কখন দোয়া করলে কবুল হয় দোয়া করার নিয়ম কানুন ।
বান্দা আল্লাহকে ডাকলে আল্লাহ তাআলা সঙ্গে সঙ্গে সাড়া দেন। যারা তার কাছে দোয়া করে, তাদের প্রতি তিনি খুশি হন। যারা আল্লাহর কাছে দোয়া করে না, আল্লাহ তাদের প্রতি অসন্তুষ্ট হন।
পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আর আমার বান্দা যখন আপনার কাছে আমার ব্যাপারে জিজ্ঞেস করে; আমি তো কাছেই আছি। আমি দোয়া কবুল করি, যখন সে আমার কাছে দোয়া করে।
(সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৬)
অন্যত্র আল্লাহ বলেন, ‘আর তোমরা তোমাদের রবকে ডাকো বিনীতভাবে ও নীরবে। নিশ্চয়ই তিনি সীমালঙ্ঘনকারীদের পছন্দ করেন না।
’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ৫৫)
আল্লাহর চেয়ে উত্তম দাতা ও সাহায্যকারী আর কেউ নেই। একমাত্র তিনিই বান্দার সব অভাব-অভিযোগ পূরণ করতে পারেন।
রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা আল্লাহ তায়ালার কাছে তাঁর দয়া ও রহমত চাও। কেননা আল্লাহ তায়ালা চাইলে তিনি খুশি হন।
’ (তিরমিজি, হাদিস নং : ৩৫৭১)
আল্লাহ তাআলার রহমত সৎকর্মশীলদের নিকটবর্তী। তিনিই অসহায়ের একমাত্র সহায়। সব বিপদাপদ থেকে রক্ষাকারী। কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘কে আছে অসহায় ও বিপন্নের ডাকে সাড়া দেয়, যখন সে ডাকে এবং কষ্ট ও বিপদ দূরীভূত করে দেয়?’ (সুরা নমল : ৬২)।
অন্য আয়াতে বলা হয়েছে, ‘তোমরা ভয় এবং আশা নিয়ে আল্লাহকে ডাকো। নিশ্চয়ই আল্লাহর রহমত সৎকর্মশীলদের নিকটবর্তী। ’ (সুরা আরাফ : ৫৬)
আলী (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘দোয়া মোমিনের হাতিয়ার, দ্বীনের স্তম্ভ এবং আসমান এবং জমিনের নুর। ’ (মুসলিম, হাদিস নং : ৪৬৫)
যারা আল্লাহকে ডাকে কিংবা আল্লাহর কাছে কিছু চায়, আল্লাহ তাদের হাতকে কখনও খালি ফেরত দেন না। সালমান ফারসি (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলার অনেক লজ্জা ও আত্মমর্যাদা আছে। সুতরাং যখন মানুষ চাওয়ার জন্য তাঁর কাছে দুই হাত উত্তোলন করে, তখন তিনি সেই হাত দুটিকে ব্যর্থ ও খালি ফেরত দিতে লজ্জা বোধ করেন। ’ (মুসলিম, হাদিস নং : ৩২১)
আল্লাহর কাছে চাওয়ার উত্তম পদ্ধতি হলো দোয়া করা। দোয়ার মাধ্যমে মানুষের মর্যাদা বৃদ্ধি পায়। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘আল্লাহ তায়ালার কাছে দোয়া অপেক্ষা কোনো জিনিসই অধিক ফজিলত ও সম্মানের নেই। ’ (তিরমিজি, হাদিস নং : ৩৩৭)
মানুষের যা কিছু প্রয়োজন, তা আল্লাহর কাছেই চাইতে হবে। তবে একে অপরের কাছে দোয়া চাইতে কোনো নিষেধ নেই। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল (সা.) বলেন, ‘আল্লাহ তায়ালা বলেন, আমি আমার বান্দার সঙ্গে তেমন ব্যবহার করি, আমার প্রতি সে যেমন ধারণা রাখে আর সে যখন আমাকে ডাকে, তখন আমি তার সঙ্গেই থাকি। ’ (মুসলিম, হাদিস নং : ৬৮
হালাল খাবার খাওয়া, দোয়া করার আগে পাকপবিত্র হওয়া, নিয়ত ঠিক করা, আদবের সঙ্গে বসা, হারাম জিনিস বর্জন করা জরুরি 
দোয়া কবুলের বিশেষ মুহূর্ত হলো জুমার রাত, আরাফাতের দিন, ইফতারের আগ মুহূর্ত, বাইতুল্লাহ তাওয়াফের সময়, শেষ রাতে তাহাজ্জুদের পর, শবেকদরের রাতে ইত্যাদি। আল্লাহ কবুল করেন বাবা-মা, শিক্ষক, মুসাফির, বুজুর্গ, মজলুম ব্যক্তি ইত্যাদির দোয়া দ্রুত কবুল করেন। 
কখন দোয়া করলে কবুল হয়
নামাজ শেষে মোনাজাত কিভাবে করতে হয়
মোনাজাত কিভাবে করতে হয়
মুনাজাত কিভাবে করতে হয়
নামাজের মোনাজাত দোয়া
দোয়া করার সঠিক নিয়ম
দোয়া কিভাবে করবেন
আল্লাহকে খুশি করার আমল
কিভাবে দোয়া করলে আল্লাহ কবুল করেন
আল্লাহকে খুশি করার দোয়া 
মুনাজাত কিভাবে করতে হয়
মুনাজাত দোয়া
কিভাবে দোয়া করতে হয়
নামাজের পর কিভাবে দোয়া করতে হয়
দোয়া কি ভাগ্য পরিবর্তন করে
কিভাবে দোয়া করলে দোয়া কবুল হয়
দোয়া করার নিয়ম
দোয়া কবুল হওয়ার দোয়া
নামাজ শেষে মোনাজাত
কিভাবে দোয়া করলে আল্লাহ খুশি হন
দোয়া 
#কখনদোয়াকরলেকবুলহয়
#দোয়া
#দোয়াকরারনিয়ম
#নামাজশেষেমোনাজাতকিভাবেকরতেহয়
#মোনাজাতকিভাবেকরতেহয়
#মুনাজাতকিভাবেকরতেহয়
#নামাজেরমোনাজাতদোয়া
#দোয়াকরারসঠিকনিয়ম
#দোয়াকিভাবেকরবেন
#আল্লাহকেখুশিকরারআমল
#কিভাবেদোয়াকরলেআল্লাহকবুলকরেন
#আল্লাহকেখুশিকরারদোয়া 
#মুনাজাতকিভাবেকরতেহয়
#মুনাজাতদোয়া
#কিভাবেদোয়াকরতেহয়
#নামাজেরপরকিভাবেদোয়াকরতেহয়
#দোয়াকিভাগ্যপরিবর্তনকরে
#কিভাবেদোয়াকরলেদোয়াকবুলহয়
 #দোয়াকবুলহওয়ারদোয়া
#নামাজশেষেমোনাজাত
#কিভাবেদোয়াকরলেআল্লাহখুশিহন
                         
                    
Информация по комментариям в разработке