Скачать или смотреть # বীরভূম# ভারত সেবাশ্রম# কঙ্কালীতলা

#শান্তিনিকেতনের ভারত সেবাশ্রম: এক নজরে
শান্তিনিকেতন, তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধির জন্য বিখ্যাত। এই পবিত্র ভূমিতে অবস্থিত ভারত সেবাশ্রমগুলি হল শান্তির আশ্রয় এবং আধ্যাত্মিক চর্চার কেন্দ্র। এই আশ্রমগুলি শুধুমাত্র ধর্মীয় অনুষ্ঠানের স্থান নয়, বরং এখানে মানুষকে মানুষের সেবা করার শিক্ষা দেওয়া হয়।
শান্তিনিকেতনের ভারত সেবাশ্রমের বিশেষত্ব:
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য: শান্তিনিকেতনের ভারত সেবাশ্রমগুলি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে অবস্থিত। প্রশস্ত বাগান, পুকুর এবং গাছপালা এই আশ্রমগুলিকে আরো সুন্দর করে তোলে।
শান্তির আশ্রয়: এই আশ্রমগুলি শান্তি ও নির্বাণের পথে চলতে চাওয়া মানুষের জন্য একটি আদর্শ জায়গা। এখানে ধ্যান, যোগাসন এবং অন্যান্য আধ্যাত্মিক অনুশীলন করা হয়।
সামাজিক কল্যাণ: ভারত সেবাশ্রমগুলি স্থানীয় সমাজের দুঃস্থ মানুষদের সাহায্য করে। তারা শিক্ষা, চিকিৎসা, খাদ্য এবং আশ্রয়ের ব্যবস্থা করে।


শিক্ষার কেন্দ্র: অনেক ভারত সেবাশ্রমেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এখানে শিশুদের শিক্ষা দেওয়া হয়।
শান্তিনিকেতনের ভারত সেবাশ্রমে যাওয়ার কারণ:
ধর্মীয় অনুভূতি: যারা ধর্মীয় অনুভূতি অনুসন্ধান করেন, তাদের জন্য ভারত সেবাশ্রম একটি আদর্শ জায়গা।
শান্তি ও নির্বাণ: যারা শান্তি ও নির্বাণের পথে চলতে চান, তাদের জন্য এই আশ্রমগুলি একটি আশ্রয়স্থল।
সামাজিক সেবা: যারা সামাজিক কাজে আগ্রহী, তারা ভারত সেবাশ্রমে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করতে পারেন।
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান: যারা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে চান, তাদের জন্য ভারত সেবাশ্রমে নানা ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য: প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে কিছুদিন কাটাতে চাইলে শান্তিনিকেতনের ভারত সেবাশ্রম একটি ভালো বিকল্প।

------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
কিভাবে যাবেন?
বোলপুর বা প্রান্তিক স্টেশনে নেমে টোটো ধরে চলে যেতে পারেন। সেক্ষেত্রে সময় লাগতে পারে 20 মিনিট এর মত।

টোটো চালক:
বিজয় সিং
মোবাইল : 6295040845
শেখ সামীর
মোবাইল : 9641581596

এনারা আশ্রমের সাথে যুক্ত। তাই আপনারা সরাসরি এনাদের ফোন করে কিভাবে বুকিং করতে হবে জেনে নিতে পারেন।
….........………..................................................................................................................................

আশ্রমের কন্টাক্ট নম্বর:
9614086206/9732186840/6295933791

কি কি খাবার পাওয়া যায়?
নিরামিষ খাবার পাওয়া যায়। ভারত সেবাশ্রম এর নিজস্ব চাষবাস আছে । সেখানকার সবজি দিয়ে রান্নাবান্না করা হয়। দুবেলাই ভাত দুরকম সবজি , ডাল, মিষ্টি গরুর দুধ পাওয়া যায়। রুটি খেলে আগে থেকে বুকিং করতে হবে।

