Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть Tamluk Rajbari and Radha Madhab Jiu Mandir ◆ তমলুক রাজবাড়ীর ইতিহাস ◆ One day trip ◆ Mon Ja Chai

  • Mon Ja Chai
  • 2020-06-25
  • 999
Tamluk Rajbari and Radha Madhab Jiu Mandir ◆ তমলুক রাজবাড়ীর ইতিহাস ◆ One day trip ◆ Mon Ja Chai
Tamluk rajbariTamlukTamluk rajbarir itihashতমলুক রাজবাড়ীVisiting places at tamlukTamluk radhamadhab jiu mandirTamluk rajbari and subhas chandra boseTamluk rajbari and netajiTourist spot near kolkata
  • ok logo

Скачать Tamluk Rajbari and Radha Madhab Jiu Mandir ◆ তমলুক রাজবাড়ীর ইতিহাস ◆ One day trip ◆ Mon Ja Chai бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно Tamluk Rajbari and Radha Madhab Jiu Mandir ◆ তমলুক রাজবাড়ীর ইতিহাস ◆ One day trip ◆ Mon Ja Chai или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку Tamluk Rajbari and Radha Madhab Jiu Mandir ◆ তমলুক রাজবাড়ীর ইতিহাস ◆ One day trip ◆ Mon Ja Chai бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео Tamluk Rajbari and Radha Madhab Jiu Mandir ◆ তমলুক রাজবাড়ীর ইতিহাস ◆ One day trip ◆ Mon Ja Chai

Next video will be on Tamluk Bargabhima Mandir.
Please like and share this video..
#tamlukrajbari
#touristspotnearkolkata

Histories about Tamluk and Rajbari-

ইতিহাসে তমলুকের কথা সম্ভবতঃ প্রথম লিপিবদ্ধ হয় চৈনিক পরিব্রাজক ‘ফা-হিয়েনে’র (Fa-Hien) ভারত ভ্রমণের প্রসঙ্গে। তিনি পঞ্চম শতাব্দীর প্রথমে (বলা হয় ৪০২ খ্রিষ্টাব্দে) ভারতে এসেছিলেন এবং তমলুকে গিয়ে দু’বছর ছিলেন। এই সময়ে তিনি বহু বৌদ্ধপুঁথির প্রতিলিপি প্রস্তুত করেছেন ও মূর্তির ছবি এঁকেছেন। তার বর্ণনায় তিনি তমলুককে বৌদ্ধদের সামুদ্রিক বন্দর বলে উল্লেখ করেছেন। এর প্রায় আড়াইশ বছর পরে আর একজন চীনদেশীয় তীর্থযাত্রী ‘হিউয়েন-সাঙ’ (Hwen Ts’ang) বৌদ্ধ ধর্ম সম্বন্ধে জ্ঞান লাভ করতে সীমান্ত অতিক্রম করার কড়াকড়ি সত্বেও ৬২৯ খ্রিষ্টাব্দের আগস্ট মাসে ভারতের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন। ভারত ভ্রমণকালে তমলুককে বৌদ্ধদের একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যবন্দর হিসাবে দেখেছেন। তার বর্ণনায় রয়েছে দশটি (মতান্তরে বাইশটি) বৌদ্ধমঠ ও একশ জন সন্ন্যাসীর কথা। একটি দু’শো ফুট উঁচু অশোকস্তম্ভের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে। ৬৩৫ খ্রিষ্টাব্দে হিউয়েন-সাঙ সমুদ্রের জলোচ্ছ্বাসে তমলুককে প্লাবিত হতে দেখেছেন।

