Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть চন্দ্র গ্রহনের আমল || ৫ জুলাই কখন চন্দ্র গ্রহন হবে ||এ সময় কি কি করা যাবে||

  • MD Emon
  • 2020-07-03
  • 234
চন্দ্র গ্রহনের আমল || ৫ জুলাই কখন চন্দ্র গ্রহন হবে ||এ সময় কি কি করা যাবে||
Islame Dristite CndrogrohonSurjogrohonCndrogrohonDr Mufti Imam HosainBangla Islamic Qustion And AnswerBangla Islamic Lectureহালালpanvision tvharamhalalGan Jiggasaজ্ঞান জিজ্ঞাসাabdurচন্দ্রগ্রহণDr. zakir nayekrajjak bin yousufসুর্যগ্রহণইসলামের দৃষ্টিতে চন্দ্রগ্রহণ ৫ জুলাই চন্দ্র গ্রহন
  • ok logo

Скачать চন্দ্র গ্রহনের আমল || ৫ জুলাই কখন চন্দ্র গ্রহন হবে ||এ সময় কি কি করা যাবে|| бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно চন্দ্র গ্রহনের আমল || ৫ জুলাই কখন চন্দ্র গ্রহন হবে ||এ সময় কি কি করা যাবে|| или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку চন্দ্র গ্রহনের আমল || ৫ জুলাই কখন চন্দ্র গ্রহন হবে ||এ সময় কি কি করা যাবে|| бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео চন্দ্র গ্রহনের আমল || ৫ জুলাই কখন চন্দ্র গ্রহন হবে ||এ সময় কি কি করা যাবে||

একটি মহাকাশীয় বস্তু দেখার সময়, যদি অপর একটি মহাকাশীয় বস্তুর তা আড়ালে চলে যায়, তখন গ্রহণ সংঘটিত হয়। এরূপ ঘটনা ঘটার সময়, একটি মহাকাশীয় বস্তুর সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে আড়ালে চলে যেতে পারে। যখন একটি মহাকাশীয় বস্তু সম্পূর্ণভাবে, অপর মহাকাশীয় বস্তুর আড়ালে চলে যায়, এবং তখন তৃতীয় মহাকাশীয় বস্তু থেকে তাকে পূর্ণগ্রাস বলা হয়। একইভাবে যদি মহাকাশীয় বস্তুটি যদি আংশিকভাবে আড়ালে চলে যায়, তখন তাকে আংশিক গ্রাস বা খণ্ডগ্রাস বলা হয়।
গ্রহণের বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করা হয় তৃতীয় একটি মহাকাশীয় বস্তু থেকে। যেমন সূর্য, পৃথিবী এবং চন্দ্র নিয়ে যে গ্রহণ সংঘটিত হয়, তা পর্যবেক্ষণ করা হয় পৃথিবী থেকে। চন্দ্র, সূর্য, ও পৃথিবী নিয়েই শুধু গ্রহণের বিষয়টি ঘটে না। এর বেশির ভাগই সাধারণ মানুষের কাছে অজ্ঞাত থেকে যায়। পৃথিবীর সাধারণ মানুষের কাছে সবচেয়ে পরিচিত দুটি গ্রহণ হলো― সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণ।
সৌরজগতে সূর্যকে ঘিরে আবর্তিত হচ্ছে পৃথিবী, আবার পৃথিবীকে ঘিরে আবর্তিত হচ্ছে চন্দ্র। এই বিচিত্র আবর্তন চলার সময় কখনো কখনো সূর্য, পৃথিবী এবং চন্দ্র একই সরল রেখাতে অবস্থান নেয়। আর তখনই চন্দ্রগ্রহণ বা সূর্যগ্রহণের সৃষ্টি হয়। বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা চন্দ্রগ্রহণের চেয়ে সূর্যগ্রহণ বেশিবার হয়। প্রতি সাতটি গ্রহণের মধ্যে সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণের অনুপাত ৫:২ বা ৪:৩।
এই আবর্তনের সূত্রে, যখন সূর্য ও পৃথিবীর মাঝখানে চন্দ্র অবস্থান নেয়, তখন পৃথিবীপৃষ্ঠের পর্যবেক্ষকের দর্শন-সাপেক্ষে সূর্য চন্দ্র-এর পেছনে আড়ালে চলে যায় এবং তখন সূর্য গ্রহণ ঘটে।

