Скачать или смотреть ✅উম্মুল মুমিনীন মা আয়েশা রাযিঃ এর বিয়ে নিয়ে,বিকৃত মস্তিষ্কের অধিকারী নাস্তিক-হিন্দুদের চুলকানীর জবাব

⭕ চুলকানীর ও বিবেকহীন প্রপোগান্ডার মলম ⭕
--------------------------------
💎 কিছু নাস্তিক হিন্দু চুলকানী করেঃ

নবী ও রাসূল মুহাম্মদ (সাঃ)-৬ বছরের মেয়ে আয়েশা (রাযিঃ)-কে বিয়ে করেন এবং ৯ বছর বয়সে সংসার শুরু করেন।

(ছহীহ বুখারী, হা/৫১৩৪; ছহীহ আবূ দাঊদ, হা ৪৯৩৩)

🧭 চুলকানীর মলমঃ

হিন্দু ভাইদের ঈশ্বরের ও ঐতিহাসিক ব্যাক্তিদের বাল্যবিবাহ-

© শ্রীরাম দেবী সীতাকে বিয়ে করেন, যখন দেবী সীতার বয়স ৬ বছর। (স্কন্দ পুরান, ৩:২:৩০:৮-৯)

© শ্রীকৃষ্ণ, রুক্মিণীকে বিয়ে করেন, যখন রুক্মিণীর বয়স ৮ বছর। (স্কন্দ পুরান ৫:৩:১৪২:৮-৭৯)

© শিব পার্বতিকে বিয়ে করেন, যখন পার্বতির বয়স ৮ বছর। (শিব পুরান, রুদ্রসংহিতা, পার্বতি খন্ড ৩:১১:১-২)

© ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর যখন বিয়ে করেছিলেন,তখন তাঁর স্ত্রীর বয়স ছিল ৮ বছর।

© রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যখন বিয়ে করেছিলেন, তখন তাঁর স্ত্রীর বয়স ছিল ১১ বছর।

© বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় যখন বিয়ে করেছিলেন তখন তাঁর স্ত্রীর বয়স ছিল মাত্র ৫ বছর ৷

© দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর যখন বিয়ে করেছিলেন, তখন তাঁর স্ত্রী সারদা দেবীর বয়স ছিল মাত্র ৬ বছর।

© শিবনাথ শাস্ত্রী যখন বিয়ে করেছিলেন,তখন তাঁর স্ত্রীর বয়স ছিল ১০ বছর।

© রাজনারায়ণ বসু যখন বিয়ে করেছিলেন,তখন তাঁর স্ত্রীর বয়স ছিল ১১ বছর।

© জ্যোতিন্দ্রনাথ ঠাকুর যখন বিয়ে করেছিলেন,তখন তাঁর স্ত্রীর বয়স ছিল মাত্র ৮ বছর।

© সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর যখন বিয়ে করেছিলেন, তখন তাঁর স্ত্রীর বয়স ছিল মাত্র ৭ বছর।

© বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর বাবা শেখ মুজিব ৩ বছর বয়সী ফজিলেতুন্নেসা মুজিবকে বিয়ে করেন এবং ৮ বছর বয়সে সংসার জীবন শুরু করেন।

© লিনা মেদিনা ৫ বছর ৭ মাস ২১ দিন বয়সে সন্তানের জন্ম দেয়ায় বিশ্বরেকর্ড করা সর্বকনিষ্টা মা উল্লেখ করে তার বন্ধনা করা হয়।

© দ্বিতীয় কিং রিচার্ড ত্রিশ বছর বয়সে ফরাসি রাজকুমারী ৭ বছর বয়সী ইসাবেলাকে বিয়ে করেন।

© পর্তুগালে রাজা ডেনিস দশ বছর বয়সী সেন্ট এলিজাবেথকে বিবাহ করেছিলেন।

© নরওয়ের ষষ্ঠ রাজা হাকোন দশ বছরের রাণী মার্গারেটকে বিবাহ করেছিলেন।

© এসেক্সের কাউন্ট আগ্নেসের বিয়ের পাকা কথা হয় মাত্র তিন বছর বয়সে। বারো বছর বয়সে তার বিবাহ হয় পঞ্চাশ বছর বয়সী সঙ্গির সাথে।

