Скачать или смотреть আপনি জানেন কি? আপনার সন্তানের কি ক্ষতি করছেন| Bangla MOTIVATIONAl Video

আপনি জানেন আপনার সন্তানের কি ক্ষতি করছেন ? Bangla MOTIVATIONAl Video


Subscribe Our Channel https://goo.gl/bVRDGr
Like us on Facebook https://goo.gl/qLa2S6
https://www,facebook.com/dreamfie
Follow us on Twitter https://goo.gl/mwJbkz
Follow on Stumbler https://goo.gl/kKa8BK
Our Website https://dreamfie.blogspot.com

আপনি যেভাবে তৃতীয় জেনারেশনের ক্ষতি করে গেলেন
প্রথমেই একটা প্রশ্ন করতে চায়, আমরা নতুন প্রজন্মকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছি ?
"তুই একটা অপদার্থ, তোকে দিয়ে কিছুই হবে না" । - বাবা ছেলেকে বকতেছে।। সবাই ধরে নিচ্ছে - ছেলেটা বুঝি আসলেই একটা অপদার্থ।
আসলেও কি অপদার্থ ? না এটা ভুল ধারনা। তবে হ্যা এটা ঠিক ছেলেটা আর যায় হোক ঠিক পদার্থ নয়| কিন্তু এর জন্য দায়ী কে ? কে বলুন ? কিছু পেলেন ? হ্যা ঠিক ধরেছেন ! আজকাল কার বাবা মা ই এর জন্য দায়ী। বাবা মা ছেলে মেয়েদের অপদার্থ করে ফেলেছে।।
সকাল বেলা স্কুলের ব্যাগ যেই বাবা মা টেনে দেয়, সেই বাবা মায়ের ছেলে মেয়ে কিভাবে জীবনকে টেনে নিয়ে যাবে?? তাই তো সেই সন্তান আর পদার্থ থাকে না।। পদার্থ হওয়ার সুযোগি পায় না ।
/আমরা শুনেছি - বাচ্চা যখন মাটিতে গড়াগড়ি খায়, এটা সেটা খেয়ে শরীরের ইমুনিটি গ্রো করায়। । ইন্টেস্টিনাল নরমাল ফ্লোরা শরীরে ঢুকায়। ।
অথচ আজকাল বাচ্চাদের মাটির ছোঁয়া পেতেই দেয় না বাবা মা।। সামান্য একটু ছোয়া লাগ্লেই ওলে বাবা ওলে বাবা ! বডি ইমুনিটি কিভাবে আসবে।। কমপ্ল্যান, বর্নভিটা, হরলিক্স দিয়া হাড্ডি মাংস সবল করতে গিয়া "Milk injury" এর শিকার হয় বাচ্চারা।

এখনকার বাবা মা দুইজনই চায় চাকরি করতে নইলে স্ট্যাটাস থাকে না, দুইজনেই নিজের পায়ে দাড়াতে চায় তাদের সন্তানের ভবিষ্যতের জন্য। বাচ্চার জন্য আয় করতে গিয়া বাচ্চাকে রেখে যায় কাজের বুয়ার কাছে।। বাবা মা দুইজনেই চলে যায় সকালে আর ফিরে রাতে আর এদিকে বুয়া হয়ে যায় বাচ্চার বাবা-মা সব। বাচ্চাও কাজের বুয়ার আচরন রপ্ত করে। যোগ্যতাও হয় কাজের বুয়ার মত।। অথচ একটু কম আয় করে বাচ্চাকে সময় দিলে বাচ্চা আসল মানুষ হইতো। এখন বাচ্চার সময়কে চার ভাগে ভাগ করা যায় যার ভিতর বাবা মা 10%, কাজের বুয়া 50%, স্কুলের মিস 20%, ঘুম 20% ....।
আপনি আয় করুন টাকা রেখে যান যাবেন ঠিক আছে কিন্তু তার আগে আপনার সন্তানকে পরিশ্রম করতে শেখান।
"আয় লিমিটেড করে হলেও বাচ্চাকে সময় দিন, সুশিক্ষিত ও কর্মঠ করে যান।। নিজের আয় নিজে খেয়ে যান।। বংশসূত্রেই সুখী হবেন"। তখন আর বাচ্চাকে অপদার্থ বলে আফসোস করতে হবে না কঠিন পদার্থ হিসেবেই গড়ে উঠবে।