Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть গল্প 🌈 মাতৃ _সুধা | কলমে: সরজিৎ ঘোষ |Sarojit Ghosh | কন্ঠে _সুজাতা বন্দ্যোপাধ্যায়

  • Sujatar Shilpakala
  • 2025-06-25
  • 381
গল্প 🌈 মাতৃ _সুধা | কলমে: সরজিৎ ঘোষ |Sarojit Ghosh | কন্ঠে _সুজাতা বন্দ্যোপাধ্যায়
  • ok logo

Скачать গল্প 🌈 মাতৃ _সুধা | কলমে: সরজিৎ ঘোষ |Sarojit Ghosh | কন্ঠে _সুজাতা বন্দ্যোপাধ্যায় бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно গল্প 🌈 মাতৃ _সুধা | কলমে: সরজিৎ ঘোষ |Sarojit Ghosh | কন্ঠে _সুজাতা বন্দ্যোপাধ্যায় или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку গল্প 🌈 মাতৃ _সুধা | কলমে: সরজিৎ ঘোষ |Sarojit Ghosh | কন্ঠে _সুজাতা বন্দ্যোপাধ্যায় бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео গল্প 🌈 মাতৃ _সুধা | কলমে: সরজিৎ ঘোষ |Sarojit Ghosh | কন্ঠে _সুজাতা বন্দ্যোপাধ্যায়

গল্প 🌈 মাতৃ _সুধা | Sarjit Ghosh | কন্ঠে _সুজাতা_বন্দোপাধ্যায়
#love #motivation #গল্প #গল্প_পাঠ #গল্পস্বল্প #গল্পেরশহর #storytime #story #storytelling #stories

আমি মা হয়েছিলাম বিয়াল্লিশ বছর বয়সে। বিয়াল্লিশ বছর বয়সে মা হয়েছি বলাটা বোধহয় ঠিক হল না বরং বলা যেতে পারে আমি মা ডাক শুনেছিলাম বিয়াল্লিশ বছর বয়সে। আমার ছেলে যেদিন আমাকে প্রথম মা বলে ডাকল সেদিন ওর বয়স আট বছর। কী যে ভালো লেগেছিল সেদিন বলে বোঝাতে পারব না‌। প্রতিটা মেয়ের জীবনে এই মা ডাক শোনাটা পরম তৃপ্তির। সেই তৃপ্তি দিয়েছিল আমার ছেলে অপ্রতিম।

অপ্রতিম এখন ডাক্তার। আজ ওরই জন্মদিন। আমার ভীষণ ইচ্ছে ছিল আজ ওর জন্মদিনে ওর হসপিটালে গিয়ে সমস্ত রোগীদের ফল বিতরণ করব। ছেলেকে আগে থেকেই বলে রেখেছিলাম সে কথা। আমার কথা শুনে আমার ছেলে বলেছিল, বেশ তো, তোমার যখন ইচ্ছে হয়েছে তাই করো তুমি, আমি সব ব্যবস্থা করে দেব। মায়ের ইচ্ছে পূরণ করতে পারাটাও যে বড়ো আনন্দের।

আমার ছেলে আবার মা অন্ত প্রাণ। তাই মায়ের যে কোনো আবদারে কখনোই সে না করেনি। ছেলের হসপিটালে যখন পৌঁছালাম তখন হসপিটালে সবাই আমাকে দেখে বলেছিল ডাক্তার বাবুর মা। ছেলের পরিচয়ে পরিচিত হতে পেরে নিজেরও ভীষণ গর্ববোধ হচ্ছিল। হসপিটালে যখন সব রোগীদের কাছে গিয়ে ফল দিচ্ছিলাম তখন এক বয়স্কা ভদ্রমহিলা বেডে শুয়ে থেকে ডাক দিলেন,

-ছোড়দি?