পরিত্যক্ত এই রাজবাড়ীর এক সময়ে স্বাধীনতা আন্দোলনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। ১৯৩০ সালে লবণ সত্যাগ্রহ আন্দোলনের সময়ে এই বাড়িটিতেই সত্যাগ্রহীদের থাকার ব্যবস্থা হয়েছিল। ১৯৩৮ খ্রিষ্টাব্দে সুভাষচন্দ্র বোস জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচিত হন। প্রাদেশিক কংগ্রেস কমিটি সে বছরেই ১১ই এপ্রিল তমলুকে তার একটি সভার আয়োজন করে। কিন্তু অসুবিধা দেখা দেয়, সভার স্থান নিয়ে। ইংরেজ সরকার চান না সুভাষচন্দ্র বক্তৃতা দিয়ে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করুন। সরকারের শাসানিতে অনেকেই তাদের জায়গায় সভা অনুষ্ঠিত হতে দিতে চান নি। এই অবস্থায় এগিয়ে আসেন ময়ূরবংশের ৬১তম পুরুষ দেশপ্রেমিক রাজা সুরেন্দ্রনারায়ণ ও তার দুই ছেলে। ইংরেজদের চাপের কাছে নতিস্বীকার না করে রাজবাড়ির সংলগ্ন আমবাগান পরিষ্কার করে সেই মাঠে সভার অনুমতি দেওয়া হয়। বেলা ১১টার সময় মহিলারা শঙ্খধ্বণির মাধ্যমে সুভাষচন্দ্রকে বরণ করেন। বিশাল সংখ্যক মানুষ সেদিন সুভাষের উদাত্ত বক্তৃতায় অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন। দেশপ্রেমের প্রতি স্বীকৃতি জানিয়ে ও শ্রদ্ধা নিবেদন করে রাজবাড়ির পাশেই সুভাষচন্দ্র বসু ও স্বাধীনতা সংগ্রামী রাজা সুরেন্দ্রনারায়ণ রায়ের মর্মর মূর্তি স্থাপিত হয়েছে।

রাজপ্রাসাদ তৈরির বিষয়ে রাজা বীরেন্দ্রনারায়ণ কিছু তথ্য দিয়েছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন, গ্রিসের আটজন স্থপতিকে আনা হয়েছিল প্রাসাদ নির্মাণে। তাঁরা ইউরোপীয় স্থাপত্যের আদলে রাজপ্রাসাদ তৈরির পরিকল্পনা করেন। খিলান দেওয়া প্রাসাদ। সামনে প্রশস্ত জায়গা। এই আদলেই কাজ শুরু হয়েছিল। একটি মূল স্তম্ভের উপরে রাজবাড়িটি অবস্থিত। দু’দিক দিয়ে চলে গিয়েছে সারি সারি ঘর। খিলান দেওয়া ঘরগুলো আজও দাঁড়িয়ে রয়েছে। তাম্রলিপ্তের ময়ূর রাজা লক্ষ্মীনারায়ণ রায় ১৮৩৭ সালে রাজবাড়ি তৈরি করানোর কাজ শুরু করেন। দু’লক্ষ টাকা দিয়ে কাজ শুরু হয়েছিল। দোতলা রাজবাড়ির কাজ এগিয়েছিল অনেকটাই। কিন্তু রাজা লক্ষ্মীনারায়ণ হঠাৎই খাজনা সংক্রান্ত বিবাদে ব্রিটিশদের বিরোধে জড়িয়ে পড়েন।

সেই সময়ে ছিল ‘সূর্যাস্ত আইন’। নিয়ম অনুযায়ী, দেশীয় রাজা, জমিদার বা ইজারাদারদের নির্দিষ্ট দিনে সূর্যাস্তের আগে খাজনা জমা দিতে হত। না পারলে তাঁদের সম্পত্তি দখল করে নেওয়া হত। সেই সময়ে মেদিনীপুর শহরে রাজস্ব জমা দিতে হত। কিন্তু রাস্তা নিরাপদ ছিল না। পথে ডাকাতের ভয় ছিল। রাজা লক্ষ্মীনারায়ণের সেনারা রাজস্ব নিয়ে নদী এবং স্থলপথে মেদিনীপুরের দিকে যাত্রা করেন। কিন্তু ব্রিটিশ শাসকেরা সেই রাজস্ব লুঠ করায়। রাজস্ব জমা দিতে না পারায় রাজপরিবারের সম্পত্তির বড় অংশ নিলাম হয়ে যায়। লক্ষ্মীনারায়ণ ন’লক্ষ ৩৬ হাজার টাকা খাজনা দিতেন। সম্পত্তি নিলাম হওয়ায় তিনি প্রাসাদ নির্মাণ সম্পূর্ণ করতে পারেননি তিনি। যেটুকু খাজনা আদায় হত তা দিয়েই রাজত্ব চালাতেন। রাজত্ব ফিরে পাওয়ার আশায় ফোর্ট উইলিয়ামে দরবার করেছিলেন। প্রিভি কাউন্সিল পর্যন্ত মামলা লড়েছিলেন। পরে রাজা নরেন্দ্রনারায়ণ প্রাসাদ সম্পূর্ণ করতে কিছুটা কাজ করেছিলেন।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]