Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть এই পানি পথ দিয়ে স্টিমার কলকাতায় যাতায়াত করতো দিঘাপতিয়া রাজা|যেখানে আজ নৌকাও চলেনা|thelosthistory

  • The Lost History of Bangladesh
  • 2024-04-03
  • 53
এই পানি পথ দিয়ে স্টিমার কলকাতায় যাতায়াত করতো দিঘাপতিয়া রাজা|যেখানে আজ নৌকাও চলেনা|thelosthistory
হারিয়ে যাওয়া ইতিহাসবাংলাদেশের হারিয়ে যাওয়া ইতিহাসবাংলাদেশে ইতিহাস ও ঐতিহ্যবাংলাদেশের ঐতিহ্যরাজাদের স্টিমার ঘাটস্টিমার ঘাটরাজাদের ইতিহাসদিঘাপতিয়া রাজাদের ইতিহাসপুরোনো জমিদার বাড়িপুরনো রাজবাড়িheritageBangladesh blogনাটোরের হারিয়ে যাওয়া ইতিহাসনাটোরের রাজাদের ইতিহাসনাটোরের জমিদারদের ইতিহাসনাটোরের সব কয়টি রাজবাড়ীর ইতিহাসনাটোরের সবকয়টি জমিদার বাড়ির ইতিহাসবাংলাদেশের ১০০টি রাজবাড়ীর ইতিহাসThe lost history of Bangladesh
  • ok logo

Скачать এই পানি পথ দিয়ে স্টিমার কলকাতায় যাতায়াত করতো দিঘাপতিয়া রাজা|যেখানে আজ নৌকাও চলেনা|thelosthistory бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно এই পানি পথ দিয়ে স্টিমার কলকাতায় যাতায়াত করতো দিঘাপতিয়া রাজা|যেখানে আজ নৌকাও চলেনা|thelosthistory или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку এই পানি পথ দিয়ে স্টিমার কলকাতায় যাতায়াত করতো দিঘাপতিয়া রাজা|যেখানে আজ নৌকাও চলেনা|thelosthistory бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео এই পানি পথ দিয়ে স্টিমার কলকাতায় যাতায়াত করতো দিঘাপতিয়া রাজা|যেখানে আজ নৌকাও চলেনা|thelosthistory

এই পানি পথ দিয়ে স্টিমার কলকাতায় যাতায়াত করতো দিঘাপতিয়া রাজা|যেখানে আজ নৌকাও চলেনা|thelosthistory.

দিঘাপতিয়া রাজপ্রাসাদ (উত্তরা গণভবন) ইতিহাস




নাটোর রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা রামজীবন ১৭০৭-১৭১০খ্রিস্টাব্দে তার বিশ্বস্ত দেয়ান দয়ারাম রায় কে বসবাসের জন্য দিঘাপতিয়া মৌজায় কিছু জমি দান করেন।সে স্থানে প্রায় তিনশত বছর পূর্বে ১৭৩৪ খ্রিস্টাব্দে দিঘাপতিয়া রাজবাড়ি প্রতিষ্ঠাতা রাজা দয়ারাম রায় দিঘাপতিয়া রাজবাড়ির নির্মান করেন। ১৮৬০ খ্রিস্টাব্দের দিকে দয়ারাম রায়ের দত্তক প্রপৌত্র রাজা প্রসন্ননাথ রায় এই রাজবাড়ির সুরম্য অট্টালিকা,বাগান ও মন্দির প্রভৃতি নতুন করে নির্মাণ করেন।


এই রাজবংশের ষষ্ঠ রাজা প্রমদানাথ  রায়ের পৃষ্ঠপোষকতায় ১৮৯৭ সালের ১০ জুন  নাটোরের ডোমপাড়া মাঠে  বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরসহ অনেক বরেন্য ব্যক্তির উপস্থিতিতে তিন দিন ব্যাপী বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেসের এক সভা চলছিল।অধিবেশনে শেষ দিন ১২ জুন ০৭ মিনিট ব্যাপি ৮.৭ রিক্টার স্কেলে প্রলয়ংকরী ভুমিকম্প হয় এবং এতে  রাজপ্রাসাদটি ধংসস্থুপে পরিণত হয়। তৎকালীন  রাজা প্রমদানাথ  রায় ১৮৯৭ থেকে ১৯০৮ সাল পর্যন্ত  ১১ বছর সময় ধরে বিদেশী বিশেষজ্ঞ, প্রকৌশলী,চিত্রশিল্পী এবং দেশী মিস্ত্রিদের সহায়তায় আজকের এই রাজপ্রাসাদ পুনঃ নির্মাণ করেন।