সূর্য গ্রহণ
এই সময় সূর্যের আলো চাঁদের দ্বারা বাধাপ্রাপ্ত হয়। ফলে চাঁদের ছায়া পৃথিবীর উপর পড়ে। সূর্যের আকার অনেক বড় বলে সূর্যগ্রহণের সময় চাঁদ পুরোপুরি ঢাকতে পারে না। বিশেষ করে চাঁদের চার পাশ দিয়ে সূর্যের ছটামণ্ডল ও বর্ণমণ্ডল উজ্জ্বলভাবে দেখা যায়। এই অবস্থায় একে বলয়গ্রাস বলা হয়।
ব্যাবিলনীয় সভ্যতা থেকে সূর্যগ্রহণের পর্যায়কাল মাপার চেষ্টা শুরু করছিল। ১০০০ খ্রিষ্ট- পূর্বাব্দের দিকে গ্রহণের পূর্বাভাস মানুষ দিতে সক্ষম হয়। ঐ সময় জ্যোতিষীরা লক্ষ্য করেন যে, প্রতি ১৮ বছর ১০ দিন পরপর গ্রহণ পুনরাবর্তিত হয়। এই থেকে সারোস চক্র (পুনরাবৃত্তি চক্র) দিয়ে পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণগুলি চিহ্নিত করার প্রথা চালু হয়।

চন্দ্র গ্রহণ
আবার পৃথিবী যখন চন্দ্র ও সূর্য-এর মধ্যে চলে আসে, তখন পৃথিবীর আড়ালে চাঁদ ঢাকা পড়ে এবং চন্দ্রগ্রহণ হয়। সূর্য একটি তারা বলে তার আলো পৃথিবীতে বাধা পায় এবং চাঁদ পৃথিবীর ছায়ায় ঢাকা পড়ে যায়। পৃথিবী চাঁদের চেয়ে বড় হওয়ায়, পৃথিবীর ছায়া চন্দ্রপৃষ্ঠকে পুরোপুরি ঢেকে ফেলে। এই কারণে চন্দ্রগ্রহণ পৃথিবীর কোনো কোনো অংশে পূর্ণগ্রাস হিসাবে দেখা যায়।
এই পূর্ণগ্রাস বা আংশিকগ্রাস পৃথিবীর সকল স্থান থেকে একই রকম দেখা যায়। কিন্তু পৃথিবীর সকল স্থানে কোনো না কোনো সময় পূর্ণ বা আংশিক গ্রহণ দেখা যায়।


অধিকাংশ সময়ই আমাদের দেশের মানুষেরা অত্যন্ত আনন্দ আর কৌতুহল নিয়ে সূর্যগ্রহন এবং চন্দ্রগ্রহন প্রত্যক্ষ করে থাকে। অথচ বিষয়টি আনন্দের নয়, ভয় ও ক্ষমাপ্রার্থনার।
সূর্য ও চন্দ্র যখন গ্রহনের সময় হয় তখন আমাদের নবীর (সা.) চেহারা ভয়ে বিবর্ণ হয়ে যেতো। তখন তিনি সাহাবীদের নিয়ে জামাতে নামাজ পড়তেন। কান্নাকাটি করতেন। আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতেন।
আরবীতে সূর্যগ্রহণকে ‘কুসূফ’ বলা হয়। আর সূর্যগ্রহণের নামাজকে ‘নামাজে কুসূফ’ বলা হয়।
দশম হিজরীতে যখন পবিত্র মদীনায় সূর্যগ্রহণ হয়, রাসূল (সা.) ঘোষণা দিয়ে লোকদেরকে নামাজের জন্য সমবেত করেছিলেন। তারপর সম্ভবত তার জীবনের সর্বাধিক দীর্ঘ নামাজের জামাতের ইমামতি করেছিলেন। সেই নামাজের কিয়াম, রুকু, সিজদাহ মোটকথা, প্রত্যেকটি রুকন সাধারণ অভ্যাসের চেয়ে অনেক দীর্ঘ ছিলো।
অবিশ্বাসী বিজ্ঞানীরা প্রথমে যখন মহানবীর (সা.) এ আমল সম্পর্কে জানতে পারলো, তখন তারা এটা নিয়ে বিদ্রুপ করলো (নাউযুবিল্লাহ)। তারা বললো, এ সময় এটা করার কি যৌক্তিকতা আছে?
সূর্যগ্রহণের সময় চন্দ্রটি পৃথিবী ও সূর্যের মাঝখানে চলে আসে বলে সূর্যগ্রহণ হয়। ব্যাস এতটুকুই! এখানে কান্নাকাটি করার কি আছে? মজার বিষয় হল,বিংশ শতাব্দীর গোড়ায় যখন এ বিষয় নিয়ে গবেষণা শুরু হলো, তখন মহানবীর (সা.) এই আমলের তাৎপর্য বেরিয়ে আসলো।


For any Information or help please contact
Gmailঃ [email protected]

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]