বপন ও চারা রোপণ পদ্ধতি

১. চারা তৈরির জন্য ৩ মি.  বাই ১মি. আকারের বীজতলা তৈরি করুন।

২. চারার বয়স ৩০-৩৫ দিন হলে তা মূল জমিতে রোপণ করুন।

৩. এক সারি হতে আর এক সারির দূরত্ব ৬০ সে.মি. ও সারিতে গাছ হতে গাছের দূরত্ব ৪৫ সে. মি. রাখুন।

৪.  জমিতে ছায়া থাকা আবস্থায় বা বিকালের দিকে চারা রোপন করলে ভালো হয়।

বাঁধাকপির চাষে সার প্রয়োগ

আমরা জানি ভালো ফলন পেতে হলে বাঁধাকপি চাষের জমিতে অবশ্যই পরিমাণ মতো সার প্রয়োগ করতে হবে। তবে জৈব সার ব্যবহার করলে মাটির গুণাগুণ ও পরিবেশ উভয়ই ভাল,
#কড়কনাথ#মুরগি, #বাংলার #চাষবাস, #কৃষি, পোলট্রি চাষ, #চাষবাস, #ব্যবসা, #krishi, #Agriculture, #ইনকাম, #লাভ, #ফলচাষ, #ফুল #চাষ, #বায়োফল্ক #চাষ, #শশাচাষ, #বাঁধাকপি #চাষ,