Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть আঁকা বাকা মেঠো পথে কোন রুপসী হেঁটে যায়,যশোরের যশ খেজুরের রস,প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে খেজুরের সারি।

  • Mirror Bangla Tv
  • 2021-04-15
  • 52
আঁকা বাকা মেঠো পথে কোন রুপসী হেঁটে যায়,যশোরের যশ খেজুরের রস,প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে খেজুরের সারি।
যশোরের যশখেজুরের রসকৃষি সম্প্রসারণগুড়ের হাঁড়িপাটাল গুড়খেজুরের রস এর ভাড়খেজুরের গাছযশোরের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যযশোরের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগযশোরের প্রাকৃতিক পরিবেশবাংলাদেশের ঐতিহ্যবাংলাদেশের প্রাকৃতিক পরিবেশবাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যশীতের সকালে খেজুরের রস
  • ok logo

Скачать আঁকা বাকা মেঠো পথে কোন রুপসী হেঁটে যায়,যশোরের যশ খেজুরের রস,প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে খেজুরের সারি। бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно আঁকা বাকা মেঠো পথে কোন রুপসী হেঁটে যায়,যশোরের যশ খেজুরের রস,প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে খেজুরের সারি। или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку আঁকা বাকা মেঠো পথে কোন রুপসী হেঁটে যায়,যশোরের যশ খেজুরের রস,প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে খেজুরের সারি। бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео আঁকা বাকা মেঠো পথে কোন রুপসী হেঁটে যায়,যশোরের যশ খেজুরের রস,প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে খেজুরের সারি।

আবহমানকাল থেকেই দেশবাসী পরিচিত- “যশোরের যশ, খেজুরের রস” প্রবচনটি সাথে। যশোর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্র জানায়, যশোরের আট উপজেলায় সাত লাখ ৯১ হাজার ৫১৪টি খেজুরগাছ আছে। ... এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি যশোর সদর, মণিরামপুর, শার্শা, চৌগাছা ও বাঘারপাড়া উপজেলায়।আগের মতো নেই সেই যশোরের যশ খেজুরের রস