…...............................
আরও জানতে উপরিউক্ত নাম্বারে ফোন করুন।

কঙ্কালীতলা

কঙ্কালীতলা পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার একটি বিখ্যাত শক্তিপীঠ। হিন্দু পুরাণ অনুসারে, দেবী সতীর দেহের একটি অংশ এখানে পড়েছিল বলে এই স্থানটির বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে।
কঙ্কালীতলার মাহাত্ম্য
দেবী সতীর কঙ্কাল: পৌরাণিক কাহিনী অনুযায়ী, দক্ষযজ্ঞের সময় দেবী সতীর দেহখণ্ড বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়েছিল। কঙ্কালীতলায় তাঁর কঙ্কাল পড়েছিল বলে বিশ্বাস করা হয়।
সতীকুণ্ড: মন্দিরের পাশে একটি কুণ্ড রয়েছে, যাকে সতীকুণ্ড বলা হয়। বিশ্বাস করা হয়, এই কুণ্ডে দেবীর কঙ্কাল নিমজ্জিত হয়েছিল।
তন্ত্রসাধনা: কঙ্কালীতলা তন্ত্রসাধনার একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। অনেকে বিশ্বাস করেন যে, এই স্থানে তন্ত্রসাধনা করলে সাধক সিদ্ধি লাভ করতে পারেন।
কালীপূজা: কঙ্কালীতলায় কালীপূজা খুব জাঁকজমকভাবে করা হয়। এই সময় দূর-দূরান্ত থেকে ভক্তরা এখানে আসেন।
কঙ্কালীতলায় দেখার মতো জিনিস
মন্দির: মন্দিরটিতে দেবী কালীর একটি মূর্তি রয়েছে।
সতীকুণ্ড: এই কুণ্ডটি মন্দিরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
শ্মশান: মন্দিরের পাশে একটি শ্মশান রয়েছে, যেখানে তন্ত্রসাধনা করা হয়।
কঙ্কালীতলা যাওয়ার সেরা সময়
কঙ্কালীতলায় যাওয়ার সেরা সময় হল কালীপূজার সময়। এই সময় মন্দিরটি খুব সুন্দরভাবে সজ্জিত করা হয় এবং দূর-দূরান্ত থেকে ভক্তরা এখানে আসেন।
কঙ্কালীতলা আপনাকে এক অন্যরকম ধর্মীয় অভিজ্ঞতা দিতে পারে।
আপনি কি কঙ্কালীতলা সম্পর্কে আরও কিছু জানতে চান?
আপনি যদি কঙ্কালীতলা ভ্রমণ করতে চান, তাহলে এই তথ্যগুলি আপনার জন্য উপকারী হবে।
কীভাবে যাবেন: আপনি ট্রেন বা বাসে কঙ্কালীতলা
যেতে পারেন।
কোথায় থাকবেন: কঙ্কালীতলায় কিছু ছোট হোটেল রয়েছে।
কী খাবেন: কঙ্কালীতলায় আপনি স্থানীয় খাবার খেতে পারেন।

মা মন্দির সম্পর্কে কিছুকথা?

কঙ্কালীতলা: এক শক্তিপীঠের কাহিনী
কঙ্কালীতলা পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার একটি বিখ্যাত শক্তিপীঠ। হিন্দু পুরাণ অনুসারে, দেবী সতীর দেহের একটি অংশ এখানে পড়েছিল বলে এই স্থানটির বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে।
কঙ্কালীতলার মাহাত্ম্য
দেবী সতীর কঙ্কাল: পৌরাণিক কাহিনী অনুযায়ী, দক্ষযজ্ঞের সময় দেবী সতীর দেহখণ্ড বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়েছিল। কঙ্কালীতলায় তাঁর কঙ্কাল পড়েছিল বলে বিশ্বাস করা হয়।
সতীকুণ্ড: মন্দিরের পাশে একটি কুণ্ড রয়েছে, যাকে সতীকুণ্ড বলা হয়। বিশ্বাস করা হয়, এই কুণ্ডে দেবীর কঙ্কাল নিমজ্জিত হয়েছিল।
কালীপূজা: কঙ্কালীতলায় কালীপূজা খুব জাঁকজমকভাবে করা হয়। এই সময় দূর-দূরান্ত থেকে ভক্তরা এখানে আসেন।
কঙ্কালীতলায় দেখার মতো জিনিস
মন্দির: মন্দিরটিতে দেবী কালীর একটি মূর্তি রয়েছে।
সতীকুণ্ড: এই কুণ্ডটি মন্দিরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
শ্মশান: মন্দিরের পাশে একটি শ্মশান রয়েছে, যেখানে তন্ত্রসাধনা করা হয়।
কঙ্কালীতলা যাওয়ার সেরা সময়
কঙ্কালীতলায় যাওয়ার সেরা সময় হল কালীপূজার সময়। এই সময় মন্দিরটি খুব সুন্দরভাবে সজ্জিত করা হয় এবং দূর-দূরান্ত থেকে ভক্তরা এখানে আসেন।