Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть মেরিলিন মনরো -যাঁর হাসিতে বদলে যেতো ক্যামেরার ভাষা

  • Butterfly Infotainment
  • 2025-10-08
  • 42
মেরিলিন মনরো -যাঁর হাসিতে বদলে যেতো ক্যামেরার ভাষা
  • ok logo

Скачать মেরিলিন মনরো -যাঁর হাসিতে বদলে যেতো ক্যামেরার ভাষা бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно মেরিলিন মনরো -যাঁর হাসিতে বদলে যেতো ক্যামেরার ভাষা или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку মেরিলিন মনরো -যাঁর হাসিতে বদলে যেতো ক্যামেরার ভাষা бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео মেরিলিন মনরো -যাঁর হাসিতে বদলে যেতো ক্যামেরার ভাষা

বিশ্ব বরণীয় - মেরিলিন মনরো
তাঁর এক হাসিতে বদলে যেত ক্যামেরার ভাষা, তাঁর উপস্থিতিতে থমকে যেত হলিউডের সময়।" নাম—মেরিলিন মনরো। তিনি এমন একজন সংগ্রামী নারী, যিনি সমাজের প্রত্যাখ্যান আর শৈশবের অন্ধকারকে পেছনে ফেলে সাফল্যের শিখরে উঠেছিলেন। যাঁর যাত্রা ছিল শুধু গ্ল্যামার নয়, ছিল আত্মপ্রতিষ্ঠার এক অবিরাম যুদ্ধ। দর্শক, বিশ্ব বরণীয় পর্বে আমরা জানবো কীভাবে জন্মের পর থেকেই সমাজের ছিটকে পড়া এক শিশুকন্যা পরিণত হন ‘হলিউডের সবচেয়ে আলোকোজ্জ্বল তারা’তে।
১৯২৬ সালের ১ জুন, লস অ্যাঞ্জেলেসের এক হাসপাতালে জন্মগ্রহণ করেন এক শিশুকন্যা। জন্মকালীন নাম ছিল নর্মা জীন বেকার। জন্ম থেকেই তাঁর ছিল না পিতৃপরিচয়। মানসিক ভারসাম্যহীন মায়ের কোলেই এসেছিলেন পৃথিবীতে। আর সেখান থেকেই শুরু হয় নিঃসঙ্গতা, দারিদ্র্য আর সংগ্রামের দীর্ঘ পথচলা। মাত্র ক’বছর বয়সেই মেরিলিন মনরোকে চলে যেতে হয় অনাথ আশ্রমে। এক ফ্যাক্টরিতে শ্রমিকের কাজ করার সময় এক ফটোগ্রাফারের নজরে আসেন মেরিলিন মনরো—যাঁর ক্যামেরার ফ্রেমে ধরা পড়ে ভবিষ্যতের আইকনিক তারকা। পরে তিনি নানা ম্যাগাজিন, বিজ্ঞাপন আর ফটোশ্যুটের মাধ্যমে পরিচিত হতে থাকেন গ্ল্যামার দুনিয়ায়। ১৯৪৬ সালে নাম বদলে হয়ে গেলেন মেরিলিন মনরো। ১৯৫০ সালে ‘অল অ্যাবাউট ইভ’ ছবির মাধ্যমে যাত্রা শুরু করেন চলচ্চিত্রে। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি মনরোকে। ‘নায়াগ্রা’, ‘জেন্টলমেন প্রেফার ব্লন্ডিস’, ‘হাউ টু মেরি এ মিলিয়নেয়ার’, ‘সাম লাইক ইট হট’– একের পর এক সিনেমায় ঝলসে ওঠে মনরোর অনন্য উপস্থিতি। ১৯৫৯ সালে ‘সাম লাইক ইট হট ছবিতে অভিনয়ের জন্য অর্জন করেন গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ড, যা তার ক্যারিয়ারের অন্যতম বড় সাফল্য। মেরিলিন মনরোর গায়িকাসত্ত্বাও ছিল সমান জনপ্রিয়। ‘মাই হার্ট বিলংস টু ড্যাডি’, ‘আই ওয়ানা বি লাভড বাই ইউ’, কিংবা ‘ডায়মন্ডস আর আ গার্লস বেস্ট ফ্রেন্ড’—প্রতিটি গানে মুগ্ধ হয়েছেন কোটি ভক্ত। আর বিশ্বজুড়ে আলোড়ন তুলেছিলেন প্রেসিডেন্ট কেনেডির জন্মদিনে তার গাওয়া ‘হ্যাপি বার্থডে মি. প্রেসিডেন্ট’গানটি, যা আজও ইতিহাসের অংশ। মেরিলিন মনরো ছিলেন প্লাটিনাম স্বর্ণকেশীর প্রতীক। ১৯৯৯ সালে আমেরিকান ফিল্ম ইনস্টিটিউট তাঁকে ঘোষণা করে ‘গ্রেটেস্ট ফিমেল স্টার অফ অল টাইম’। এত বছর পরেও হলিউড তাকে মনে রাখে একমাত্র "সর্বকালের সেরা গ্ল্যামার কুইন" হিসেবে। কিন্তু তার এই গ্ল্যামার, এই খ্যাতির আড়ালে ছিল গভীর বিষণ্নতা, ছিল একাকীত্ব। জীবনের নানা হতাশা, শারীরিক অসুস্থতা এবং মানসিক অস্থিরতায় ভুগতে ভুগতেই ১৯৬২ সালের ৫ আগস্ট মেরিলিন মনরোর জীবনাবসান ঘটে মাত্র ৩৬ বছর বয়সে। সরকারিভাবে মৃত্যু বলা হয় ড্রাগ ওভারডোজ, তবে আজও তাঁর মৃত্যুকে ঘিরে আছে রহস্যের আবরণ।
Video link-   • মেরিলিন মনরো -যাঁর হাসিতে বদলে যেতো ক্যামে...  

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]