©রোমানোস ইতালির রাজকন্যা চার বছর বয়সী বার্থা ইউডোকিয়াকে বিবাহ করেন।

♦ একসময় সতীদাহ প্রথা ছিল। জীবন্ত নারীকে সহমরণে তার মৃত স্বামীর সঙ্গে চিতায় আত্মহুতি দিতে হতো। কিন্তু সতীদাহ বা সহমরণই হিন্দু ধর্মের বৈশিষ্ট্য বলার অর্থ হিন্দুর প্রতি ঘৃণা ও বিদ্বেষ চর্চা করা। হিন্দু শাস্ত্রের ধূয়া তুলে হিন্দুর প্রতি ঘৃণা ও সহিংসতা একালে কেউ প্রদর্শন করে না।

কারণ,সমাজ,আইন,সংস্কৃতি ও ইতিহাস ইত্যাদি সম্পর্কে আমাদের চেতনা উপলব্ধি ও বিচার ক্ষমতা অনেক বিকশিত হয়েছে। আগের মতো নাই। ইতিহাস
ও সমাজ স্থির কিছু নয়,বদলায়। ইতিহাস নিয়ে আলোচনা হবে। কিন্তু দেশ ও কাল বিবেচনায় না নিয়ে রবীন্দ্রনাথকে দোষী করলে সেটা কাণ্ডজ্ঞানের অভাব হবে। তাই না ?

তাহলে ইসলামের নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে নিয়ে এত বিতর্ক কেন হবে ?

আসলে রাসুলুল্লাহ (সাঃ)-কে নিয়ে অহেতুক সমালোচনার প্রধান কারণ হলো তার অতুলনীয় উত্তম চরিত্র মাধুরী। যে চরিত্রে মুগ্ধ হয়ে দেড় হাজার বছর ধরে মানুষ অনবরত ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় নিচ্ছে। রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-কে নিয়ে বিতর্কিত করে তারা বিশ্বব্যাপী ইসলাম গ্রহনের অগ্রযাত্রা রুখে দিতে চায়।

স্বয়ং আল্লাহ তা'য়ালা তার হাবীবের চরিত্রের
শ্রেষ্ঠত্বের ঘোষণা দিয়েছেন।
اِنَّکَ لَعَلٰی خُلُقٍ عَظِیۡمٍ

কিয়ামত পর্যন্ত এই চরিত্র মাধুরী পৃথিবীর সকল মানুষের কাছে প্রধান আকর্ষণ হয়ে থাকবে। দলে দলে মানুষ মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উম্মত হবেই,হবে,ইনশা-আল্লাহ।

তোমাকে ভালোবাসি হে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তোমার জন্য আমি আমার বাবা-মা কোরবান।

তারপর ও নাস্তিক ও হিন্দুরা তৎকালীন সময়ের বিয়ের বয়সের স্বাভাবিক কনসেপ্ট সম্পর্কে নূন্যতম ধারণা না রেখে---নবী (সা:)-কে নিয়ে তাদের উপহাসের শেষ নেই !

ইসলাম বিদ্বেষী এসব হিন্দুরা নিজের ধর্ম সম্পর্কে কোন জ্ঞান নেই, অথচ অন্য ধর্মের পিছনে লাগা এদের চরমতম বর্ণ-স্বভাব।

ফেসবুকে কতিপয় হিন্দুরা নাস্তিক সেঁজে নবী (সাঃ)- এবং তাঁর পরিবারকে নিয়ে যে জঘণ্য ভাষায় কথা বলে--তা অবিশ্বাস্য এবং চরম অমানবিক।

পরিশেষ বুঝলাম--ভারত একটা চরম মৌলবাদী দেশ, যেখানে ধর্মকে পূঁজি করে ব্যক্তি থেকে রাষ্ট্র পর্যন্ত যার ব্যপ্তি ও বিস্তৃতি।

RSS থেকে জন্ম নেয়া BJP আসলেই কী রাজনৈতিক সংগঠন, না--অন্য কিছু ?

সংখ্যালঘু মুসলিমদের উপর গণহত্যা, এবং নারীদের ধর্ষণ করার জন্য জনসম্মুক্ষে বিজেপি আরএসএস এর নেতারা এবং হিন্দু পণ্ডিতরা ভাষণ দিচ্ছে,
একটা বৃহৎ গণতান্ত্রিক (কথিত) দেশে সংখ্যালঘুদের ওপর প্রতিনিয়ত যে নির্যাতন করা হয়--তা বিশ্বে বিরল।

মোটকথা, ধর্ম যার যার, তা পালন করার স্বাধীনতার অধিকার তার তার।
রাষ্ট্র সেখানে নিরপেক্ষ থেকে সবার নিজ নিজ ধর্ম পালন করার স্বাধীনতার নিশ্চয়তা প্রদান করবে এবং এটাই রাষ্ট্রীয় মূলনীতি এবং বিশ্ব মানবাধিকার।

✍️ Mohammad Towhidul Islam jihadi