Visit Now----
Our Supper Hit DBN Sports Youtube Channel:
------------------------
Right News For Right People:
http://www.dbn24.com
/ dbn24news
/ dbn24
Email: [email protected]
Student protest | Breaking News | bangla news online | Bangladesh News | Bangla TV news | ছাত্র আন্দোলন।
এই সেই পৃথিবী কাঁপানো ছবি যা তোলার পর ফটোগ্রাফার আ-ত্ম-হ-ত্যা করেছিলেন।
ছবিতে একটি শকুন বসে আছে কঙ্কালসার শিশুটির মৃ-ত্যুর অপেক্ষায়, যেন মারা গেলেই সে ঝাঁপিয়ে পড়বে খাবারের ওপর! তুলেছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার ফটোগ্রাফার কেভিন কার্টার।
মৃত-প্রায় শিশুটি ১৯৯৩ সালের মার্চ মাসে এক মুঠো খাবারের সন্ধানে দুর্ভিক্ষ-পীড়িত সুদানের আয়োদ থেকে প্রায় আধা মাইল দূরে জাতিসংঘের একটি খাদ্য বিতরণ কেন্দ্রের দিকে এগোচ্ছিল।
এক পর্যায়ে সে উবু হয়ে মাটিতে মাথা রেখে নিথর হয়ে যায়। তখন একটা ক্ষুধার্ত শকুন লোলুপ দৃষ্টি হেনে শিশুটির মৃ-ত্যুর পর তার মাংস খাওয়ার জন্য প্রতীক্ষা করতে থাকে।
এই ছবি ১৯৯৩ সালের ২৬ মার্চ The New York Times পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়। ছবিটি সেই সময় সারা দুনিয়াব্যাপী ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে। ১৯৯৪ সালে ফিচার ফটোগ্রাফির জন্য পুলিৎজার পুরস্কার জিতেছিল এই ছবি।
ফটোগ্রাফার কেভিন কার্টার পুলিৎজার পুরস্কার জেতার ৪ মাস পর মাত্র ৩৩ বছর বয়সে আ-ত্ম-হ-ত্যা করেন। পরে জানা যায় ছবিটি তোলার পর থেকেই তিনি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন।
ছবিটির বিষয়ে কেভিন কার্টার তাঁর ডায়রিতে লেখেন:
"হে সৃষ্টিকর্তা, আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি যে, আমি কখনোই আমার খাবার নষ্ট করব না তা যতই খারাপ স্বাদের হোক না কেন এবং আমি যতই ক্ষুধার্ত না হই কেন। আমি প্রার্থনা করি যে, তিনি এই ছোট্ট ছেলেটিকে রক্ষা করবেন, পথ দেখাবেন এবং তাকে তার দুঃখ থেকে মুক্তি দেবেন। আমি আরো প্রার্থনা করি আমরা আমাদের চারপাশের পৃথিবীর প্রতি আরো সংবেদনশীল হব এবং আমাদের ভেতরের স্বার্থপরতা ও সংকীর্ণতা দ্বারা অন্ধ হয়ে যাব না। আমি আশা করি এই ছবি সর্বদা আমাদের জন্য উদাহরণ হিসেবে কাজ করবে যে, আমরা (শিশুটির তুলনায়) কতটা ভাগ্যবান এবং আমরা আমাদের জীবনধারণের খাবার কারণ ছাড়াই পেয়ে যাই এমনটা অবশ্যই মনে করব না।"
এই প্রশ্নের কোনও সহজ, একরৈখিক উত্তর নেই। পুলিৎজ়ার পেলেও খুব বেশি সচ্ছলতার মধ্যে ছিলেন না কার্টার। মাঝেমধ্যে অবসাদ গ্রাস করত তাঁকে। ’৯৪ সালের দক্ষিণ আফ্রিকার নির্বাচনের আগে তাঁর তোলা এক বিদ্রোহী সেনার আত্ম-সমপর্ণের ছবি আবার সাড়া ফেলে দেয়। কিন্তু কাজে সেই আগের মতো উদ্যম পাচ্ছিলেন না কার্টার। ভুলও হচ্ছিল, মারাত্মক ভুল। এক নামী সংবাদ সংস্থার অ্যাসাইনমেন্টে গিয়ে নেগেটিভের পুরো সংগ্রহ ফেলে আসেন বিমানে।
১৯৯৪ সালের ২৭ জুলাই। আত্ম-ঘাতী হলেন কার্টার। পাওয়া গেল একটি চিঠি। তাতে লেখা, ‘‘আমি দুঃখিত। দুঃখ, যন্ত্র-ণা, শবদেহ আর হত্যার জীবন্ত স্মৃতি আমাকে তাড়া করে বেড়াচ্ছে। স্মৃতি তাড়া করছে ক্ষু-ধার্ত-অসুস্থ শিশুর, আগ্নে-য়াস্ত্র-লোভী উ-ন্মাদ, পুলিশ, ঘাতক এবং জল্লা-দদের। আমি চললাম, ভাগ্যে থাকলে দেখা হবে কেনের সঙ্গে।’’
কার্টারের কাহিনি এখানেই শেষ। কেভিনের মৃ-ত্যু হলেও, তাঁর সাড়াজাগানো ছবিটির কাহিনি এখানেই শেষ নয়। ছোট্ট একটি উপসংহার রয়েছে।
সুদানের ওই দুর্ভিক্ষপীড়িত শিশুটির পরিচয় খুঁজে বার করতে উদ্যোগী হয় স্প্যানিশ সংবাদপত্র ‘এল মুনদো’। স্পেন থেকে সুদান পৌঁছন সাংবাদিকেরা। শিশুটির ডান কব্জিতে যে প্লাস্টিক ব্রেসলেট ছিল, তা থেকে দু’টি অক্ষর উদ্ধার করা যায়—T3। নীল কালিতে লেখা এই দু’টি অক্ষর ছিল শিশুটির পরিচয় খুঁজে বার করার অন্যতম সূত্র। দক্ষিণ সুদানের আইয়োধ অঞ্চলে শিশুটির ছবি তুলেছিলেন কেভিন। রাষ্ট্রস-ঙ্ঘের ত্রাণশিবিরের সঙ্গে যুক্ত ফ্লোরেন্স মরিন জানান, T আর S— এই দুই অক্ষর তাঁরা লিখে দিতেন ব্রেসলেটে। যাঁরা মারা-ত্মক অপুষ্টিতে রয়েছেন তাঁদের জন্য T। আর যাঁদের মাঝেমধ্যে খাদ্য প্রয়োজন, তাঁদের S। T3 মানে ওই শিশুটি মারা-ত্মক অপুষ্টিতে ভুগছিল। পাশে তিন লেখা, কারণ তার আগে আরও দু’জন পৌঁছেছিল ত্রাণশিবিরে, তার নম্বর ছিল তিন।
--------------------------------------
Fair Use Disclaimer:
================
This channel may use some copyrighted materials without specific authorization of the owner but contents used here falls under the “Fair Use” as described in The Copyright Act 2000 Law No. 28 of the year 2000 of Bangladesh under Chapter 6, Section 36 and Chapter 13 Section 72. According to that law allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use.
"Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for fair use for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use."
Информация по комментариям в разработке