যশোর থেকে রেবা রহমান : এক সময় শীতের ঝিরঝিরে বাতাসে যশোরের গ্রামাঞ্চল থেকে ভেসে আসতো মিষ্টি গন্ধ। এখনও গন্ধ আসে। তবে সে গন্ধ আর আগের গন্ধের মধ্যে বিরাট পার্থক্য। যশোরের যশ খেজুরের রস। এটি ছিল যশোরের অন্যতম ঐতিহ্য। এখন আছে তবে আগের তুলনায় একেবারেই কম। নামকাওয়াস্তে কোনরকমে খেজুরের রস থেকে গুড়, পাটালি উৎপাদন হয়। যা বলা যায় ঘ্রাণেই অর্ধভোজন অবস্থার মতো। নলেন গুড়ের ঘ্রাণই ছিল আলাদা। খেজুর গাছ লাগানোর উদ্যোগ নেই। যা ছিল তাও আস্তে আস্তে জ্বালানিসহ বিভিন্ন কাজে কেটে নেয়ার কারণে গ্রাগে গ্রামে হাতে গোনা খেজুর গাছ দেখা যায়। যশোরের খেজুরের গুড়, পাটালির নামে বিভিন্ন জেলা থেকে রাজধানী ঢাকা চালান যায় নকল ও ভেজাল গুড় পাটালি। খেজুরের গুড়ের নামে রাজধানীসহ বিভিন্ন জেলা উপজেলার হাট বাজার থেকে ক্রয় করে আমরা কী খাচ্ছি এমন প্রশ্ন করেছেন অনেকেই। গৌরব আর ঐতিহ্যের প্রতীক মধুবৃক্ষ। যশোর অঞ্চলে খেজুর গাছকে বলা হয় মধুবৃক্ষ। শীতের আগমনী বার্তায় থেকে মধুবৃক্ষ পরিষ্কার করা, ডালপালা কেটে দফায় দফায় চাচ দেয়া, কঞ্চির নলি বসানো, মাটির ভাড় ঝুলানো, ভোরে রসের ভাড় পাড়া, রস জ্বারিয়ে পাটালি ও গুড় তৈরিসহ গাছিদের ব্যবস্ততা থাকে শীতবাল জুড়ে। শীতকালে মধুবৃক্ষকে ঘিরে চলছে গ্রামীণ উৎসব। গ্রামে গ্রামে তৈরি হচ্ছে খেজুরের গুড় ও পাটালি। রস জ্বালিয়ে ভিজানো পিঠা ও পায়েস খাওয়ার ধুম চলছে প্রায় প্রতিটি বাড়িতে। দানা, ঝোলা ও নলেন গুড়ের স্বাদ ও ঘ্রাণই আলাদা। রসনা তৃপ্তিতে এর জুড়ি নেই। খেজুরের রস, গুড় ও পাটালির কদর প্রতিবছরই বাড়ছে। রীতিমতো কাড়াকাড়ি পড়ে যায় গুড় ও পাটালি নিয়ে। বিশেষত্ব হচ্ছে যত শীত তত মিষ্টি ও সুস্বাদু হয় খেজুরের রস। ঠকঠকে শীতের গুড় ও পাটালির চাহিদা সবচেয়ে বেশি। অসময়ে হাজারো চেষ্টা করেও শীত মৌসুমের আসল গুড় পাওয়া যাবে না। পাওয়া গেলেও তা হবে ভেজাল কিংবা চিনি মিশানো। কিন্তু শীত মৌসুমেও ভেজাল খেজুরের রস, গুড় ও পাটালির রমরমা ব্যবসা চলছে। গ্রামীণ পরিবেশই আলাদা শীতকালে। গাছিরা ধারালো দা হাতে ছুটছেন খেজুর গাছের কাছে। মোটা দড়ি কোমরে বেঁধে পাখির মতো ঝুলে গাছি দা দিয়ে গাছ কেটে তাতে মাটির ভাড় ঝুলানো হচ্ছে। ডাকাতিয়া গ্রামের গাছি ময়না জানালেন, আগের মতো খুশী হতে পারি না। কয়েকবছর আগেও আমি গাছ কাটতাম অন্তত ৪০/৫০টি। এখন কাটি ৪/৫টি। আমার পেশা গাঝে ঝুলে নিজের ও পরের খেজুর গাছ কাটা। গাছ একবারেই কমে গেছে। আগে বাড়ি বাড়ি মাঠে মাঠে খেজুর গাছ দো যেত এখন আর দেখা যায় না। তাছাড়া রস, গুড় ও পাটালির উপযুক্ত মূল্য না পাওয়ায় গাছিরা আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে। আগের মতো বিরাট লাভজনক না হলেও মৌসুমী আনান্দ কিছু গাছীর নতুন এক গতি সৃষ্টি করে থাকে। গ্রামাঞ্চলে বাড়ির আঙ্গিনায় ও মাঠে জমির আইলে কিংবা বাগানে অযতœ অবহেলায় ও সম্পূর্ণ বিনা খরচে বেড়ে ওঠা ‘মধুবৃক্ষ’ খেজুর গাছ। প্রতিবছর শীত মৌসুমে মানুষের রসনা তৃপ্তির যোগান দিয়ে আসছে। খেজুরের রস জ্বালিয়ে পাতলা ঝোলা গুড়, নলেন গুড়, মিছরি দানার গুড় ও পাটালি তৈরির দৃশ্য অনেকটাই অভিনব মনে হয়। পুরো শীতে গ্রামীণ জীবনের প্রাত্যহিক এই উৎসব চলে আসছে আবহমানকাল ধরে। এর পেছনে লুকিয়ে আছে অর্থনৈতিক উন্নয়নের এক বিরাট সম্ভাবনা। কিন্তু সরকারিভাবে কখনোই কাজে লাগানো হচ্ছে না। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা ও উদ্যোগ নেয়া হলে দেশের চাহিদা পূরণ ছাড়াও প্রতিবছর বিদেশে গুড় ও পাটালি রফতানি করে কাড়ি কাড়ি টাকা আয় করা সম্ভব বলে কৃষি বিশেষজ্ঞরা অভিমত ব্যক্ত করেছেন।এবারের রস সুমিষ্ট যার মৌ মৌ সুগন্ধ ছড়ায় চারদিকে। সুবাস আর স্বাদ নিতে ভিড় জমায় পিঁপড়া, মৌমাছি, পাখি, কাঠবিড়ালি। এই রসের নামই নলেন রস যা গাছিদের নৈপুণ্যে তৈরি এক বিস্ময়বিস্ময় নলেন গুড়!


