Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть Priyo Quiz | Bangabandhu Quiz Answer 7 January 2021 | বঙ্গবন্ধু কুইজের সঠিক উত্তর ৭ই জানুয়ারি ২০২১

  • Shareka Jahan
  • 2021-01-06
  • 395
Priyo Quiz | Bangabandhu Quiz Answer 7 January 2021 | বঙ্গবন্ধু কুইজের সঠিক উত্তর ৭ই জানুয়ারি ২০২১
  • ok logo

Скачать Priyo Quiz | Bangabandhu Quiz Answer 7 January 2021 | বঙ্গবন্ধু কুইজের সঠিক উত্তর ৭ই জানুয়ারি ২০২১ бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно Priyo Quiz | Bangabandhu Quiz Answer 7 January 2021 | বঙ্গবন্ধু কুইজের সঠিক উত্তর ৭ই জানুয়ারি ২০২১ или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку Priyo Quiz | Bangabandhu Quiz Answer 7 January 2021 | বঙ্গবন্ধু কুইজের সঠিক উত্তর ৭ই জানুয়ারি ২০২১ бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео Priyo Quiz | Bangabandhu Quiz Answer 7 January 2021 | বঙ্গবন্ধু কুইজের সঠিক উত্তর ৭ই জানুয়ারি ২০২১

Priyo Quiz | Bangabandhu Quiz Answer 7 January 2021 | বঙ্গবন্ধু কুইজের সঠিক উত্তর ৭ই জানুয়ারি ২০২১


আজকের প্রশ্ন

আপনি ইতিমধ্যে কুইজের উত্তর দিয়েছেন



অংশ নিয়েছেন

৭৯৮৪ জন

সময় বাকি

22 ঘণ্টা 26 মিনিট

শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর জীবনের একটা বড় অংশই কারাগারে কাটিয়েছেন। এমনকি একটানা বছরের পর বছরও তাঁকে বিনা বিচারে কারাগারে বন্দি থাকতে হয়েছে। পরিবারের সদস্যরা জেলগেটে গিয়ে শেখ মুজিবের সঙ্গে দেখা করতেন। তাঁর ছোট ছেলে শেখ রাসেল কারাগারকে কী বলত?



আব্বার বাড়ি

জন্মের পর থেকে বেশির ভাগ সময় শিশু রাসেল দেখছে তার বাবা তাদের বাসায় থাকেন না। থাকেন কারাগারে। অবুঝ শিশু মনে করছিল, কারাগারটাই তার ‘আব্বার বাড়ি’। মাঝেমধ্যে মায়ের সঙ্গে ‘আব্বার বাড়ি’তে গিয়ে বাবাকে দেখে আসে। তেমনই একটি দিন ১৯৬৬ সালের ১৫ জুন। রাসেল গিয়েছে বাবাকে দেখতে। বাবা বঙ্গবন্ধু সেই বর্ণনা দিয়েছেন এভাবে, ‘১৮ মাসের রাসেল জেল অফিসে এসে একটুও হাসে না, যে পর্যন্ত আমাকে না দেখে। দেখলাম দূর থেকে পূর্বের মতোই ‘‘আব্বা আব্বা’’ বলে চিৎকার করছে। জেল গেট দিয়ে একটা মালবোঝাই ট্রাক ঢুকছিল। আমি তাই জানালায় দাঁড়াইয়া ওকে আদর করলাম। একটু পরেই ভিতরে যেতেই রাসেল আমার গলা ধরে হেসে দিল। ওরা বলল, আমি না আসা পর্যন্ত শুধু জানালার দিকে চেয়ে থাকে, বলে ‘‘আব্বার বাড়ি’’। এখন ওর ধারণা হয়েছে এটা ওর আব্বার বাড়ি। যাবার সময় হলে ওকে ফাঁকি দিতে হয়।’
পরের মাসে ১১ জুলাই বঙ্গবন্ধু লিখছেন, ‘...গেট পার হয়েও রাসেল হাত তুলে আমার কাছ থেকে বিদায় নিল। বোধ হয় বুঝে গিয়েছে এটা ওর বাবার বাড়ি, জীবনভর এখানেই থাকবে।’

সেবার দুটি ঈদ বঙ্গবন্ধুকে কাটাতে হয়েছিল কারাগারে। এটি অবশ্য তাঁর জন্য নতুন অভিজ্ঞতা নয়। তিনি ধরেই নিয়েছিলেন, আরও অনেক ঈদ এই কারাগারেই তাঁকে কাটাতে হবে। বঙ্গবন্ধু লিখেছেন, ‘রাসেল ছোট্ট তাই এখনও বুঝতে শিখে নাই। শরীর ভাল না। কিছুদিন ভুগেছে। দেখা করতে এসে রাসেল আমাকে মাঝে মাঝে ছাড়তে চায় না। ওর কাছ থেকে বিদায় নিতে কষ্ট হয়। জীবনে বহু ঈদ এই কারাগারে আমাকে কাটাতে হয়েছে, আরও কত কাটাতে হয় ঠিক কি! তবে কোনো আঘাতেই আমাকে বাঁকাতে পারবে না।’