ছোড়দি ডাক শুনেই বুকটা ছ্যাঁৎ করে উঠল। ভীষণ পরিচিত গলা। চিনতে একটুও অসুবিধা হয়নি। আমার নিজের বৌদি। বৌদিকে ওখানে দেখতে পাব, আমি স্বপ্নেও ভাবিনি। সেই আগের চেহারাটা আর নেই, খুব খারাপ হয়ে গেছে।
অনেক বছর পর দেখা। তাকিয়ে বললাম, বৌদি তুমি?

বৌদি ক্ষীণ গলায় বলল,

-আমি তোমাকে দেখেই চিনতে পেরেছি। তুমি সবাইকে ফল বিতরণ করছো, পরম সৌভাগ্য না হলে এমন কাজ করা যায় না।

-আসলে আমার ছেলের আজ জন্মদিন। ছেলে তো এই হসপিটালেরই ডাক্তার। কিন্তু তোমাকে আজ এখানে দেখতে পাব সেটা ভাবিনি।

-খুব খুশি হলাম ছেলেকে ডাক্তার তৈরি করতে পেরেছো। আমি পারিনি আমার দুই ছেলেকে মানুষ করতে‌। তারা আজ আমাকে আর দেখে না‌। সেই যে হসপিটালে ভর্তি করে দিয়ে চলে গেছে, আর আসেনি। পাঁচদিন হয়ে গেল হসপিটালে আছি। তোমার সাথে অনেক অন্যায় করেছি ছোড়দি। তোমার দাদার মৃত্যুর খবরটা পর্যন্ত তোমাকে দিইনি। পারলে আমাকে ক্ষমা করো।

অনুতাপ অনুশোচনায় ভরা কয়েকটি কথা আমাকে কিছুক্ষণের জন্য থামিয়ে দিয়েছিল। জীবনে কোন পরিস্থিতিতে কখন যে কার সাথে দেখা হয়ে যায় কেউ বলতে পারে না। জীবনে ঠিক করেই রেখেছিলাম কোনো দিনও বৌদির মুখোমুখি হব না।বিয়ের পর থেকে আর কোনো দিনই বাপের বাড়িতে যাই নি আর। তার কারণ একটাই, ওই বৌদি। অথচ সেই বৌদিরই সঙ্গেই আজ আবার দেখা। মানুষের জীবনটা বড়ো অদ্ভুত!

নিজের জীবনের গল্পটা তাহলে বলতেই হয়। আমি সুধা। আমার দুই দিদি আর এক দাদা। আমিই সব থেকে ছোটো। মা মারা গিয়েছিল অল্প বয়সেই। আমার তখন সাত বছর বয়স। দুই দিদি আর দাদার ঠিক বয়সে বিয়ে হলেও আমার বিয়ে হয়েছিল বিয়াল্লিশ বছর বয়সে। ওই বয়সে এসে আমার যে বিয়ে হবে এটা আমি কখনো ভাবিই নি। দুই দিদির বিয়ের পর আমার বাবা অসুস্থ হয়ে গেল। বাবা এতটাই অসুস্থ হলো মানে প্যারালিসিস হয়ে শয্যাশায়ী। বাবাকে দেখার জন্য একজন লোক তো অবশ্যই দরকার। দাদার তখন বিয়ে হয়ে গেছে। বৌদি পরিষ্কার জানিয়ে দিল, বাবার কোনো রকম দায়িত্ব নিতে পারবে না‌। সেটা নিয়ে কোনো আক্ষেপই ছিল না আমার। বাবার কথা চিন্তা করে আমিও আর সেই সময় বিয়ে করতে ঠিক রাজি হলাম না। যদিও আমার দাদা আমার বিয়ের জন্য কোনো রকম চিন্তা ভাবনাই করেনি। টানা বারো বছর আমি বাবার সেবাই করে গেছি। বাবা মারা যাওয়ার পর থেকে আমার সঙ্গে অশান্তি শুরু হলো বৌদির‌। বলল,"নিজের রাস্তা নিজে দেখো। তোমাকে আমাদের সংসারে রাখতে পারব না।" ওই বয়সে এসে কোথায় রাস্তা দেখব? ভাবলেই চোখে জল আসত‌‌। বৌদির অত্যাচারের সীমাটা আরো বাড়তে লাগলো। ভগবানকে ডাকতাম একটা রাস্তা দেখাও। ইতিমধ্যে একটা রাস্তা দেখালো ভগবান। খবরের কাগজের একটা বিয়ের বিজ্ঞাপন দেখে যোগাযোগ করে আমার বড়দি। আমাকে বিয়ে করার জন্য বলে। ভদ্রলোক ব্যাঙ্ক ম্যানেজার, ওনার স্ত্রী মারা গেছেন ক্যানসারে‌ । আট বছরের একটি ছেলে আছে। আমি বড়দিকে বললাম,