এই এলাকাতেই পাওয়া যায় দেশসেরা নলেন গুড়। নলেন গুড় আসে এক বিশেষ ধরনের খেজুর রস থেকে। যা এই এলাকার মানুষের কাছে নলেন রস বলে পরিচিত। নলেন গুড় থেকে তৈরি হয় নলেন

গাছতোলা শেষে গাছ কাটার পালা, অর্থাৎ রস বেরুনোর পথ তৈরি করা। নিপুণ হাতে গাছের উপরিভাগের নরম অংশকে অপরূপ সৌন্দর্যে কেটে গাছি সেখানে বসিয়ে দেন বাঁশের তৈরি নালা। গাছের কাটা অংশ থেকে চুইয়ে চুইয়ে রস এসে নল দিয়ে ফোটায় ফোটায় জমা হয় ঠিলেয় (হাঁড়ি) । প্রথম রস একটু নোনা। গাছি এক কাটের পর বিরতি দেন! কিছুদিন বিরতির পর আবার কাটেন।
যশোরের নলেন গুড়-পাটালির জন্যে বিখ্যাত খাজুরা এলাকার গাছি আব্দুর জলিল (৫০) বলেন, ঝুঁকি নিয়ে গাছ কাটতে হয়। ভোরে গাছ থেকে রস নামানো খুব কঠিন কাজ। এরপর জ্বালিয়ে গুড়-পাটালি তৈরি করে বিক্রি করতে হয়। এতো কষ্ট করার পরও ভাল দাম পাওয়া যায় না। কষ্টের তুলনায় লাভ হয় না। এ জন্য আগের মত যেমন গাছ নেই, তেমনি গাছিও কমছে।

অনলাইনে গুড়-পাটালি বিক্রি

গত বছর থেকে যশোরে কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে অনলাইনে গুড়-পাটালি বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে। এতে বাজার কিছুটা সম্প্রসারণ হচ্ছে।

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান কেনারহাটের উদ্যোক্তা নাহিদুল ইসলাম বলেন, “গত বছর বাঘারপাড়ার ৬০ জন গাছির সঙ্গে চুক্তি করেছিলাম। তাদের তৈরি সাত টন গুড় পাটালি দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করেছি। স্থানীয় বাজারের তুলনায় দাম বেশি দিয়েছি। নির্ভেজাল পণ্যের চাহিদা বেশি হওয়ায় দাম বেশি ছিল। ক্রেতাদের ব্যাপক সাড়া পেয়েছি। এবার বাঘারপাড়ার পাশোরের সিভিল সার্জন ডা. দিলীপ কুমার রায় বলেন, খেজুর রসে নিপাহ ভাইরাস ছড়ায় মূলত বাদুড়ের লালা, বিষ্ঠা ও প্রস্রাবের মাধ্যমে। বাদুড় যখন খেজুর গাছের নলিতে বসে রস পান করে, সেই সময় তার লালা, বিষ্ঠা ও

যা বলছে কর্তৃপক্ষ

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর যশোরের উপ-পরিচালক ইমদাদ হোসেন শেখ বলেন, “যশোরের ঐতিহ্য খেজুর গাছ বেশ কমে গেছে। সরকারিভাবে খেজুর গাছ রোপণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বর্তমান প্রজন্ম এই খেজুরগাছের গুড় সংগ্রহের প্রতি বেশি উৎসাহী নয়। এজন্য কিছুটা গাছ কমেছে।”

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]