১৯৪৭সালে দেশ বিভাগের পর  দিঘাপতিয়া রাজা পরিবারসহ দেশত্যাগ করে ভারতে (কলকাতায়) চলে যান। ১৯৫০ সালে জমিদারি অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন পাশ হওয়ার পর প্রাসাদটি রক্ষণাবেক্ষণে বেশ সমস্যা দেখা দেয়। ১৯৬৬ সালে এ রাজবভবন ইস্ট পাকিস্তান সরকার একোয়ার করে নিয়ে নেয় এবং ১৯৬৭ সালের ২৪ জুলাই এটিকে গভর্নর হাউজ হিসেবে ঘোষণা করা হয় এবং গভর্নর হয়ে আসেন মোনায়েম খান। ১৯৭১ সালে এই রাজবাড়িটিকে একটি পাকবাহিনীর কেম্প করা  হয় যেখান থেকে ২য় কমান্ড সারা বাংলাদেশ যেত। বাংলাদেশের বেশির ভাগ জেলা ১৬ই ডিসেম্বর স্বাধীন হলেও নাটোর হানাদার মুক্ত হয় ২১শে ডিসেম্বর। 


বাংলাদেশ স্বাধীন হলে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালের ০৯ই ফেব্রুয়ারী এ রাজবাড়িতে এসে রাত্রিযাপন করেন এবং এটিকে রাষ্টিয় প্রধানের উত্তরের বাসভবন  বা উত্তরা গণভবন হিসেবে ঘোষণা করেন। ঐ দিন তিনি রাণী মহলে একটি হৈমন্তি গাছ রোপণ করেন,যা আজো সজীব রয়েছে। এছাড়াও উত্তরা গণভবনে বিরল প্রজাতির বেশ কিছু গাছ রয়েছে যার মধ্যে উল্লেখ যোগ্য প্রায় ২০০ বছর পুরনো পারিজাত,নাগলিঙ্গম,দিলরুবা,সৌরভিকা,হোয়াইট এলামন্ড,ম্যাগনোলিয়া,হোয়াইট পয়েন সেঠিয়া সহ বিরল প্রায় ৪০ প্রজাতির গাছ রয়েছে। 

বিভিন্ন সময়ে উত্তরা গণভবনে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রীসভার বেশ কয়েকটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছ। তবে বর্তমান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী থাকা অবস্থায় সর্বশেষ  পুর্ন মন্ত্রীপরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত  হয়। ২০০৮ সালে সর্বশেষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফখরুদ্দীন আহমদ তার উপদেষ্টাদের নিয়ে একটি বৈঠক করেন।


বর্তমানে প্রাসাদটি মাননীয়  প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ত তত্ত্বাবধানে এবং জেলা প্রশাসক নাটোরের নেতৃত্বাধীন উত্তরা গণভবন সার্বিক ব্যবস্থাপনা কমিটির মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে।

ভবনসমূহের রক্ষণাবেক্ষণ করছে গণপুর্ত বিভাগ। উত্তরা গণভবনের নয়নাভিরাম বাগান, প্রচীন,স্থাপ্ত্যশৈলী,সুদৃশ্য লেক ও অন্যান্য স্থাপনার পর্যটন গুরুত্ব বিবেচনায় সরকার ২০০৮ সালে দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেয় এবং ২০১২ সালের ২৪ শে অক্টোবর থেকে জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে নির্ধারিত ফি বাবদ দর্শনীর বিনিময়ে সর্বসাধারণের প্রবেশাধিকার দেওয়া হয়।

বর্তমানে প্রায় এক হাজার থেকে পনেরশ দর্শনার্থীর সমাগম ঘটে প্রতিদিন। উত্তরা গণভবনে আগত দর্শনীর ফি বাবদ সরকারী রাজস্বখাতে বছরে প্রায় ৭০ লক্ষ টাকা রাজস্বখাতে জমা হয়। যা থেকে রাষ্টিয় উন্নয়নে ব্যপক ভুমিকা রাখে।

#bangladesh_blog #heritage #বাংলাদেশের_ঐতিহ্য #bdblog #history

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]