আজীবন সংগ্রামী শেখ মুজিব দিন শেষে একজন পিতাও। সন্তানদের প্রতি মমতা তো আর কারাগারে আটকে রাখা যায় না। ঈদের দুই দিন আগে তিনি স্ত্রীকে বলেছিলেন, ‘বাচ্চাদের সবকিছু কিনে দিও। ভাল করে ঈদ করিও, না হলে ওদের মন ছোট হয়ে যাবে।’

কারাগারে থাকাটা অনেকটা অভ্যাসে পরিণত হলেও উৎসবের দিন হয়তো সবারই মন কাঁদে। ১৯৬৭ সালের ২২ মার্চ বঙ্গবন্ধু লিখেছেন, ‘আজ কোরবানির ঈদ। গত ঈদেও জেলে ছিলাম। এবারও জেলে। বন্দী জীবনে ঈদ উদ্‌যাপন করা একটি মর্মান্তিক ঘটনা বলা চলে।’

কারাগারের ভেতরে একাকী বন্দিজীবন, সেভাবে কারও সঙ্গে কথা বলার, দেখা করার সুযোগ নেই। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেও চাইলেই দেখা করা যায় না। সব সময় পরিবারের সদস্যরা দেখা করার সুযোগ পেতেন না। জানতে পারতেন না পরিবার অনুমতি পেয়েছে কি না। তিনি অপেক্ষায়ই থাকতেন। বঙ্গবন্ধু লিখেছেন, ‘...চারটা থেকে চেয়ে ছিলাম রাস্তার দিকে। মনে হতেছিল এই বোধ হয় আসে খবর। যখন ৫টা বেজে গেল তখন ভাবলাম, না অনুমতি পায় নাই।’

দেখতে দেখতে প্রায় বছর কেটে গেল। শিশু রাসেলও বড় হচ্ছে। সে বাবাকে চায়, কিন্তু বাবা কারাগারে। বাবার অভাব পূরণ করতে মাকেই ‘আব্বা’ বানালেন বেগম মুজিব। বঙ্গবন্ধু ১৯৬৭ সালের ১৪ এপ্রিল বর্ণনা করেছেন, ‘জেল গেটে যখন উপস্থিত হলাম ছোট ছেলেটা আজ আর বাইরে এসে দাঁড়াইয়া নাই দেখে একটু আশ্চর্য হলাম। আমি যখন রুমের ভিতর যেয়ে ওকে কোলে করলাম আমার গলা ধরে ‘‘আব্বা আব্বা’’ করে কয়েকবার ডাক দিয়ে ওর মার কোলে যেয়ে ‘‘আব্বা আব্বা’’ করে ডাকতে শুরু করল। ওর মাকে আব্বা বলে। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, ব্যাপার কি? ওর মা বলল, বাড়িতে আব্বা আব্বা করে কাঁদে, তাই ওকে বলেছি আমাকে আব্বা বলে ডাকতে। রাসেল আব্বা আব্বা বলে ডাকতে লাগল। যেই আমি জবাব দেই সেই ওর মার গলা ধরে বলে, “তুমি আমার আব্বা”। আমার উপর অভিমান করেছে বলে মনে হয়।’

রাসেল একটু বড় হয়েছে। কিন্তু কারাগার থেকে চাইলেই কেউ বের হতে পারে না, এটি বোঝার মতো বড় সে হয়নি। সে এখন বাবাকে তার সঙ্গে বাড়ি নিয়ে যেতে চায়। বঙ্গবন্ধুর ভাষায়, ‘৮ই ফেব্রুয়ারি ২ বৎসরের ছেলেটা এসে বলে, ‘আব্বা বালি চলো’। কি উত্তর ওকে আমি দেব? ওকে ভোলাতে চেষ্টা করলাম, ও তো বুঝে না আমি কারাবন্দী। ওকে বললাম, ‘তোমার মার বাড়ি তুমি যাও। আমি আমার বাড়ি থাকি। আবার আমাকে দেখতে এসো। ও কি বুঝতে চায়! কি করে নিয়ে যাবে এই ছোট্ট ছেলেটা, ওর দুর্বল হাত দিয়ে মুক্ত করে এই পাষাণ প্রাচীর থেকে!’

পিতার মনও কাঁদে। পিতা শেখ মুজিব লিখেছেন, ‘দুঃখ আমার লেগেছে। শত হলেও আমি তো মানুষ আর ওর জন্মদাতা। অন্য ছেলেমেয়েরা বুঝতে শিখেছে। কিন্তু রাসেল এখনও বুঝতে শিখে নাই। তাই মাঝে মাঝে আমাকে নিয়ে যেতে চায় বাড়িতে।’

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]