Скачать или смотреть কৃষি বিষয়ে আলোচনা কৃষি আমার ভালোবাসা কৃষি আমার টিভি কৃষি চাষ বিষয়ে যে কোন আলোচনা ✅✅

#পেয়ারার চাষ #পেয়ারার চারা রূপন#কৃষি চাষ#পেয়ারার চারা তৈরি # কৃষি বিষয়ে আলোচনা কৃষি আমার ভালোবাসা কৃষি আমার টিভি কৃষি চাষ বিষয়ে যে কোন আলোচনা ✅✅

কৃষি যে কোন বিষয়ে আলোচনা 01995810100✅✅

#পেয়ারার চাষ
#পেয়ারার চারা তৈরি
#পেয়ারার চারা রোপন
#কৃষি চাষ

✅↙️↙️


ধাপ ১: জমি ও চারা রোপণ

উপযুক্ত সময়: মধ্য জ্যৈষ্ঠ থেকে মধ্য আশ্বিন মাস।

মাটি: জৈব পদার্থ সমৃদ্ধ দোআঁশ থেকে ভারী এঁটেল মাটি, যেখানে পানি নিষ্কাশনের সুবিধা আছে।

দূরত্ব: প্রতি চারার দূরত্ব ৪ মিটার রাখতে হবে।

গর্ত তৈরি: গর্ত তৈরি করে তার মধ্যে সার প্রয়োগ করতে হবে। 

ধাপ ২: সার ও সেচ ব্যবস্থাপনা ✅✅

প্রথমবার সার প্রয়োগ: চারা রোপণের সময় প্রতি গর্তে ২০ কেজি গোবর, ২ কেজি পচা খৈল, ২০০ গ্রাম টিএসপি এবং ২০০ গ্রাম এমওপি সার প্রয়োগ করতে হবে।✅✅

পরবর্তী সার প্রয়োগ: ফুল আসার সময় (ফাল্গুন/ফেব্রুয়ারি), ফল ধরার সময় (বৈশাখের শেষে) এবং ফল তোলার পর (ভাদ্র শেষে/সেপ্টেম্বর) প্রতি বছর তিন কিস্তিতে সার প্রয়োগ করতে হবে।

সার মেশানো: সার গাছের গোড়া থেকে ২.৫ হাত দূরে, ডালপালা যতদূর বিস্তৃত হয়েছে ততদূর পর্যন্ত মাটির সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে দিতে হবে।

সেচ: পেয়ারা গাছ খরা সহনশীল হলেও, শুষ্ক মৌসুমে ১৫ দিন পর পর গাছে সেচ দেওয়া প্রয়োজন। 

ধাপ ৩: পরিচর্যা✅✅

ডালপালা ছাঁটাই: বর্ষাকালে নতুন ডালপালা ও ফুল এলে, এপ্রিল-মে মাসে সেগুলোকে ছেঁটে দিতে হবে, এতে বর্ষায় ফল হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।

ফলন: সাধারণত রোপণের ৩ থেকে ৪ বছর পর থেকে ফলন শুরু হয়।

অন্যান্য পরিচর্যা: গাছের গোড়ায় জৈব ও অজৈব সার দিয়ে সেচ দিতে হবে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী পরিচর্যা করতে হবে। ✅✅