ছাত্রদের হল রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে ফের উত্তাল ঢাবি- ছাত্র দলের প্রতি তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ
#ঢাকা_বিশ্ববিদ্যালয়, #ঢাবি, #ছাত্ররাজনীতি_নিষিদ্ধ, #হল_পলিটিকস, #প্রক্টর, #উপাচার্য, #বিক্ষোভ, #রাজু_ভাস্কর্য, #রোকেয়া_হল, #শামসুন_নাহার_হল, #ক্যাম্পাস_রাজনীতি, #BangladeshUniversity, #CampusPolitics, #StudentProtest
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাবি হল, ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ, প্রকাশ্য রাজনীতি, গুপ্ত রাজনীতি, প্রক্টর সাইফুদ্দীন আহমেদ, উপাচার্য নিয়াজ আহমেদ খান, ছাত্রদল কমিটি, বিক্ষোভ, রাজু ভাস্কর্য, রোকেয়া হল, শামসুন নাহার হল, ক্যাম্পাস রাজনীতি, বাংলাদেশ ছাত্র আন্দোলন
পরিস্থিতি সামাল দিতে শিক্ষার্থীদের মাঝে হাজির হলেন ভিসি
ঢাবির হলে প্রকাশ্য ও গুপ্ত রাজনীতি নিষিদ্ধ থাকবে, প্রক্টরের আশ্বাসে বিক্ষোভ থামালেন শিক্ষার্থীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আবাসিক হলে প্রকাশ্য ও গুপ্ত রাজনীতি নিষিদ্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দীন আহমেদ। গত বছরের ১৭ জুলাইয়ের পরিপত্র অনুযায়ী এ সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে। গতকাল শুক্রবার মধ্যরাতে ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণার প্রতিবাদে বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীদের তিনি এ কথা জানান। গতকাল সকালে ঢাবির ১৮টি হলে ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়। এরপরই ওই কমিটি নিয়ে নানা সমালোচনা ও বিতর্ক সৃষ্টি হয়। এর প্রতিবাদে ও হলগুলোতে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে মধ্যরাতে ছাত্রদের বিভিন্ন হল থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। একপর্যায়ে রোকেয়া হল ও শামসুন নাহার হলের ছাত্রীরা ফটকের তালা ভেঙে বের হয়ে এসে তাঁদের সঙ্গে যোগ দেন। দিবাগত রাত একটার দিকে শিক্ষার্থীরা রাজু ভাস্কর্যের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নেন। রাত দুইটার দিকে ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান ও প্রক্টর শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে বাসভবনের সামনে আসেন। এ সময় তাঁদের সঙ্গে বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীদের প্রায় এক ঘণ্টা আলাপ-আলোচনা হয়। পরে উপাচার্য বলেন, ‘হল পর্যায়ে ছাত্ররাজনীতির বিষয়ে ২০২৪ সালের ১৭ জুলাই হল প্রভোস্টের নেওয়া সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে।’ পাশাপাশি তিনি আরও বলেন, ‘হল পর্যায়ে ছাত্ররাজনীতি নিয়ন্ত্রিত থাকবে।’ উপাচার্যের ওই বক্তব্যে শিক্ষার্থীরা ‘না, না’ বলে আপত্তি জানান ও হলগুলোতে সম্পূর্ণভাবে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি করেন। তাঁরা হলে হলে শিবিরের গুপ্ত কমিটির প্রকাশ্য ও ছাত্রদল কমিটির সদস্যদের শাস্তির দাবিও জানান। শেষ পর্যন্ত প্রক্টর সাইফুদ্দীন আহমেদ স্পষ্টভাবে ঘোষণা দেন যে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলে প্রকাশ্য ও গুপ্ত রাজনীতি নিষিদ্ধ থাকবে। এ ঘোষণার পর শিক্ষার্থীরা হাততালি দিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন ও স্লোগান দেন, ‘এই মুহূর্তে খবর এল, হল পলিটিকস নিষিদ্ধ হলো।
Информация по комментариям в разработке