Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть Md. Shahiduzzaman Sarker MP Indemnity (Repeal) Act

  • Info-বার্তা
  • 2022-12-08
  • 65
Md. Shahiduzzaman Sarker MP  Indemnity (Repeal) Act
Soft CornerSoft Corner 2021awamileague politics bangladeshbnp politics bangladeshজাতীয় সংসদের স্থায়ী কমিটির সভাপতিজাতীয় সংসদ অধিবেশন ২০২০জাতীয় সংসদ অধিবেশন ২০২১bangladesh parliment 2021বাংলাদেশের রাজনীতিবাংলাদেশের সংবিধানমুক্তিযুদ্ধ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ
  • ok logo

Скачать Md. Shahiduzzaman Sarker MP Indemnity (Repeal) Act бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно Md. Shahiduzzaman Sarker MP Indemnity (Repeal) Act или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку Md. Shahiduzzaman Sarker MP Indemnity (Repeal) Act бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео Md. Shahiduzzaman Sarker MP Indemnity (Repeal) Act

ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ
ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বিশ্ব ইতিহাসে ঘৃণ্য কালো আইন নামে সমধিক পরিচিত। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার পথে নিকৃষ্ট অন্তরায় হিসেবে আবর্তিত হওয়া জগদ্দল পাথর। একটি স্বাধীন দেশে জাতির পিতার নৃশংস হত্যাকান্ডের বিচারের পথ বন্ধ করে দেয়া পঙ্কিল অধ্যায়। একের পর এক সংবিধান লঙ্ঘনের কলঙ্কিত দলিল। পৃথিবীর আর কোন দেশে এমন কালো আইন ছিল না এবং নেই। প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন, ভারতের মহাত্মা গান্ধী, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্ধিরা গান্ধী ও রাজীব গান্ধী, পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেনজীর ভুট্টো, শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট বন্দর নায়েকসহ বিশ্বের অনেক খ্যাতিমান ব্যক্তিকে হত্যার পর সে সকল হত্যার বিচার বন্ধ করে দেয়ার জন্য এমন অধ্যাদেশ কোন দেশেই জারি হয়নি।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর সংবিধান লঙ্ঘন করে স্বঘোষিত রাষ্ট্রপতি বনে যান খন্দকার মোশতাক আহমেদ। সামরিক আইন জারি করা হলেও সে সময় সংবিধান ছিল বলবৎ, যা ছিল এক অদ্ভুত ব্যবস্থা। সংবিধানের ৫৫ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির পদ শূন্য হলে কিংবা অনুপস্থিতি, অসুস্থতা বা অন্য কোন কারণে রাষ্ট্রপতি দায়িত্ব পালনে অসমর্থ হলে তদস্থলে উপ-রাষ্ট্রপতি রাষ্ট্রপতিরূপে কাজ করবেন। একইভাবে রাষ্ট্রপতি ও উপ-রাষ্ট্রপতির পদ শূন্য হলে স্পীকার রাষ্ট্রপতিরূপে কাজ করবেন। সংবিধানের এই বিধান বলবৎ থাকা সত্ত্বেও উপ-রাষ্ট্রপতি এবং স্পীকার দু’জনকেই বাদ দিয়ে ক্ষমতা দখল করেন বাণিজ্যমন্ত্রী খন্দকার মোশতাক। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মাত্র এক মাস দশদিন পর ২৬ সেপ্টেম্বর ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করেন অবৈধ রাষ্ট্রপতি খন্দকার মোশতাক। ‘দি বাংলাদেশ গেজেট, এক্সট্রা অর্ডিনারী পাবলিশড বাই অথরিটি’ লেখা অধ্যাদেশটিতে স্বাক্ষর করেন খন্দকার মোশতাক। এ অধ্যাদেশে ছিল দুটি ভাগ। প্রথম অংশে বলা হয়েছে, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোরে বলবৎ আইনের পরিপন্থী যা কিছুই ঘটুক না কেন, এ ব্যাপারে সুপ্রীমকোর্টসহ কোন আদালতে মামলা, অভিযোগ দায়ের বা কোন আইনী প্রক্রিয়ায় যাওয়া যাবে না। দ্বিতীয় অংশে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি উল্লিখিত ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে যাদের প্রত্যয়ন করবেন, তাদের দায়মুক্তি দেয়া হলো। অর্থাৎ তাদের বিরুদ্ধে কোন আদালতে মামলা, অভিযোগ দায়ের বা কোন আইনী প্রক্রিয়ায় যাওয়া যাবে না। বঙ্গবন্ধুকে নৃশংসভাবে হত্যার পর খুনীদের যাতে বিচার করা না যায়, অবৈধ ক্ষমতা দখলকারীদের আইনগত কর্তৃত্ব চ্যালেঞ্জ করা না যায় এবং হত্যাকান্ডের ষড়যন্ত্র ও নেপথ্যে জড়িতদের যাতে সুরক্ষা দেয়া যায়, তার জন্যই এই কুখ্যাত অধ্যাদেশ জারি করা হয়।
ইনডেমনিটি শব্দের অর্থ ‘শাস্তি এড়াইবার ব্যবস্থা’, অর্থাৎ, ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ হলো সেই অধ্যাদেশ যার মাধ্যমে শাস্তি এড়ানোর ব্যবস্থা করা হয়েছিল। তৎকালীন কথিত রাষ্ট্রপতি খন্দকার মোশতাক আহমেদ ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর ইনডেমনিটি (দায়মুক্তি) অধ্যাদেশ জারি করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তারিখে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারবর্গকে হত্যার পেছনে যারা জড়িত ছিল, তাদের শাস্তির হাত থেকে বাঁচানোর জন্য এই অধ্যাদেশটি জারি করা হয়।
১৯৯৬ সালের ১২ নবেম্বর ঐতিহাসিক দিনে সংসদে পাস হয় আইনের শাসনবিরোধী কুখ্যাত ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল আইন। খুলে যায় বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের পথ। বাঙালী জাতি মুক্ত হয় ২১ বছরের কলঙ্ক থেকে। আর এটা সম্ভব হয়েছে জাতির পিতার রক্ত ও আদর্শের সুযোগ্য উত্তরসূরি শেখ হাসিনার দৃঢ়চেতা মনোবল ও সাহসী নেতৃত্বের কারণে।
ইতিহাসের গতি-প্রকৃতি পর্যালোচনায় দেখা যায়, কোন অপরাধের বিচার না করে অপরাধীদের দায়মুক্ত করলে তারা আরও অপরাধ করতে উৎসাহবোধ করে। এছাড়াও অপরাধ করে কিছুই হবে না- এমন মানসিক ধারণা থেকে অপরাধপ্রবণতা বাড়তেই থাকে। বঙ্গবন্ধুর হত্যার বিচার না করায় বিচারহীনতার অপসংস্কৃতি প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। যার ধারাবাহিকতায় জেনারেল জিয়া, খালেদ মোশারফ, কর্নেল তাহেরসহ অনেককে বিচার বহির্ভূত উপায়ে জীবন দিতে হয়েছে নির্মম হত্যাকান্ডের মধ্য দিয়ে।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]