-আমি বিয়ে করতে রাজি। তুই কথা বল ওদের সাথে।

আমার বিয়ের কথা শুনে বৌদি খুশি হয়নি। আমি আড়াল থেকে বৌদির কিছু কথা শুনেছিলাম সেদিন। বৌদি আমার দাদাকে বলেছিল,

"ও কি আর এমনি এমনি বিয়ে করছে?দেখেছে ব্যাঙ্ক ম্যানেজার। টাকা পয়সা আছে‌। আর ছেলেটাকে মানুষ করবে ভেবেছো,;দেখো কোনো অনাথ আশ্রমে দিয়ে না চলে আসে।তবে এটাই শান্তি, আমাদের ঘাড় থেকে আপদ বিদায় হচ্ছে।"

সেদিন এমন কথায় চোখের জল ধরে রাখতে পারিনি। মন খারাপ হয়ে গিয়েছিল ভীষণ। ভাবছিলাম আমি কি সত্যিই আপদ? কিন্তু বিয়েটা আমি করবই, এটা মনে মনে ভেবে নিয়েছিলাম। কারণ আমি নিজে বুঝতাম মা না থাকার যন্ত্রণা কতটা। ছোটো বেলায় আমিও হারিয়ে ছিলাম মাকে। বৌদির এমন কথাটা মনের মধ্যে ভীষণ ভাবে বিঁধেছিল। ঠিক করি আর কখনোই দাদা বৌদির সাথে যোগাযোগ রাখব না। দাদা কখনোই বৌদির এমন আচরণে প্রতিবাদও করেনি। দাদার ওপর ভীষণ অভিমান নিয়েই চলে গিয়েছিলাম‌। আর কখনো ফিরিনি। দাদা বৌদিও আর আমার সাথে যোগাযোগ রাখেনি।

বিয়ের পরবর্তী জীবনটা আমার আনন্দের। যাকে বলে পরম পাওয়া। বিয়াল্লিশ বছরে বিয়ে হয়ে যখন ওই বাড়িতে গেলাম দুজন মানুষ তার মাকে খুঁজে পেয়েছিল। একজন আমার ছেলে আর একজন আমি নিজেই। আমাকে মা বলে ডাকতে থাকল অপু। অপ্রতিম ওর নাম হলেও ওকে আমি অপু বলেই ডাকতাম। আর আমিও মা পেলাম আমার শাশুড়িকে পেয়ে।কত বছর যে মা বলে ডাকিনি, সেই মায়ের অভাব পূরণ করল আমার শাশুড়ি মা। কখনো মনে হয়নি উনি আমার শাশুড়ি,মনে হত আমার নিজের মা। এতটাই ভালো মানুষ ছিলেন। এই ভাবেই আস্তে আস্তে মায়ার বাঁধনে সবার সাথে জড়িয়ে নিলাম‌। আজ আমি অপুর মা। অপুকে আমি গর্ভে ধারণ করিনি ঠিকই, অপুর মা হয়ে উঠতে সময়টাও বেশি লাগেনি। অপুকে বড়ো করতে হবে, মানুষ করতে হবে এই জেদ নিয়েই

পুরো গল্পটা দেওয়া গেল না। দুঃখিত।

:সমাপ্ত:
কলমে:সরজিৎ ঘোষ। Sarajit Ghosh
গল্প:- মাতৃসুধা।
ভালো লাগলে অবশ্যই নাম সহ শেয়ার করবেন।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]